হাদিসের গল্প

<h1 class="entry-title" style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #111111; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 30px; font-weight: 400; line-height: 34px; margin: 9px 0px; overflow-wrap: break-word;">হাদিসের গল্পঃ যমযম কূপ ও কাবা ঘর নির্মাণের ঘটনা</h1><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px; text-align: justify;"><br /></div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px; text-align: justify;">হযরত সাঈদ বিন জুবায়ের (রাঃ) হ’তে বর্ণিত,তিনি হযরত ইবনে আব্বাস  (রাঃ)  থেকে  বর্ণনা  করেন,একদা হযরত ইবরাহীম(আঃ)  শিশুপুত্র ইসমাঈল ও তাঁর মা হাযেরাকে নিয়ে বের হ’লেন  এমন অবস্থায় যে,হাযেরা তাকে দুধ পান করাতেন। অবশেষে যেখানে কা‘বাঘর অবস্থিত  ইবরাহীম (আঃ) তাঁদের উভয়কে সেখানে নিয়ে এসে মসজিদের উঁচু অংশে যমযম কূপের উপর অবস্থিত একটি বিরাট গাছের নীচে রাখলেন। সে সময় মক্কায় ছিল না কোন জন-মানব, ছিল না কোন পানির ব্যবস্থা। তিনি একটি থলিতে খেজুর ও একটি মশকে সামান্য পানিসহ তাদেরকে সেখানে রেখে ফিরে চললেন। তখন ইসমাঈল (আঃ)-এর মা পিছনে চলতে লাগলেন এবং বললেন,‘হে ইবরাহীম! এই উপত্যকায় আমাদের রেখে আপনি কোথায় যাচেছন?এখানে না আছে কোন মানুষ,না আছে পানাহারের ব্যবস্থা’। তিনি এ কথাটি তাঁকে বার বার বলতে থাকলেন। ইবরাহীম (আঃ) তাঁর কথায় কান না দিয়ে চলতেই থাকলেন। অতঃপর হযরত হাযেরা</div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px; text-align: justify;">জানতে চাইলেন,‘আল্লাহ কি আপনাকে এ কাজের নির্দেশ দিয়েছেন? তিনি বললেন,হ্যা। তখন হাযেরা বললেন,‘তাহ’লে আল্লাহ আমাদেরকে ধ্বংস করবেন না’।অতঃপর তিনি ফিরে আসলেন। আর ইবরাহীম (আঃ) সামনে চললেন।চলতে চলতে যখন তিনি গিরিপথের বাঁকে পৌঁছালেন,যেখান থেকে স্ত্রী-পুত্র তাকে দেখতে পাচেছ না। সে সময় তিনি কা‘বার দিকে মুখ করে দু’হাত তুলে এ দো‘আ করলেন, ‘<span style="box-sizing: border-box; color: maroon;"><span style="box-sizing: border-box; color: #ff6600;">হে প্রভু আমি আমার স্ত্রী ও পুত্রকে চাষাবাদহীন  বিরান  ভূমিতে  তোমার  সম্মানিত  গৃহের  সন্নিকটে  রেখে গেলাম। যাতে তারা ছালাত আদায় করতে পারে। তুমি কিছু লোকের অন্তরকে তাদের প্রতি আকৃষ্ট করে দাও এবং তাদেরকে ফলাদি দারা রূযী দান কর, যাতে তারা তোমার শুকরিয়া আদায় করতে পারে।</span></span>’ [<span style="box-sizing: border-box; color: maroon;"><span style="box-sizing: border-box; color: green;">ইবরাহীম ৩৭</span></span>]</div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px; text-align: justify;"> (এ দো‘আ করে  ইবরাহীম (আঃ) চলে গেলেন)। আর ইসমাঈল (আঃ)- এর মা  তাঁকে তার বুকের দুধ পান করাতেন আর নিজে সেই মশক থেকে পানি পান করতেন। অবশেষে মশকের পানি ফুরিয়ে গেলে তিনি পিপাসিত হ’লেন এবং তাঁর শিশুপুত্রটিও পিপাসায় কাতর হয়ে পড়ল।  তিনি শিশুটির দিকে দেখতে লাগলেন। তৃষ্ণায় তার বুক ধড়ফড় করছে অথবা বর্ণনাকারী বলেন,সে মাটিতে পড়ে ছটফট করছে। শিশুপুত্রের এ করুণ অবস্থার প্রতি তাকানো অসহনীয়   হওয়ায়  তিনি  সরে  গেলেন  আর  তাঁর অবস্থানের  নিকটবর্তী পর্বত ‘ছাফা’-কে একমাত্র তাঁর নিকটতম পর্বত হিসাবে পেলেন। অতঃপর তিনি উপরে উঠে কাউকে খুঁজে পাওয়া যায় কি-না তা দেখতে লাগলেন। কাউকে না পেয়ে ছাফা পর্বত থেকে নেমে পড়লেন। এমনকি যখন তিনি নীচু ময়দান পর্যন্ত পৌঁউছালে, তখন তিনি তাঁর কামিজের এক প্রান্ত তুলে ধরে একজন ক্লান্ত-শ্রান্ত   মানুষের মতো ছুটে চললেন। অবশেষে ময়দান অতিক্রম করে ‘মারওয়া’ পাহাড়ের নিকট এসে তাঁর উপর উঠে দাঁড়ালেন। অতঃপর এদিকে সেদিকে তাকালেন,কাউকে দেখতে পান কি-না? কিন্তু কাউকেই দেখতে পেলেন না। এমনিভাবে সাতবার দৌড়াদৌড়ি করলেন।</div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px; text-align: justify;"> হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন,নবী করীম (সা:) বলেছেন: ‘<span style="box-sizing: border-box; color: #3366ff;">এজন্যই মানুষ হজ্জ ও ওমরাহ্‌ এর সময় উক্ত পাহাড়দ্বয়ের মধ্যে সাতবার সাঈ করে থাকে’। এরপর তিনি যখন ‘মারওয়া’ পাহাড়ে উঠলেন,তখন একটি শব্দ শুনতে পেলেন এবং তিনি নিজেকেই নিজে বললেন,একটু অপেক্ষা কর।তিনি একাগ্রচিত্তে মনোযোগ দিয়ে শুনে বললেন,‘তুমি তো তোমার শব্দ শুনিয়েছ। তোমার কাছে কোন সাহায্যকারী থাকলে আমাকে সাহায্য কর’। অতঃপর তিনি যমযমের নিকট একজন ফেরেশতা দেখতে পেলেন। যিনি নিজের পায়ের গোড়ালি বা ডানা দ্বারা মাটিতে আঘাত করলেন, আর অমনি মাটি ফেটে পানি বের হ’তে লাগল। তখন হাযেরা (আঃ) চারপাশে নিজ হাতে বাঁধ দিয়ে একে হাউযের ন্যায় করে দিলেন এবং কোষ দ্বারা মশকটি ভরে নিলেন। কিন্তু তখনও পানি উপচে উঠতে থাকল।</span>‘</div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px; text-align: justify;">হযরত  ইবনে  আব্বাস (রাঃ) বলেন,নবী  করীম (সা:)  বলেছেন: ‘<span style="box-sizing: border-box; color: #3366ff;">ইসমাঈলের মাকে আল্লাহ রহম করুন! যদি তিনি বাঁধ না দিয়ে বা কোষে ভরে পানি মশকে জমা না করে যমযমকে ঐভাবে ছেড়ে দিতেন,তবে উহা একটি কূপ না হয়ে প্রবাহমান ঝর্ণায় পরিণত হ’ত’। রাবী বলেন, অতঃপর তিনি পান করলেন এবং তার পুত্রকে দুধ পান করালেন।