▆ সাহাবীযুগে মাজহাব বা তাকলীদ বা অনূসরণ ��

প্রশ্নঃ লা মাযহাবী শেখের মুরিদেরা / মুকাল্লিদেরা বলে থাকে যে সাহাবা যুগে তাকলিদ ছিলনা, তাই আমরা ও কারো তাকলিদ করবোনা। মাজহাব মানব না। এটা কি ঠিক ?

উত্তরঃ
না, এটা মোটেও ঠিক নয়।
দেখুন,
মাজহাব মানা / তাকলিদ করার মানে কিন্তু এই নয় যে কোন ইমাম মনগড়া কথা বলে যাবেন, আর আমরা তা মেনে নেব।
আর
কোন ইমাম বা শায়খই মনগড়া কথা বলে যান নি। যেমনটি ব্রিটিশ উপনিবেশের উপজাত (by-product) লা মাযহাবী শায়খ বা শেখেরা বলে থাকে।
যাহোক,
বরং
তাকলিদ মাজহাব মানার অর্থ হল, একজন ধর্ম বিষয়ে অভিজ্ঞ ব্যক্তি কুরঅান-সুন্নাহর আলোকে বিভিন্ন সমস্যার সমাধান দিবেন, আর যারা এ বিষয়ে জানে না বা জানার সুযোগ নেই তারা তাঁর কথা মতে আমল করবে।
এ পদ্ধতি সবসময়ই ছিল।
বরং
প্রিয় নাবী রাসূলুন কারিম (صلى الله عليه و آله و سلم)  এঁর যুগেও সাধারণ সাহাবায়ে কেরাম যেমন কৃষক, শ্রমিক, দিনমজুর, যারা বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত থাকতেন তারা আলেম সাহাবাদের কাছ থেকে জেনে আমল করতেন।
আর
যারা মাজহাব না মেনে সরাসরি কোরআন হাদিসের উপর আমল করবেন বলেন, তারাও কিন্তু প্রতিটি কাজ কোরআন হাদিস খুলে তারপর আমল করেন না।
তারা তা করতে পারেনা, তা কিছুতেই সম্ভবও না।
তাদের দাবীটিই মিথ্যে ৷
বরং
তারা তাদের নিকট গ্রহনযোগ্য তাদের শাইখ ইমামের কথা মানে এবং তার রেফারেন্স দেয়।
যেমন, বর্তমানে গালিব শেখ, জাকির নায়েক, বিন বাজ শেখ, আল বানি শেখ, ইত্যাদি।
সুতরাং
হানাফি মাজহাব মানার অর্থ হল, ইমাম আবু হানিফা (রাহ:) কোরআন সুন্নাহর আলোকে যে সমাধান দিয়েছেন তা মানা।
অর্থাৎ
তাঁর রেখে যাওয়া উসুল অনুযায়ী কোরআন হাদিস বুঝার চেষ্টা করা।
ইহা অবৈধ কিছু নয়।
কেননা
হাদিস তদন্ত / যাচাই বাছাই করার বর্তমান নিয়ম কিন্তু প্রিয় নাবী রাসূলুন কারিম (صلى الله عليه و آله و سلم) এঁর যুগে ছিল না।
পরবর্তীতে আবিষ্কার হয়েছে।
আমরা সকলেই কিন্তু সেগুলো ঠিকই মানছি।
তাহলে "উসুলে ফিকহ" মানতে সমস্যা কি?