</span>‘</div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px; text-align: justify;"> ফেরেশতা তাকে (হাযেরা) বললেন,‘আপনি ধ্বংসের ভয় করবেন না। কারণ এখানে রয়েছে  আল্লাহর ঘর। এ শিশুটি এবং তার পিতা দু’জনে মিলে এখানে ঘর নির্মাণ করবে এবং আল্লাহ তাঁর  আপনজনকে ধ্বংস করবেন না’। ঐ সময় আল্লাহর ঘরের স্থানটি যমীন থেকে টিলার মত উঁচু  ছিল। বন্যা আসার ফলে তার ডানে বামে ভেঙ্গে যাচিছল। এরপর হাযেরা এভাবেই এখানে দিন যাপন করতে থাকেন।</div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px; text-align: justify;"> অতঃপর এক সময় ‘জুরহুম’ গোত্রের একদল লোক তাদের নিকট দিয়ে অতিক্রম করছিল অথবা রাবী বলেন ‘জুরহুম’ পরিবারের কিছু লোক ‘কাদা’ নামক উঁচু ভূমির পথ ধরে এদিকে আসছিল। তারা মক্কার নীচু ভূমিতে অবতরণ করল এবং একঝাঁক পাখিকে চক্রাকারে উড়তে দেখতে পেল । তখন তারা বলল,নিশ্চয় এ পাখিগুলো পানির উপর উড়ছে। আমরা এ ময়দানের পথ হয়ে বহুবার অতিক্রম করেছি। কিন্তু এখানে কোন পানি ছিল না। তখন তারা একজন কি দু’জন লোক সেখানে পাঠালো। তারা সেখানে গিয়েই পানি দেখতে পেল। তারা সেখান থেকে ফিরে এসে সকলকে পানির সংবাদ দিল। সংবাদ শুনে সবাই সেদিকে অগ্রসর হ’ল। রাবী বলেন, ইসমাঈল (আঃ)-এর মা পানির নিকট ছিলেন। তারা তাঁকে বলল,আমরা আপনার  নিকটবর্তী স্থানে বসবাস  করতে  চাই।  আপনি  আমাদেরকে অনুমতি দিবেন কি? তিনি জবাব দিলেন,হ্যা। তবে,এ পানির উপর তোমাদের কোন অধিকার থাকবে না। তারা হ্যা বলে তাদের মত প্রকাশ করল।</div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px; text-align: justify;"> হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন,এ ঘটনা হযরত ইসমাঈল (আঃ)-এর মাকে মানুষের সাহচর্যে থাকার সুযোগ করে দিল। অতঃপর তারা সেখানে বসতি  স্থাপন  করল  এবং  তাদের  পরিবার-পরিজনের  নিকটও  সংবাদ পাঠাল। তারপর  তারাও  এসে  তাদের  সাথে  বসবাস  করতে  লাগল। অবশেষে সেখানে তাদেরও কয়েকটি পরিবারের বসতি স্থাপিত হ’ল। আর ইসমাঈল (আঃ)ও যৌবনে উপনীত হলেন এবং তাদের কাছ থেকে আরবী ভাষা শিখলেন। যৌবনে পদার্পণ   করে তিনি তাদের কাছে অধিক আকর্ষণীয় ও প্রিয়পাত্র হয়ে উঠলেন। অতঃপর যখন তিনি পূর্ণ যৌবন লাভ করলেন,তখন তারা তাদেরই একটি মেয়ের সাথে ইসমাঈল (আঃ)-এর বিবাহ দিলেন।ইতিমধ্যে হাযেরা মারা গেলেন।ইসমাঈলের বিবাহের পর ইবরাহীম (আঃ) তাঁর পরিত্যক্ত পরিজনের অবস্থা দেখার জন্য এখানে আসলেন। কিন্তু তিনি ইসমাঈল (আঃ)-কে পেলেন না।তিনি ইসমাঈল(আঃ)-এর স্ত্রীর নিকট তার অবস্থান সম্পর্কে জানতে চাইলেন। পুত্রবধূ বলল, ‘তিনি আমাদের জীবিকার খোঁজে বেরিয়ে গেছেন। অতঃপর তিনি তাদের জীবিকা ও অবস্থা জানতে চাইলেন। তখন ইসমাঈলের স্ত্রী দুর্দশার অভিযোগ করে বলল,আমরা অতি দূরবস্থায়, অতি টানাটানি ও খুব কষ্টে আছি’। এ কথা শুনে ইবরাহীম (আঃ) বললেন,‘তোমার স্বামী বাড়ী আসলে আমার সালাম দিয়ে তার ঘরের চৌকাঠ বদলিয়ে নিতে বলবে’।</div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px; text-align: justify;"> এরপর যখন হযরত ইসমাঈল(আঃ) বাড়ী আসলেন,তখন যেন তিনি কিছু আঁচ করতে পারলেন। তিনি বললেন, তোমার নিকট কোন ব্যক্তি এসেছিল কি?স্ত্রী বলল,হ্যা। আমাদের নিকট এরূপ একজন বৃদ্ধ এসেছিলেন এবং আমাকে আপনার সম্পর্কে জিজ্ঞেস করছিলেন। আমি তাকে আপনার খবর দেই। তিনি আমাদের জীবন-জীবিকা কিভাবে চলছে তা জিজ্ঞেস করেন। তখন আমি তাকে বলি,আমরা খুব কষ্টে ও অভাবে আছি। ইসমাঈল (আঃ) বললেন, তিনি কি তোমাকে কোন বিষয়ের অছিয়ত করেছেন? তিনি বললেন,হ্যা। তিনি তার সালাম আপনাকে দেয়ার নিদের্শ প্রদান করেছেন এবং বলেছেন,তোমার দরজার চৌকাঠ পরিবতর্ন করে নিও। ইসমাঈল  (আঃ)  বললেন,‘উনি  আমার  পিতা। তিনি  আমাকে তোমাকে      পৃথক   করে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।তুমি তোমার আপনজনদের কাছে চলে যাও’। অতঃপর তিনি তাকে তালাক দিয়ে অপর একটি মেয়েকে বিবাহ করলেন।</div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px; text-align: justify;"> অতঃপর ইবরাহীম (আঃ) এদের থেকে আল্লাহ যতদিন চাইলেন ততদিন দূরে থাকলেন। অতঃপর তিনি আবার তাদের দেখতে আসলেন। এবারেও তিনি পুত্রকে দেখতে পেলেন না। পুত্রবধূকে তার পুত্র সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলেন। তিনি উত্তর দিলেন,তিনি আমাদের জীবিকার খোঁজে বেরিয়ে পড়েছেন। এরপর ইবরাহীম (আঃ) বললেন,তোমরা কেমন আছ? অতঃপর তিনি তাদের জীবন যাপন ও অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলেন। তিনি বললেন,আমরা ভাল ও সচছল আছি এবং তিনি আল্লাহর প্রশংসা করলেন। ইবরাহীম (আঃ) জিজ্ঞেস করলেন,‘তোমাদের প্রধান খাদ্য কি? সে বলল,গোশত। তিনি আবার বললেন,‘তোমাদের পানীয় কি?সে বলল,পানি।ইবরাহীম (আঃ) দো‘আ করলেন,‘হে আল্লাহ্‌! তাদের গোশত ও পানিতে বরকত দিন। রাসূল (ছাঃ) বলেন,তাদের জন্য তখন শস্য ছিল না। যদি থাকত তাহলে তিনি তাতে বরকত দানের জন্য দো‘আ করতেন। রাবী বলেন,মক্কা ব্যতীত অন্য কোথাও কেউ শুধু পানি ও গোশত দ্বারা জীবন ধারণ করতে পারে না। কেননা শুধু গোশত ও পানি জীবন যাপনের অনুকলূ হ’তে পারে না।</div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px; text-align: justify;">ইবরাহীম (আঃ) বললেন,‘তোমার স্বামী ঘরে ফিরে আসলে আমার সালাম দিয়ে তার ঘরের চৌকাঠ ঠিক রাখার কথা বলবে’। অতঃপর ইসমাঈল (আঃ) বাড়ী এসে বললেন, তোমাদের  নিকট কেউ এসেছিলেন কি?স্ত্রী বলল,হ্যা। একজন সুন্দর চেহারার বৃদ্ধ লোক এসেছিলেন এবং সে তাঁর প্রশংসা করল,তিনি আমাকে আপনার ব্যাপারে জিজ্ঞেস করেছেন। আমি তাঁকে আপনার সংবাদ জানিয়েছি। অতঃপর তিনি আমার নিকট আমাদের জীবন যাপন সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। আমি তাঁ কে জানিয়েছি যে,আমরা ভাল আছি। ইসমাঈল (আঃ) বললেন, তিনি কি তোমাকে কোন বিষয়ের অছিয়ত করে গেছেন? সে বলল,হ্যা। তিনি আপনার প্রতি সালাম  জানিয়ে আপনাকে নির্দেশ দিয়েছেন যে,আপনি যেন আপনার ঘরের চৌকাঠ ঠিক রাখেন।  ইসমাঈল (আঃ) বললেন,ইনি আমার পিতা,আর তুমিআমার ঘরের চৌকাঠ। তিনি আমাকে  তোমাকে স্ত্রী হিসাবে বহাল রাখার নিদের্শ দিয়েছেন।</div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px; text-align: justify;">আল্লাহর ইচ্ছায় হযরত ইবরাহীম (আঃ) বহুদিন পর এসে দেখেন তার পুত্র যমযম কূপের নিকটে  একটি বড় গাছের নীচে বসে তীর মেরামত করছেন। পিতাকে দেখে তিনি দাঁড়িয়ে তাঁর দিকে এগিয়ে গেলেন। অতঃপর পিতা ছেলের সাথে বা ছেলে পিতার সাথে সাক্ষাৎ হ’লে যেমন করে থাকে তাঁরা উভয়ে তাই করলেন। অতঃপর ইবরাহীম (আঃ) বললেন,‘হে ইসমাঈল! আল্লাহ আমাকে একটি বিষয়ে নির্দেশ দিয়েছেন। ইসমাঈল (আঃ) বললেন,আপনার প্রভু আপনাকে যে নির্দেশ দিয়েছেন তা পালন করুন। তিনি বললেন, তুমি কি আমাকে সাহায্য করবে? ইসমাঈল বললেন,আমি আপনাকে  সাহায্য  করব।  ইবরাহীম  (আঃ)  বললেন,আল্লাহ  এখানে  আমাকে একটি ঘর নির্মাণের নির্দেশ দিয়েছেন। একথা বলে তিনি উঁচু  টিলাটির দিকে ইঙ্গিত করলেন যে,  এর চারপাশে ঘেরাও দিয়ে। তখনি বাপ-বেটা কা‘বাঘরের দেয়াল তুলতে লেগে গেলেন। ইসমাঈল (আঃ) পাথর আনতেন,আর ইবরাহীম (আঃ) নির্মাণ করতেন। পরিশেষে যখন দেওয়াল উঁচু হয়ে গেল,তখন ইসমাঈল (আঃ) (মাকবামে ইবরাহীম নামক) পাথরটি আনলেন এবং যথাস্থানে রাখলেন। ইবরাহীম (আঃ) তার উপর দাঁড়িয়ে নির্মাণ কাজ করতে লাগলেন। আর ইসমাঈল (আঃ) তাকে পাথর যোগান দিতে থাকেন। তারা উভয়ে আল্লাহর কাছে দো‘আ করলেন যে: ‘<span style="box-sizing: border-box; color: #ff6600;">হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদের এ কাজ কবুল করুন। নিশ্চয় আপনি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞাত।</span>’ </div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px; text-align: justify;">[<span style="box-sizing: border-box; color: green;">বাকবারাহ ১২৭</span>] </div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px; text-align: justify;">তাঁরা উভয়ে আবার কা‘বাঘর তৈরি করতে থাকেন এবং কা‘বাঘরের চারিদিকে ঘুরে ঘুরে এ দো‘আ করতে থাকেন,‘হে আমাদের প্রতিপালক! আপনি আমাদের পক্ষ থেকে কবলুকরুন। নিশ্চয়ই আপনি সবকিছু শুনেন ও জানেন’</div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px; text-align: justify;"> [বাকবারাহ ১২৭; ছহীহ বুখারী হা/৩৩৬৪ ‘নবীদের কাহিনী’ অধ্যায়, অনুচেছদ-৯]।</div><h3 style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #111111; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 22px; line-height: 29px; margin: 27px 0px 17px; text-align: justify;"><span style="box-sizing: border-box;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"> শিক্ষা:</span></span></h3><ul style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; margin-bottom: 26px; padding: 0px;"><li style="box-sizing: border-box; line-height: 26px; margin-left: 21px; text-align: justify;">আললাহর হুকুমকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে হবে। তাঁর সন্তুষ্টির জন্য প্রয়োজনে স্ত্রী-পুত্রসহ সবকিছু ত্যাগ করতে হবে।</li><li style="box-sizing: border-box; line-height: 26px; margin-left: 21px; text-align: justify;">সর্বাবস্থায় আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট থাকতে হবে ও তাঁর উপর ভরসা করতে হবে। কোন অবস্থাতেই ধৈর্যহারা হওয়া চলবে না।</li><li style="box-sizing: border-box; line-height: 26px; margin-left: 21px; text-align: justify;">পরিবার ও সন্তান সন্ততির জন্য দো‘আ করতে হবে।</li><li style="box-sizing: border-box; line-height: 26px; margin-left: 21px; text-align: justify;">একক নয়; বরং যৌথ উদ্যোগে সামাজিক কাজ সম্পাদন করতে হবে।</li><li style="box-sizing: border-box; line-height: 26px; margin-left: 21px; text-align: justify;">হাযেরার মতো সুদৃঢ় ঈমানের অধিকারীণী হওয়ার জন্য মা-বোনদের সচেষ্ট হ’তে হবে।</li><li style="box-sizing: border-box; line-height: 26px; margin-left: 21px; text-align: justify;">আল্লাহর আনুগত্য ও ধৈর্যের পরিণাম সর্বদা কল্যাণকরই হয়।</li></ul>