এখন আসা যাক মূল আলোচনায়।
উপরোক্ত আলোচনা দ্বারা বুঝা গেল, মাজহাব / তাকলিদ করার অর্থ হল "ধর্মীয় অজানা বিষয়ে বিজ্ঞ লোকের কথা মানা"।
এ অর্থে সাহাবা যুগেও এর প্রচলন ছিল।
কিন্তু
যেহেতু আমাদের ৪ ইমামের আগমন সাহাবা যুগের পরে তাই সাহাবারা আমাদের ইমামদের অনুসরণ করেছেন কিনা? এমন প্রশ্ন হাস্যকর।
হ্যাঁ, প্রশ্ন হতে পারে এর প্রচলন তাদের যুগে ছিল কিনা?
এর উত্তর হল : জি, ছিল ।
যেমনঃ
১ম প্রমানঃ
হযরত আস ওয়াদ বিন ইয়াযিদ বর্ণনা করেন,
☆ মু'আজ ইবনে জাবাল গভর্নর হিসেবে ইয়ামানে আগমন করলে আমরা তাকে জিজ্ঞাসা করি, জনৈক ব্যক্তি ১ কন্যা ও ১ বোন রেখে মারা গেছে। এখন তাদের মাঝে সম্পদ বণ্টনের পদ্ধতি কি হবে?
তদুত্তরে তিনি প্রত্যেকের অংশ অর্ধেক বলে সমাধান দেন।
[গ্রন্থ সূত্রঃ বুখারি শরিফ – ৮/৩৫১, হাদিস ৬৭৩৪।]

☆ প্রিয় নাবী রাসূলুন কারিম (صلى الله عليه و آله و سلم)  যখন মুয়াজ বিন জাবাল রাঃ কে ইয়ামানে পাঠাতে মনস্ত করলেন তখন মুয়াজ রাঃ কে জিজ্ঞেস করলেন :
“যখন তোমার কাছে বিচারের ভার ন্যস্ত হবে তখন তুমি কিভাবে ফায়সাল করবে?”
তখন তিনি বললেন :
“আমি ফায়সালা করব কিতাবুল্লাহ দ্বারা”।
প্রিয় নাবী রাসূলুন কারিম (صلى الله عليه و آله و سلم)  বললেন :
“যদি কিতাবুল্লাহ এ না পাও?”
তিনি বললেন :
“তাহলে রাসূলুল্লাহ (صلى الله عليه و آله و سلم)  এঁর সুন্নাত দ্বারা ফায়সালা করব”।
প্রিয় নাবী রাসূলুন কারিম (صلى الله عليه و آله و سلم)  বললেন :
“যদি রাসূলুল্লাহ (صلى الله عليه و آله و سلم)  এঁর সুন্নাতে না পাও?”
তখন তিনি বললেন :
“তাহলে আমি ইজতিহাদ তথা উদ্ভাবন করার চেষ্টা করব”।
তখন প্রিয় নাবী রাসূলুন কারিম (صلى الله عليه و آله و سلم)  তাঁর বুকে চাপড় মেরে বললেন :
“যাবতীয় প্রশংসা ঐ আল্লাহর যিনি তাঁর রাসূলের প্রতিনিধিকে সেই তৌফিক দিয়েছেন যে ব্যাপারে তাঁর রাসূল সন্তুষ্ট”।
[গ্রন্থ সূত্রঃ
*_* সূনানে আবু দাউদ, হাদিস ৩৫৯৪,
*_* সুনানে তিরমিযী, হাদিস ১৩২৭,
*_* সুনানে দারেমী, হাদিস ১৬৮,
*_* মুসনাদে আহমাদ, হাদীস ২২০৬১।]

এই হাদীসে লক্ষ্য করুনঃ
প্রিয় নাবী রাসূলুন কারিম (صلى الله عليه و آله و سلم)  এঁর জীবদ্দশায় হযরত মুয়াজ রাঃ বলছেন যে, আমি কুরআন সুন্নাহ এ না পেলে নিজ থেকে ইজতিহাদ করব, আল্লাহর নবী বললেন-“আল হামদুলিল্লাহ”।
আর ইয়ামেনের লোকদের উপর হযরত মুয়াজের মত তথা মাযহাব অনুসরণ যে আবশ্যক এটাও কিন্তু হাদীস দ্বারা স্পষ্ট।

এছাড়া সাহাবাদের যুগে যে সকল সাহাবাদের মাযহাব তথা মত অনুসরণীয় ছিল, তাদের মাঝে উল্লেখযোগ্য হলঃ
০১. হযরত ওমর বিন খাত্তাব রাঃ,
০২. হযরত আলী বিন আবু তালিব রাঃ,
০৩. হযরত আব্দুল্লাহ বিন মাসউদ রাঃ,
০৪. আম্মাজান হযরত আয়েশা রাঃ,
০৫. হযরত জায়েদ বিন সাবেত রাঃ,
০৬. হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রাঃ,
০৭. হযরত আব্দুল্লাহ বিন ওমর রাঃ প্রমূখ সাহাবাগণ।