হাদিসের গল্প

হাদিসের গল্পঃ যমযম কূপ ও কাবা ঘর নির্মাণের ঘটনা হযরত সাঈদ বিন জুবায়ের (রাঃ) হ’তে বর্ণিত,তিনি হযরত ইবনে আব্বাস  (রাঃ)  থেকে  বর্ণনা  করেন,একদ...

Read more »

বুখারী ও মুসলিম ব্যতীত আর কোন সহীহ হাদিসের কিতাব আছে কি?

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">বুখারী ও মুসলিম ব্যতীত আর কোন সহীহ হাদিসের কিতাব আছে কি?<br /><br />♦হাফিজুল হাদিস যুগশ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিস ইমাম বোখারী (রহ:) বলেন,<br /><br />“বোখারী শরীফের বাইরে আমার এক লক্ষ সহীহ হাদীস মুখস্ত রয়েছে।”<br /><br />★ ইবনে হাজর আসকালানী (রহ) হাদয়ুস সারী পৃ: ৭<br />★ ইমাম যাহাবী সিয়ারু আলামিন নুবালা পৃ ১২/৪০২<br />★ তবকাতুস- সুবকী ২/৭<br />★ তাহযীবুল আসমা ওয়াল লুগাত ১/৭৪<br />★আল-কামিল, ইবনে আদী ১/১২৬,<br />★তারীখে বাগদাদ, খতীবে বাগদাদীর প্রনীত ২/৮-৯,<br />★শুরুতি আইম্মাতিল খামসা, হাযেমী ১৬০,১৮৫<br /><br />সকল সালাফী আহলে হাদিস ও কতিপয় ওহাবী এটা প্রচার করে থাকে যে বুখারী ও মুসলিম পড়বে কারন এর বেশির ভাগ হাদিস সহীহ। সাথে আরো বলে থাকে যে দ্বয়ীফ হাদিস আমরা মানি নি অনুসরন করব না।<br /><br />সেই সব ওহাবী সালাফীদের কে বলছি যারা দ্বয়ীফ ফতোয়া মেরে লক্ষ লক্ষ হাদিস থেকে মানুষকে বিমুখ করে দিচ্ছে- -<br /><br />★ বুখারী , মুসলিম,তিরমিযি, আবু দাউদ,  নাসাঈ, মুসনদে আহমদদ এগুলো সিহাহ সিত্তাহ বলা হয় কারন এগুলোতে সহীহ হাদিস বেশি রয়েছে (দেখুন - বেশি রয়েছে বলা হয় কিন্তু Challenge করে বলছি সব হাদিস সহিহ এ কথা কেউ বলতে পারবে না) তাহলে কি তাদের ফতোয়া অনুসারে হাদিসের ইমামগন কি জানতেন না যে দ্বয়ীফ হাদিস আমল করা ঠিক না পাপ আর পথভ্রষ্টতা?<br /><br />★ আসলে হাদিসের সমস্ত ইমামগন জানতেন সেটা যে,<br /> সহিহ ও দ্বয়ীফ হাদিস ২টাই আমল করা যায় এবং আমল করা উচিত (কারন এটা স্বয়ং রাসুল (সা) এর পবিত্র বানী বা সমর্থন সনদের ত্রুটির কারনে একটু দুর্বল হতে পারে কিন্তু এর সম্মান ঠিকই এর গুরুত্ব ঠিকই রয়েছে) কিন্তু জাল হাদিস আসলে কোন হাদিসই নয় তাই কোন ইমাম কোনদিন কাউকে কোন জাল হাদিস আমল করতেও বলে নি তাদের কিতাবে বর্ননাও করে না যদি বর্ননা করে থাকেন তবে তা মানুষকে সতর্ক করে জানিয়ে দেয়ার জন্য সেক্ষেত্রে এগুলো তাদের কোন সহিহ কিতাবে লিপিবদ্ধ করেন নি।<br /><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://1.bp.blogspot.com/-fmL63g8qdeI/XlUb3Tz8PzI/AAAAAAAAKWc/UKKeB_RllEYJaQSiXqO8dff4yK3KXqdkQCLcBGAsYHQ/s1600/FB_IMG_1582635887270.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="712" data-original-width="720" height="316" src="https://1.bp.blogspot.com/-fmL63g8qdeI/XlUb3Tz8PzI/AAAAAAAAKWc/UKKeB_RllEYJaQSiXqO8dff4yK3KXqdkQCLcBGAsYHQ/s320/FB_IMG_1582635887270.jpg" width="320" /></a></div><br /><br />★ অপর দিকে বিভিন্ন হাদিসের কিতাবে দেখা যায় দ্বয়ীফ হাদিসের সংখ্যা উক্ত কিতাবের সহিহ হাদিসেরও বেশি, কখনো সমান আর কখনো অর্ধেক সংখ্যক দ্বয়ীফ হাদিস আছে। বুখারী মুসলিম ও অন্যান্য সিহাহ সিত্তার<br />কিতাবেই এর উতকৃষ্ট প্রমান বিদ্যমান।<br /><br />★ দ্বয়ীফ আর জাল হাদিস যদি একই ক্যাটাগরির হাদিস হতো আর এগুলো আমল করলে যদি পাপই হত পথভ্রষ্টতাই হত তাহলে মুহাদ্দিসগন (হাদিস বিশারদগন) লক্ষ লক্ষ হাদিস ঘেটে ঘেটে এই সব হাদিস লিপিবদ্ধ করতেন না তারা নিশ্চই কোন মুসলমানকে পাপের দিকে ঠেলে দিবে না !!<br /><br />★ সালাফি, ওহাবীদের কথা অনুযায়ী জাল আর দ্বয়ীফ যদি same হত তাহলে দুনিয়াতে কোন হাফিজুল হাদিস (১ লক্ষ হাদিসের হাফিজ) ও কোন হুজ্জাতুল ইসলাম (৩ লক্ষ হাদিসের হাফিজ) পাওয়াই যেত না।<br /><br />★ খুব সহজ বুখারী ও মুসলিম শরীফের ৯/১০ হাজার মুখস্ত করা কিন্তু ১ লক্ষ বা ৩ লক্ষ হাদিস মুখস্ত করা সাধারন কথা নয়। তাও যদি আবার সেটা মুল্যহীনই ( valueless ) হত তাহলে ওনাদের এত কষ্ট করে কিতাবই লিখার কি দরকার ছিল আর এত লক্ষ হাদিস মুখস্ত করারই কি দরকার ছিল? কি হাস্যকর ওহাবী আহলে-হাদিস দের জাল-দ্বয়ীফ ফতোয়া মারার ব্যাপারটা তাই না?<br /><br />মূলতঃ সিয়া ছিত্তার বাইরেও অসংখ্য সহীহ হাদীসের কিতাব রয়েছে। এ প্রসঙ্গে বিখ্যাত মুহাদ্দিস ইমাম নববী রহমাতুল্লাহি আলাইহি , ইবনুস সালাহ রহমাতুল্লাহি আলাইহি , হযরত শাহ আব্দুল আযীয মুহাদ্দিস দেহলবী রহমাতুল্লাহি আলাইহি প্রমূখ বিখ্যাত হাদীস শরীফ বিশারদগন বলেন, সিয়া ছিত্তা ছাড়াও আরো ৫০ এরও বেশি সহীহ হাদীস শরীফের কিতাব আছে।<br />নিম্নে এর কতিপয় কিতাবের নাম মুবারক উল্লেখ করা হলো-<br /><br />(১) মুসনাদুল ইমাম আবু হানীফা।<br />বিলাদাত- ৮০ হিজরী, ওফাত- ১৫০ হিজরী।<br />--হানাফী মাযহাবের প্রধান ইমাম এবং তাবেয়ী যুগের বিশিষ্ট ইমাম<br />--ইমাম বুখারীর পিতার উস্তাদের উস্তাদ।<br /><br />(২) আল মুয়াত্তা লি ইমাম মালেক।<br />জন্ম- ৯৫ হিজরী, ওফাত- ১৭৯ হিজরী।<br />--ইমাম মালেক (রহ) এর মুয়াত্তা কোন কোন মুহাদ্দিসগন বুখারী শরীফের উপরে স্থান দিয়েছেন।<br /><br />(৩) আল মুয়াত্তা লি ইমাম মুহম্মদ ।<br />জন্ম- ১৩৫ হিজরী, ওফাত- ১৮৯ হিজরী।<br /><br />(৪) আল মুছান্নাফ লি আব্দুর রাজ্জাক ইবনে হুমাম ।<br />জন্ম- ১২০/১২৬ হিজরী, ওফাত- ২১১ হিজরী।<br />--ইমাম বুখারী (রহ)' র দাদা ও উস্তাদ<br />--ইমাম হাম্বল (রহ) উস্তাদ<br /><br />(৫) মুসনদে আহমদ বিন হাম্বল।<br />জন্ম- ১৬৪ হিজরী, ওফাত- ২৪১ হিজরী।<br /><br />(৬) মুসনাদুত তায়লাসী।<br />জন্ম-___, ওফাত- ২০৪ হিজরী।<br /><br />(৭) কিতাবুল আছার লি ইমাম আবু ইউছুফ।<br />জন্ম- ১১৩ হিজরী, ওফাত- ১৮২ হিজরী।<br /><br />(৮) মুসনাদুল হুমায়দী।<br />জন্ম-____ , ওফাত- ২১৯ হিজরী।<br /><br />(৯) মুছান্নাফে ইবনে আবী শায়বাহ।<br />জন্ম- ১৫৯ হিজরী, ওফাত- ২৩৫ হিজরী।<br /><br />(১০) বুখারী শরীফ (আল জামিউল মুসনাদুছ ছহীহুল মুখতাছারু মিন উমুরি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ওয়া সুনানিহী ওয়া আইয়ামিহী )<br />জন্ম- ১৯৪ হিজরী, ওফাত- ২৫৬ হিজরী।<br /><br />(১১) আছ ছহীহুল মুসলিম ।<br />জন্ম- ২০৪ হিজরী, ওফাত- ২৬১ হিজরী।<br /><br />(১২) সুনানু আবু দাউদ।<br />জন্ম- ২০২ হিজরী, ওফাত- ২৭৫ হিজরী।<br /><br />(১৩) আল জামিউ ওয়াস সুনানুত তিরমিযী।<br />জন্ম- ২১০ হিজরী, ওফাত ২৭৯ হিজরী।<br /><br />(১৪) সুনানুন নাসায়ী।<br />জন্ম- ২১৫ হিজরী, ওফাত- ৩০৩ হিজরী।<br /><br />(১৫) সুনানু ইবনে মাজাহ।<br />জন্ম- ২০৯ হিজরী, ওফাত- ২৭৩ হিজরী।<br /><br />(১৬) সুনানুদ দারিমী।<br />জন্ম- ১৮১ হিজরী, ওফাত- ২৫৫ হিজরী।<br /><br />(১৭) মুসনাদুল বাযযার।<br />জন্ম-_____ , ওফাত- ২৯২ হিজরী।<br /><br />(১৮) শরহু মা’আনিল আছার (ত্বাহাবী শরীফ)<br />জন্ম- ২২৯ হিজরী, ওফাত- ৩২১ হিজরী।<br /><br />(১৯) ছহীহ ইবনে হিব্বান।<br />জন্ম- ৩৫৪ হিজরী, ওফাত- ৪৬৫ হিজরী।<br /><br />(২০) মাছাবিহুস সুন্নাহ ও মিশকাত।<br />জন্ম- ৪৩৬ হিজরী, ওফাত- ৫১৬ হিজরী।<br /><br />(২১) আল মু’জামুছ ছগীর লিত তাবরানী।<br />জন্ম- ২৬০ হিজরী, ওফাত- ৩৬০ হিজরী।<br /><br />(২২) আল মু’জামুল আওসাত লিত ত্বাবরানী।<br />জন্ম- ২৬০ হিজরী, ওফাত- ৩৬০ হিজরী।<br /><br />(২৩) আল মু’জামুল কবীর লিত তাবরানী।<br />জন্ম- ২৬০ হিজরী, ওফাত- ৩৬০ হিজরী।<br /><br />(২৪) আল মুস্তাদরাক আলাছ ছহীহাইন।<br />জন্ম- ৩২১ হিজরী, ওফাত- ৪৫০ হিজরী।<br /><br />(২৫) ছহীহ ইবনু খুযাইমাহ।<br />জন্ম- ২২৩ হিজরী, ওফাত- ৩১১ হিজরী।<br /><br />(২৬) আস সুনানুল কুবরা লিল বাইহাক্বী।<br />জন্ম- ৩৮৪ হিজরী, ওফাত- ৪৫৮ হিজরী।<br /><br />(২৭) আস সুনানুছ ছগীর লিল বাইহাক্বী।<br />জন্ম- ৩৮৪ হিজরী, ওফাত- ৪৫৮ হিজরী।<br /><br />(২৮) শুয়াইবুল ঈমান লিল বাইহাক্বী।<br />জন্ম- ৩৮৪ হিজরী, ওফাত- ৪৫৮ হিজরী।<br /><br />(২৯) মা’রিফাতুস সুনান ওয়াল আছার লিল বাইহাক্বী।<br />জন্ম- ৩৮৪ হিজরী, ওফাত- ৩৫৮ হিজরী।<br /><br />(৩০) শরহুস সুন্নাহ লিল বাগবী।<br />জন্ম- ৪৩৬ হিজরী, ওফাত- ৫১৬ হিজরী।<br /><br />(৩১) মা’রিফাতুছ ছাহাবা লি আবী নুয়াইম।<br />জন্ম- ৩৩৬ হিজরী, ৪৩০ হিজরী।<br /><br />(৩২) জামিউল আহাদীস লিছ সূয়ুতি।<br />জন্ম- ৮৪৯ হিজরী, ওফাত- ৯১১ হিজরী।<br /><br />(৩৩) গায়াতুল মাক্বছাদ ফী যাওয়ায়িদিল মুসনাদ।<br />জন্ম- ৭৩৫, ওফাত- ৮০৭ হিজরী।<br /><br />(৩৪) কানযুল উম্মাল।<br />জন্ম-_____ , ওফাত- ৯৭৫ হিজরী।<br /><br />(৩৫) আখবারু মক্কতা লি আযরাক্বী।<br /><br />(৩৬) ছহীহ ইবনে ওয়ায়না।<br /><br />(৩৭) সহীহ ইবনুস সাকান।<br /><br />(৩৮) সহীহ মোন্তাকা।<br /><br />(৩৯) মুখতাসা রেজিয়াহ।<br /><br />(৪০) সহীহ যুরকানী।<br /><br />(৪১) সহীহ ইসফেহানী।<br /><br />(৪২) সহীহ ইসমাঈলী।<br /><br />(৪৩) কিতাবুল খেরাজ।<br /><br />(৪৪) কিতাবুল হেজাজ।<br /><br />(৪৫) কিতাবুল আ’মলী।<br /><br />(৪৬) মুসনাদে শাফেয়ী।<br /><br />(৪৭) মুসনাদে আবু ইয়ালা।<br /><br />(৪৮) মুসনাদে দারে কুতনী।<br /><br />(৪৯) কিতাবুল ই’তিকাদ।<br /><br />(৫০) কিতাবুদ দোয়া।<br /><br />(৫১) মুসনাদে হারেস ইবনে উমামা।<br /><br />(৫২) মুসনাদে বাজ্জার।<br /><br />(৫৩) সুনানে সাঈদ ইবনে মনছুর।<br /><br />(৫৪) সুনানে আবী মুসলিম।<br /><br />(৫৫) শিফা শরীফ।<br /><br />(৫৬) আল হুলইয়া।<br /><br />(৫৭) তাহযীবুল আছার।<br /><br />(৫৮) আল মুখতারা।<br /><br />(আল্লাহ ওনাদের ঊপর রহমত নাজিল করুন)<br /><br />এছাড়াও আরো অসংখ্য অগনিত সহীহ হাদীস শরীফের কিতাব রয়েছে। সুবহানাল্লাহ্!<br /><br />মুলত হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দুনিয়াতে তাশরীফ মুবারক হতে শুরু করে বিছাল শরীফ পর্যন্ত অর্থাৎ ৬৩ বছর পর্যন্ত যত কথা, কাজ, সম্মতি প্রকাশ করেছেন সবই পবিত্র হাদীস শরীফের অন্তর্গত।<br />কিন্তু উছুল অনুযায়ী যদি ৪০ বছর মুবারক থেকে ৬৩ বছর মুবারক পর্যন্ত ২৩ বছরও যদি ধরি, এই ২৩ বছরে যত কথা, কাজ, সম্মতি প্রদান করেছেন সবই হাদীস শরীফ।<br />অংক করে দেখুন,<br />২৩×৩৬৫= ৮৩৯৫ দিন।<br />আবার, ৮৩৯৫×২৪= ২০১৪৮০ ঘন্টা।<br />আবার, ২০১৪৮০×৬০= ১২০৮৮৮০০ মিনিট।<br /><br />তার মধ্যে রাসুল (সা) এর ঘুম, চলা-ফেরা, কাজ-কর্ম, উঠা-বসা, মনোসম্মতি, সাহাবায়ে কেরাম এর বর্নিত হাদিস নিয়ে কত লক্ষ হাদিস ছিল বলা বাহুল্য তা আল্লাহই ভাল জানেন।<br /><br />পরিশেষে, ওহাবী সালাফী ভ্রান্ত- মুর্খদের মতবাদের হাত থেকে আল্লাহ আমাদের রক্ষা করুন।</div>