পর্যালোচনাঃ
ক:
মুয়াজ (রা.) একজন নির্ধারিত ব্যক্তি মাত্র। ইয়ামান বাসী তার অনুসরণ করা ওয়াজিব ছিল।
অন্যথায় তাঁকে প্রেরণ অনর্থক ও অহেতুক গণ্য হবে। যা প্রিয় নাবী রাসূলুন কারিম (صلى الله عليه و آله و سلم)  এঁর, শানের খেলাফ।

খ:
হযরত মুয়াজের ইয়ামান গমন প্রিয় নাবী রাসূলুন কারিম (صلى الله عليه و آله و سلم)  এঁর যুগেই ছিল।
এর মাধ্যমে নির্ধারিত ব্যক্তির অনুসরণ প্রিয় নাবী রাসূলুন কারিম (صلى الله عليه و آله و سلم)  এঁর যুগেই শুরু হল।
কেননা, প্রিয় নাবী রাসূলুন কারিম (صلى الله عليه و آله و سلم) এঁর জীবিত থাকাকালীন যাবতীয় বিষয়ে হযরত মুয়াজ রা. এঁর অভিমত দলীল হিসেবে গ্রহণযোগ্য ছিল।
তাঁর প্রতি সুধারনার ভিত্তিতে তাঁর কথা মানতে বাধ্য ছিলেন। এটাই তাকলিদে সাখছি।

২য় প্রমানঃ
জনৈকা সাহাবী প্রিয় নাবী রাসূলুন কারিম (صلى الله عليه و آله و سلم)  এঁর কাছে আরয করেন, ইয়া রসুলাল্লাহ! আমার স্বামী জিহাদে গেছেন। তিনি থাকাবস্তায় আমি তার নামায ও অন্যান্য আমল অনুসরণ করতাম। তার আসা পর্যন্ত আমাকে এমন আমল বলে দেন, যা তার সমপর্যায়ে হবে।
[গ্রন্থ সুত্রঃ মুসনাদে আহমাদঃ ৩/৪৩৯; তাবরানিঃ ২০/১৯৬।]

৩য় প্রমানঃ
প্রিয় নাবী রাসূলুন কারিম (صلى الله عليه و آله و سلم)  আব্দুল্লাহ ইবনে মাসুদ রাঃ এঁর ব্যপারে বলেন,
আমি তোমাদের জন্য তাই পছন্দ করি ইবনে মাসুদ যা পছন্দ করে।
[গ্রন্থ সুত্রঃ মুসতাদরাক – ৩/৩১৯ হাদিস ৫৩৯৪ । ইমাম যাহাবী ও হাকিম হাদিসটিকে সহিহ বলেছেন।]
দেখুন,
হাদিসে ইবনে মাসুদের পছন্দই রাসুলের পছন্দ বলে মত ব্যক্ত করা প্রমান বহন করে তার কথা অনুযায়ী অন্যরা আমল করলেও তা প্রিয় নাবী রাসূলুন কারিম (صلى الله عليه و آله و سلم) এঁর নিকট গৃহীত হবে।
এর মাধ্যমে ও তাকলিদে শাখসি প্রমাণিত হয়।
উল্লেখ্য,
হানাফি মাযহাবের মাসআলা – মাসাইল বেশীর ভাগ ইবনে মাসুদের রাঃ বর্ণনা ও আমলের ভিত্তিতেই হয়েছে।

৪র্থ প্রমানঃ
মক্কা, মদিনা, ইয়ামন ও ইরকাবাসীর তাকলিদ।

একদল মদিনাবাসি হযরাত ইবনে আব্বাস কে মাসআলা জিজ্ঞেস করলেন যে, ফরয তাওয়াফের পর বিদায়ী তাওয়াফের আগে যদি কোন মহিলার ঋতুস্রাব শুরু হয় তাহলে কি করবে?