বুখারী ও মুসলিম ব্যতীত আর কোন সহীহ হাদিসের কিতাব আছে কি?

বুখারী ও মুসলিম ব্যতীত আর কোন সহীহ হাদিসের কিতাব আছে কি? ♦হাফিজুল হাদিস যুগশ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিস ইমাম বোখারী (রহ:) বলেন, “বোখারী শরীফের বাইরে আম...

Read more »

হাদিসের গল্প

<div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px; text-align: justify;"><br /><h1 class="entry-title" style="box-sizing: border-box; color: #111111; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 30px; line-height: 34px; margin: 9px 0px; overflow-wrap: break-word; text-align: start;">হাদিসের গল্পঃ উয়াইস কারনীর মর্যাদা</h1><br />উসাইর ইবনু জাবির (রা:) বলেন, ইয়ামানে বসবাসকারীদের পক্ষ থেকে ওমর (রা:)-এর নিকট সাহায্যকারী দল আসলে তিনি তাদেরকে প্রশ্ন করতেন, ‘তোমাদের মাঝে কি উয়াইস ইবনু আমির আছে’? অবশেষে (একদিন) উয়াইস (রহঃ) এসে গেলেন। তাকে ওমর প্রশ্ন করলেন, ‘আপনি কি উয়াইস ইবনু আমির’? সে বলল, হ্যাঁ। ওমর (রা:) আবার বললেন, ‘মুরাদ’ সম্প্রদায়ের উপগোত্র ‘কারনের’লোক? তিনি বললেন, হ্যাঁ । তিনি বললেন, ‘আপনার কি কুষ্ঠরোগ হয়েছিল, আপনি তা হতে সুস্থ হয়েছেন এবং মাত্র এক দিরহাম পরিমাণ স্থান বাকী আছে? তিনি বললেন, হ্যাঁ। তিনি বললেন, ‘আপনার মা জীবিত আছে কি? তিনি বললেন, হ্যাঁ।</div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px; text-align: justify;">ওমর বললেন, আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-কে বলতে শুনেছি, ‘ইয়ামানের সহযোগী দলের সাথে উয়াইস ইবনু আমির নামক এক লোক তোমাদের নিকট আসবে। সে ‘মুরাদ’জাতির উপজাতি ‘কারনের’লোক। তার কুষ্ঠরোগ হবে এবং তা হ’তে সে মুক্তি পাবে, শুধুমাত্র এক দিরহাম পরিমাণ স্থান ছাড়া। তার মা বেঁচে আছে, সে তার মায়ের খুবই অনুগত। সে (আল্লাহ্‌র উপর ভরসা করে) কোন কিছুর শপথ করলে তা আল্লাহ্‌ তা’আলা পূরণ করে দেন। তুমি যদি তাকে দিয়ে তোমার গুনাহ মাফের জন্য দোআ করাবার সুযোগ পাও, তাহলে তাই করবে।</div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px; text-align: justify;">ওমর (রা:) বলেন, ‘কাজেই আমার অপরাধ ক্ষমার জন্য আপনি দোআ করুন। তখন তিনি (উয়াইস) ওমরের অপরাধের ক্ষমা চেয়ে দোআ করলেন। ওমর (রা:) তাকে বললেন, ‘আপনি কোথায় যেতে চান? তিনি বললেন, ‘কূফায়। তিনি (ওমর) বলেন, ‘আমি সেখানকার গভর্নরকে আপনার (সাহায্যের) জন্য লিখে দেই? তিনি বললেন, ‘আমার নিকট গরীব-মিসকিনদের মাঝে বসবাস করাই বেশী পছন্দনীয়। পরের বছর কূফার এক নেতৃস্থানীয় লোক হজ্জে এলো। তার সাথে ওমরের দেখা হলে তিনি উয়াইস সম্পর্কে তাকে প্রশ্ন করলেন। সে বলল, ‘আমি তাকে এরকম অবস্থায় দেখে এসেছি যে, তার ঘরটা অত্যন্ত জীর্ণ অবস্থায় আছে এবং তার জীবন-যাপনের উপকরণসমূহ খুবই নগণ্য।</div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px; text-align: justify;">ওমর (রা:) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ)কে বলতে শুনেছি, ‘উয়াইস ইবনু আমির নামক এক লোক ইয়ামানের সাহায্যকারী দলের সাথে তোমাদের নিকট আসবে। সে ‘মুরাদ’জাতির উপজাতি ‘কারন’বংশীয় লোক। তার কুষ্ঠ রোগ হবে এবং তা থেকে সে মুক্তি পাবে, শুধুমাত্র এক দিরহাম পরিমাণ স্থান ছাড়া। তার মা বেঁচে আছে এবং সে তার মায়ের খুবই অনুগত। সে (আল্লাহ্‌র উপর ভরসা করে) কোন কিছুর শপথ করলে তা আল্লাহ্‌ পূরণ করে দেন। তুমি যদি তোমার গুনাহ মাফের জন্য তাকে দিয়ে দোআ করানোর সুযোগ পাও, তাহলে  তাই  করবে।  লোকটি  ফিরে  এসে উয়াইসের নিকট গিয়ে বলল, ‘আমার অপরাধ ক্ষমার জন্য আপনি দোআ করুন।</div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px; text-align: justify;">তিনি (উয়াইস) বললেন, ‘এইমাত্র আপনি মঙ্গলময় সফর (হজ্জ) থেকে প্রত্যাবর্তন করেছেন; বরং আপনিই আমার অপরাধ ক্ষমার জন্য দোআ করুন।  তিনি  বললেন,  ‘আপনি  কি  ওমরের  সাথে  সাক্ষাৎ করেছেন। সে বলল, হ্যাঁ। তার জন্য উয়াইস দোআ করলেন। উয়াইসের মর্যাদা সম্পর্কে লোকেরা সচেতন হলে সেখান থেকে উয়াইস অন্য স্থানে চলে গেলেন। অন্য বর্ণনায় এসেছে, ওমর (রা:)-এর নিকট কূফার অধিবাসীরা একটি সাহায্যকারী দল পাঠায়। দলের এক লোক উয়াইসকে বিদ্রূপ করত। ওমর (রা:) বললেন, ‘এখানে ‘কারন’বংশীয় কেউ আছে কি? ঐ ব্যক্তিটি উঠে আসলে ওমর (রা:) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, ‘ইয়ামান থেকে উয়াইস নামে এক লোক তোমার নিকট আসবে। সে তার মাকে ইয়ামানে একা রেখে আসবে। তার কুষ্ঠরোগ হবে। সে আল্লাহ্‌র নিকট দোআ করবে, আল্লাহ্‌ তার রোগমুক্তি দান করবেন, শুধুমাত্র এক দীনার অথবা এক দিরহাম পরিমাণ স্থান ছাড়া। তোমাদের মধ্যে যে কেউ তার দেখা পাবে, তাকে দিয়ে সে যেন তার গুনাহ মাফের জন্য দোআ করায়। ওমর (রা:) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-কে বলতে শুনেছি, ‘পরবর্তীদের (তাবেঈ) মধ্যে উয়াইস নামে এক সৎ লোক হবে। তার মা বেঁচে আছে। তার শরীরে কুষ্ঠের চিহ্ন থাকবে। তার নিকট গিয়ে নিজের গুনাহ মাফের জন্য তাকে দিয়ে প্রার্থনা করাও।<br />[<span style="box-sizing: border-box; font-weight: 700;">মুসলিম হা/২৫৪২, ‘ছাহাবীগণের মর্যাদা’অধ্যায়, অনুচেছদ-৫৫</span>]</div><div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: -apple-system, ".sfnstext-regular", "san francisco", roboto, "segoe ui", "helvetica neue", "lucida grande", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 26px; margin-bottom: 26px; text-align: justify;"><span style="box-sizing: border-box; color: #993300;"><span style="box-sizing: border-box; font-weight: 700;">শিক্ষা: </span></span>পিতা-মাতার প্রতি সদ্ব্যবহারকারী ব্যক্তি দুনিয়া ও আখেরাতে মর্যাদাবান হবেন।</div>

হাদিসের গল্প

হাদিসের গল্পঃ উয়াইস কারনীর মর্যাদা উসাইর ইবনু জাবির (রা:) বলেন, ইয়ামানে বসবাসকারীদের পক্ষ থেকে ওমর (রা:)-এর নিকট সাহায্যকারী দল আসলে তিনি তা...

Read more »

ভিক্ষাবৃত্তি

ভিক্ষাবৃত্তি: কত টাকা ‘আয়’ করেন ভিক্ষুকরা?<br />মূল বিষয়টা কী?<br />-----<br /><br />আজ প্রায় ৮/১০ বছর যাবৎ আমি পথে ভিখিরি-ব্যবসায়ীদের কিছু দিই না।<br />তার আগে আসুন গল্পটায়:<br /><br />এক মাদ্রাসা সুপারের সাথে কথা হচ্ছিল। তাঁর এক ছাত্রের নানা হলেন অভিভাবক। ঘটনাক্রমে সেই নানা-নানী হচ্ছেন ভিক্ষুক। মাদ্রাসা সুপারের বাড়ি যে থানায়, সেই থানা শহরে ওই ভিক্ষুক থাকেন। ছাত্রের খোঁজ দেয়ানেয়ার জন্য শিক্ষক গেলেন অভিভাবকের বাসায়।<br /><br />দেখে তাঁর ভাল লাগলো। পাঁচতলা ভবনে তিন তলায় থাকেন ওই ভিক্ষুক নানা। ছোটই বাসা। ২/৩ রুমের হবে।<br /><br />শিক্ষক বেরিয়ে চায়ের দোকানে কিছু কিনছিলেন, কথায় কথায় বললেন, আমার ছাত্রের নানা এই বিল্ডিংয়ে ভাড়া থাকে। ভিক্ষা করে তো ভালই আয় করে দেখছি।<br /><br />দোকানদার হাসলো, কী বলেন, ভিক্ষা করে ওই বিল্ডিংয়ের একটা ফ্যামিলিই। তারা ওই বিল্ডিংয়ের মালিক।<br /><br />এরপর একদিন ওই অভিভাবক নানা মাদ্রাসায় এলে সুপার জিগ্যেস করেন, কত টাকা দিনে আয় হয়?<br />ভিক্ষুক বললেন, বেশি না, দুই হাজারের উপরনিচে হয়।<br />আর ওর নানী ভিক্ষা করে কত পান?<br />নানা তখন অত্যন্ত অশ্লীল একটা গালি দিয়ে বললেন, বলেন না হুজুর, ... টা ঠিকমতন টাকাও কামাইতে জানে না। দিনে ১২/১৩ শ ই হয়। আজ পর্যন্ত শিখল না!<br /><br />এই ঘটনা হল একটা মফ:স্বল থানা শহরের ভিক্ষুকের।<br />তাহলে জেলা শহরের ভিক্ষুকরা প্রতিদিন কত ‘আয়’ করে?<br />বিভাগীয় শহর বা বড় শহরগুলোতে?<br />রাজধানীতে?<br /><br />এখন প্রশ্ন হল, এই টাকাটা যে দিচ্ছে, সে কি মাসে লাখ টাকা পাওয়া মানুষের জন্য দিচ্ছে, নাকি অন্ন নাই, বস্ত্র নাই, চিকিৎসা নাই, অসহায় মানুষের জন্য দিচ্ছে? এই ভিক্ষুকরা কি অন্ন নাই বস্ত্র নাই চিকিৎসা নাই ক্যাটাগরির?<br /><br />টাকাটা নেয়া কি তাদের জন্য হারাম নয়? কুল্লে কুল্লে হারাম।<br />ভিক্ষুকরা যাদের কাছ থেকে টাকা নেয়, তারা মাসে আয় করে ১০-৫০ হাজার টাকা, আর সেই ভিক্ষুক ‘আয়’ করে মাসে ৫০ হাজার থেকে ২ লাখ টাকা।<br />এটা যদি প্রতারণা না হয়, প্রতারণা কী? ওই ভিক্ষুকের তো টাকা দেয়ার কথা তাকে, যার কাছ থেকে নিচ্ছে!<br /><br />ভিক্ষুকরা কিছুতেই ভিক্ষা ছাড়বে না। কোন কাজ তাকে মাসে ২/১ লাখ টাকা দিবে? কোন কাজ করে সে ১০০ বিঘা জমি কিনবে? হ্যা, ডজন ডজন বিঘা জমি কিনেছে এমন ভিক্ষুক অসংখ্য। তিন-চার-পাঁচটা পাঁচতলা বিল্ডিং আছে এমন ভিক্ষুক অসংখ্য।<br /><br />আমি একজনকে চিনি, সে এক্কেবারে জোয়ানমর্দ মানুষ। টগবগে। ৩০-৩৫ বছরের সুঠাম দেহ। একটা পা ভাঙা। সে পায়ের চিকিৎসা করার কথা বলে মানুষনের বাড়ি বাড়ি গিয়ে অসম্ভব বিরক্ত করে। অথচ সে ব্যক্তিগত বলয়ে বলে, আল্লাহ্’র রহমত হইসে আমার পাওটা ভাইঙা। এই পায়ের জন্য যত টাকা আমি পাই, যত সহজে পাই, পা থাকলে এই টাকা আমি কামাই করতে পারতাম না।<br /><br />মানুষজন এমনকি অজপাড়াগাঁর ভিক্ষুকদেরকে চাকরি দিতে চাইলে তারা বলে ফেলে, ৫ হাজার টাকায় তো আমার এক সপ্তাহের হাতখরচও হবে না।<br /><br />ভিক্ষুকরে জিগ্যেস করেন, এই কাজ তো আপনার জন্য হারাম। এত টাকা ‘আয়’ করা তো হারাম। সে বলবে,<br /><br />হারাম না। হারাম কেন হবে? মানুষ মায়া করে দেয়। মানুষের ভালবাসা কি হারাম নাকি? মানুষ আল্লাহ্’র কথা ভেবে দেয়, আল্লাহ্’র কথা ভেবে দেয়া কি হারাম নাকি? আর আমি তো সব সময় আল্লাহ্-নবিজি দ.’র কথা বলে ভিক্ষা করি। আল্লাহ্-নবিজির কথা বলা কাজ না? এইটারে কাজ মনে করেন না কেন? এই কাজে কি কম কষ্ট? যারা টাকা দেয়, তাদের কত গুনাহ আছে। আল্লাহ্ তাদের মনটা দেখবে। তারা যে মায়া করে টাকা দিচ্ছে, সেটা দেখে গুনাহ মাফ করে দিবে। রোগশোক শেফা করে দিবে।<br /><br />বুঝলেন বিষয়টা?<br />বিষয়টা হল চোরের উপর বাটপারি।<br />আরো ভেঙে বলি:<br /><br />দেখুন,<br />ভিক্ষুকরা টিঁকে আছে কয়েকটা কারণে:<br /><br />১. বাংলাদেশের মানুষ মায়াময়।<br />২. বাংলাদেশে মানুষ অত্যন্ত বেশি।<br />৩. মানুষ দৃঢ় নয়। মুখের উপর ‘না’ না বলে ৫/১০ টাকা দিয়ে ঝামেলা বিদায় করে।<br />৪. বাংলাদেশে নৈতিকতার কোন চর্চা নাই। সবাই পাপে ডুবে আছে। গান্ডুরা পাপ কাটায় বৃদ্ধ/বৃদ্ধা ভিখিরিকে ৫/১০ টাকা দিয়ে। ভিক্ষুকেরও কোন নৈতিকতা নাই। সে তারচে ১০ গুণ গরিবের কাছ থেকেই সব সময় টাকা নেয়। ১০০ গুণ গরিবের কাছ থেকে টাকা নেয়।<br />৫. আমরা ধর্মকেই ভুল বুঝি। রাসূল দ. সাসটেইনেবল কল্যাণ নিয়ে এসেছেন, ৫ টাকার কল্যাণ নিয়ে আসেননাই। এখন কোনটা সাসটেইনেবল আর কোনটা ৫ টাকার দায়মুক্তি- এইটা বোঝার মতন ঘিলু আমাদের দেশের মানুষের মাথায় থাকলেও তারা কখনো বিষয়গুলোর মুখোমুখি হননি। বাংলাদেশের মানুষ সবচে বেশি ভুল বোঝে আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূল দ. কে। তারা সবচে বেশি ভুল বোঝে ইসলাম আসার কারণ এবং ইসলামের কাজের ধরণকে।<br /><br />কারণ মাত্র একটা। এই দেশে কেউ নৈতিকতার চর্চা করে না।<br />হোলিস্টিক নৈতিকতা, টোটালিটারিয়ান নৈতিকতার চর্চা না ডাক্তার করে, না মোক্তার, না আমলা, না শামলা। কেউ সমাজে ব্যবহারিক সর্বব্যাপী নৈতিকতার চর্চা দেখেই নাই। সরলভাবে যদি বলি, কেউ মনে করে আমার মুখে দাঁড়ি আছে দুয়েকটা মিথ্যা কথা বললে কী? কেউ মনে করে, মিথ্যা কথা তো বলি না, মুখে দাঁড়ি না থাকলে কী? অর্থাৎ আমরা পাপকে জায়েজ করি কোন পূণ্য দিয়ে। দায়বোধ নাই।<br /><br />দেখবেন, যে ডাক্তার সবচে বেশি অ্যাবোরশন করে, সে সবচে বেশি নামাজ পড়ে। বাবা, তোমার নামাজ তো অ্যাবোরশনের কাফফারা না। আল্লাহ্ ইসলাম তো অ্যাবোরশন করিয়ে তারপর নামাজ পড়ার জন্য পাঠান নাই।<br /><br />দেখবেন, চোর-ছিনতাকইকারী-মাদকব্যবসায়ীর আচরণ খুবই ভদ্র হয়। বিশেষ করে মাদকাসক্ত মাদকব্যবসায়ী সামাজিকভাবে খুবই আন্তরিক। ভ্রাতা, তুমি মাদক বিক্রি করে গরিবরে টাকা দিবা, এইজন্য রাসূল দ. ইসলাম আনেন নাই।<br /><br />সব মাস্তান/লোকাল সন্ত্রাসী দেখবেন খুব খুব মাতৃভক্ত। তোমার মায়ের পায়ের তলায় বেহেস্ত কথা সত্য, কিন্তু মানুষের পেটে ক্ষুর চালানোর জন্য তো আল্লাহ্ মায়ের পায়ের তলায় বেহেস্ত দেননাই। <br /><br />নাহলে খাবারে ভেজাল দেয়া, মওজুদদার লোক কী করে মনে করে যে পরের ওয়াক্তে নামাজ পড়লেই সব মাফ? নাহলে ওজনে কম দেয়া লোক কী করে ৫ টাকা দিয়ে নিজেকে ব্যালান্স করে? নাহলে কাজের মেয়ের সাথে অত্যাচার করা মানুষ কী করে আল্লাহ্’র কাছে মাফ চায়?<br /><br />এইগুলা হইল নৈতিকতার প্যারাডক্স।<br />এইগুলা সরল বিষয়, কিন্তু প্র্যাক্টিসিং সূফিরা ছাড়া অন্যরা এইগুলা কমই বোঝে।<br /><br />এই থেকে আমাদের মুক্তি নাই, আমরা যদি নৈতিকতার সূর্যোদয় ঘটাতে পারি, আমরা যদি আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূল দ. কী চান, কীভাবে চান, কীভাবে করিয়েছেন সেটা ধরতে পারি- সকল অন্ধকার দূর হবে। তার আগ পর্যন্ত না।

ভিক্ষাবৃত্তি

ভিক্ষাবৃত্তি: কত টাকা ‘আয়’ করেন ভিক্ষুকরা? মূল বিষয়টা কী? ----- আজ প্রায় ৮/১০ বছর যাবৎ আমি পথে ভিখিরি-ব্যবসায়ীদের কিছু দিই না। তার আগে আসুন ...