উত্তরে তিনি বললেনঃ
বিদায়ী তাওয়াফ না করে মক্কা শরীফ ত্যাগ করতে পারবে।
মদিনাবাসী যাইদ বিন সাবিতের অনুসরণ করতেন।
তাই তারা বললেন, আমরা যাইদ কে উপেক্ষা করে আপনার কথা মানতে পারিনা। যেহেতু আপনার ফাতওয়া যাইদের বিপরীতে।
[গ্রন্থ সুত্রঃ বুখারি-২/৫৪১ (১৭৫৮-১৭৫৯)]
দেখুন,
এখানে মদিনাবাসী যাইদ (রাঃ) এঁর অনুসরণ করতেন যা তাকলিদে শাখসি ছিল।
তাই তারা ইবনে আব্বাস রা. এঁর কথা সরাসরি না মেনে বললেন, আমরা আগে জাইদ (রাঃ) কে জিজ্ঞাসা করি, তারপর।
অথচ
এ মাসআলায় ইবনে আব্বাস রা. সঠিক ছিলেন।
পরে ইবনে আব্বাস রা. তাঁদেরকে বুঝিয়ে বললেন, তাহলে তোমরা মদিনায় গিয়ে উম্মে সুলাইম রা. কে জিজ্ঞাসা করে নিবে।
[গ্রন্থ সুত্রঃ আবু দাউদ-তায়ালাসি পৃষ্ঠা ২২৯।]
পরবর্তীতে তারা তাই করলেন।
হযরত যাইদ বিন সাবিত রা.-ও বিষয়টি তাহকিক করে ইবনে আব্বাস ররা. এঁর কথা মেনে নেন।
দেখুন,
কি অপূর্ব অনুসরণ।
সাধারণরা এমনিতেই মেনে নিল। আর যিনি বিজ্ঞ, তিনি তাহকিক করার পর মেনে নিলেন।
সুতরাং
সাহাবা রা. কারো অনুসরণ করেন নি এরুপ বলা ঠিক হবে না।
সাহাবায়ে কিরাম রা. যাঁরা সরাসরি প্রিয় নাবী রাসূলুন কারিম (صلى الله عليه و آله و سلم) এঁর কাছে ছিলেন তাঁদের জন্য প্রিয় নাবী রাসূলুন কারিম (صلى الله عليه و آله و سلم) এঁর ব্যাখ্যা অনুসরণ করা ছিল আবশ্যক।
এছাড়া কারো ব্যাখ্যা নয়।
কিন্তু
যেই সকল সাহাবা রা. ছিলেন প্রিয় নাবী রাসূলুন কারিম (صلى الله عليه و آله و سلم)  থেকে দূরে তাঁরা সেই স্থানের বিজ্ঞ সাহাবীর মাযহাব তথা মত অনুসরণ করতেন।
যেমনঃ
ক/ ইয়ামেনে হযরত মুয়াজ বিন জাবাল রাঃ এঁর মত তথা মাযহাবের অনুসরণ হত।

খ/ হযরত আব্দুল্লাহ বিন মাসউদ রাঃ এঁর অনুসরণ করতেন ইরাকের মানুষ।
তাছাড়া
প্রিয় নাবী রাসূলুন কারিম (صلى الله عليه و آله و سلم)  পৃথিবী থেকে ওফাতের পর সাহাবায়ে কেরাম রা. এঁর সংখ্যা ছিল প্রায় ১৪৪০০০ তন্মধ্যে ১৪৯ জন ছিলেন মুজতাহিদ ছাহাবী, আর বাকীরা ছিল সাধারন তবকার সাহাবী।
অর্থাৎ
তাদের মধ্যে ঐ রকম ইজতিহাদ করার ক্ষমতা ছিলনা, আবার মুজতাহিদ ছাহাবীদের মধ্যে :
৭ জন ছিলেন ১ম তবক্বা
২০ জন ছিলেন ২য় তবক্বার ও
১২২ জন ছিলেন ৩য় তবক্বার।
এ ১৪৯ জন মূলত এ মুজতাহিদ ছাহাবীদের তাকলীদ করে ছিলেন প্রায় লক্ষািধক ছাহাবায়ে কেরাম (রাঃ)।
সুতরাং ছাহাবী রাঃ-দের যুগেই মুলত তাকলীদের সূচনা।

তাকলীদ মানে অনূসরণ; মানুষ মাত্রই অনুসরণকারী। অনূসরণ মানুষের স্বভাবজাত বিষয়।

তাইতো সাধারণ পথ খুঁজতেও মানুষ মানুষেরই অনূসরণ করে থাকে। জানা না থাকলে কারো থেকে জিজ্ঞেস করে জেনে নেয়। সে আলোকে চলে পথ খুঁজে পায়, ইহাই তাকলীদ বা কারো মাযহাব অনুসরন।

আল্লাহ্ সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান।

▆ প্রসঙ্গ : মাযহাব না মানলে বুখারী, মুসলিম মানা যায় না।
https://www.facebook.com/hasan.mahmud/posts/1680169845631787

▆ মাযহাব মানলে মুশরিক হয় না; যাদের হাত ধরে ইসলাম তাঁরা সকলেই মাযহাবভূক্ত।
https://mbasic.facebook.com/hasan.mahmud/posts/1666045127044259

▆ প্রসঙ্গ : সূন্নাহ্ মান্য; হাদিস নয়। সকল হাদিস, সূন্নাহ্ নয়।
https://mbasic.facebook.com/hasan.mahmud/posts/1680658558916249

▆ প্রসঙ্গ : ফিত্না বা বিশৃঙখলায় আহালূস সূন্নাহ্ হওয়া বা সূন্নাহ্ আঁকড়ে ধরে থাকা।
https://www.facebook.com/hasan.mahmud/posts/1681169245531847

▆ মাযহাব এত কেন।
https://www.facebook.com/hasan.mahmud/posts/1743491289299642

▆ প্রসঙ্গ : দ্বীনের বুঝ (ফিক্বাহ্) অর্জনকারীদের অনূসরণ।
https://m.facebook.com/hasan.mahmud/posts/1681989658783139

▆ চার মাজহাবের কোন একটি কি একক ভাবে স্বয়ং সম্পূর্ণ? বিচার বিশ্লেষণ করে একেক মাসয়ালায় একেক মাজহাব মানা যাবে কি?
https://m.facebook.com/hasan.mahmud/posts/1813184972330273

▆ "সালাফী" দাবীটি ভূঁয়া (Bogus)।
https://mbasic.facebook.com/hasan.mahmud/posts/1686609804987791

▆ প্রসঙ্গঃ বিয়ে; লা মাযহাবী দৃষ্টিভঙ্গী।
ওহাবী লা-মাযহাবীদের কাছে প্রশ্ন- "মাযহাব/গবেষনা অস্বীকার করে নানী, দাদী ও নাতনীকে বিবাহ করবেন? নাকি মাযহাব/গবেষনা স্বীকার করে হারাম হতে নিজকে রক্ষা করবেন?
https://m.facebook.com/hasan.mahmud/posts/1813357312313039

কাদের উপর তাকলীদ বা মাযহাব ওয়াজিব আর কাদের উপর ওয়াজিব নয়।
https://m.facebook.com/hasan.mahmud/posts/1813367185645385

লা-মাযহাবীদের অবস্থা।
https://m.facebook.com/hasan.mahmud/posts/1813387635643340

___________
▆ হাদিস সম্পর্কে জরুরী জ্ঞাতব্য বিষয়ঃ

নোট ০১. দ্বয়ীফ হাদিসের উপর 'আমল করা মুস্তাহাব
https://mobile.facebook.com/hasan.mahmud/posts/1697298063918965
নোট ০২. জাল হাদিসের হুকুম
https://mobile.facebook.com/hasan.mahmud/posts/1697295443919227
নোট ০৩. ``হাদিসটি সহিহ্ নয়`` বলতে মুহাদ্দিসিনে ক্বিরাম কি বুঝিয়ে থাকেন!
https://mobile.facebook.com/hasan.mahmud/posts/1697290543919717

▆ প্রসঙ্গ : সহীহ্-যয়ীফ নির্ধারনে হাদিসের তাহকিক (Authentication) আসলে কী।
https://www.facebook.com/hasan.mahmud/posts/1688604351455003
____

Top