Read more »

‘ওলিআল্লাহ্’ ও ‘হিন্দু’

‘ওলিআল্লাহ্’ ও ‘হিন্দু’<br />-----<br />এই পনের বিশ মিনিট আগে। ছেলেকে স্কুল থেকে আনার সময় একটা মাজারের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলাম। ছেলে বলল, আব্বু, আমি দেখেছি কী জান? একটা হিন্দু লোক এই মাজারের দেয়াল ধরে সালাম করে গেছে।<br /><br />-এইটাই স্বাভাবিক, বাবা। আশেপাশের এলাকার অনেক অনেক হিন্দু ধর্মের মানুষ যেতে নিলেই সালাম করে।<br />-কেন?<br />-কারণ, তাঁরা মনে করেন, যিঁনি ঈশ্বর তিনিই আল্লাহ্। তাঁরা মনে করেন, এই মাজারে যে আল্লাহ্’র ওয়ালি শুয়ে আছেন, তিঁনি ঈশ্বরের একজন প্রিয়জন। এইজন্য সালাম করে। তারা জানে, তিনি মুসলমান। তারা জানে, তিনি ইসলাম ধর্ম প্রচার করেছেন, কিন্তু তবু তাঁকে তারা সত্য জানে।<br /> <br />ছেলে যদি আরো প্রশ্ন করতো, তবে আলাপটা এদিকে যেতো-<br /><br />-তাহলে তারা মুসলমান হয়নি কেন?<br />-বাবা, তারা কেউ মুসলমান হয়নি এমনতো না। আমরা কারা? আমরা তো এই ওলিউল্লাহ্’র যুগের যে হিন্দুরা ছিলেন, তাদেরই বংশধর। এই ওলিউল্লাহ্’র যুগে অনেক অনেক মানুষ মুসলমান হয়ে গিয়েছিল বলেই তো আমরা আজকে মুসলমান। কেউ কেউ হয়নি। যারা হয়নি তাদের মধ্যে খুব কম মানুষ এই সূফি সাহেবকে ঘৃণা করেছে। কিন্তু বেশিরভাগই শ্রদ্ধা করেছে। ভাল বেসেছে। তবু অনেকে হয়নি আরকী। মানুষের পক্ষে কি সব ভাল কাজ করা হয়ে যায়, বল? সব মানুষ কি সাহস করে উঠতে পারে? আর সূফিরা অন্যরকম। তারা তো হিন্দু মুসলমান দেখে ভালবাসা দেননি। তারা তো হিন্দু মুসলমান দেখে মায়া করেননি। তারা মানুষ দেখেছেন আর মায়া করেছেন। আহা, মানুষ, কত্ত দামি! কত্ত দামি! অন্তর থেকে এমনভাবে মায়া করেছেন, যে, সেই মায়া মানুষ ১০০ বছর পরও ভুলতে পারে না, ৫০০ বছর পরও ভুলতে পারে না, ১ হাজার বছর পরও ভুলতে পারে না।<br /><br />আর এরা তো দেখেছে, এই সূফি সাহেবের দেয়াল ধরে কিছু চাইলে তাদের ‘ঈশ্বর’ সেটা ঠিকই কবুল করেন। বারবার দেখেছে। প্রজন্মের পর প্রজন্ম দেখেছে।<br /><br />তুমি আমার ছেলে, তোমাকে যদি কেউ মায়া করে যত্ন করে, আমি কি তার ভাল চাইব না? আমি কি তার ভাল করব না? আল্লাহ্ তো সারা পৃথিবীর মানুষকে এম্নিতেও শিফা দেন। আল্লাহ্ তো সারা পৃথিবীর মানুষকে এম্নিতেও ধন সম্পদ সুখ শান্তি দেন। এম্নিতেই যা দেন, তার প্রিয়জনের প্রতি যদি কেউ মায়া রাখে, তিনি কি বেশি দিতে পারেন না?<br /><br />এগুলো খুব সহজ কথা বাবা। আর তারা তো শুধু মায়াই দিয়ে গেছেন। শুধু আদরই করে গেছেন। তাদের দেখলে রোগ ভাল হয়ে যেত হিন্দু মুসলিমের। তাদের কাছে দুটা কথা শুনলে কলিজা ঠান্ডা হয়ে যেত। তাদের কাছে এসে কাঁদলে সব দু:খ চলে যেতো।<br /><br />মানুষকে তুমি ঘৃণা দাও, ১ হাজার বছর পরও মানুষ সেটা মনে রাখবে।মানুষকে ভালবাসা দাও, ১ হাজার বছর পরও সেটা মানুষ মনে রাখবে।<br /><br />এইটাই সিস্টেম বাবা, এইটাই সিস্টেম। মনে মতলব রেখে ভালবাসা দিলে হবে না। বে-মতলব ভালবাসা দিতে হবে। আনকন্ডিশনাল লাভ। আনকন্ডিশনাল সারভিস।<br /><br />এটা সূফিরা কেন দেয়, সূফিরা জানে। কিন্তু সবাইকে বলে বুঝিয়ে শেষ করতে পারে না। বলে বোঝানোর বিষয় এটা না। মুখের শব্দ দিয়ে সব যদি প্রকাশ করাই যেত, অন্তরের অনুভূতি আর মনের ভাবনা বলে কিছু থাকতো না। শুধু মুখের শব্দই থাকতো।

‘ওলিআল্লাহ্’ ও ‘হিন্দু’

‘ওলিআল্লাহ্’ ও ‘হিন্দু’ ----- এই পনের বিশ মিনিট আগে। ছেলেকে স্কুল থেকে আনার সময় একটা মাজারের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলাম। ছেলে বলল, আব্বু, আমি দেখেছি...

Read more »

সূফি চেতনায় মাতৃভাষা দিবস

সূফি চেতনায় মাতৃভাষা দিবস<br />-----<br />এই যে ২১ ফেব্রুয়ারির ভাষা-শহিদ দিবস, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, এটাকে একজন সূফি সাধারণত কীভাবে দেখেন?<br /><br />এটা মানুষের স্বাতন্ত্র্যের আন্দোলন।<br />সূফিদের কাছে এটা ‘বাংলা ভাষা শ্রেষ্ঠ’ বা ‘বাংলাদেশ শ্রেষ্ঠ’ এই বাণী বহন করে না। বরং সূফিদের কাছে এ ঘটনা বহন করে, ‘মানুষ শ্রেষ্ঠ’, মানুষের আত্মপরিচয়সমূহ শ্রেষ্ঠ’।<br /><br />সূফিদের কাছে একজন ব্যক্তির ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্য বড় মর্যাদার বিষয়। প্রত্যেক ব্যক্তির বাবা সূফিদের কাছে বড় সম্মানের ব্যক্তি। প্রত্যেক ব্যক্তির মা সূফিদের কাছে বড় সম্মানের কেউ। প্রত্যেক ব্যক্তির পরিবার  সূফিদের কাছে বড় সম্মানের পরিবার। প্রত্যেক ব্যক্তির ভাষা সূফিদের কাছে বড় সম্মানের ভাষা। বড় সম্মানের গোত্র। বড় সম্মানের অঞ্চল। বড়ই সম্মানের দেশ। বড়ই সম্মানের মহাদেশ। বড়ই সম্মানের মানবজাতি।<br /><br />কারণ, সূফিরা নিজ থেকে একজন মানুষকে দেখেন না, নিজ থেকে একজন মানুষকে পর্যবেক্ষণ করেন না, বরং সেই মানুষটার হয়ে সেই মানুষটাকে অনুভব করেন। সেই পরিবারগুলোর হয়ে সেই পরিবারগুলোকে অনুভব করেন। সেই গোত্র/ভাষা/গোষ্ঠীগুলোর হয়ে সেই অঞ্চল/দেশকে অনুভব করেন।<br />তার মানে এই না, যে, সত্যকে মিথ্যা বলেন বা মিথ্যাকে সত্য বলেন।<br /><br />সূফিরা ইবনুল ওয়াক্ত।<br />সময়ের বরপুত্র। সূফিরা যখন যে সময়ে এসেছেন, তখন সে সময়ের আলোকে মেলে দিয়েছেন শান্ত পরিতৃপ্তির ডানা। সেই মেলে দেয়া ডানার ছায়ায় মানুষ একটু শ্বাস নিয়েছে। একটু শান্ত হয়েছে। একটু কষ্ট ভুলেছে। ভুলেছে ভুলগুলো। তাদের কাজ সময়ের আলোকে, কিন্তু সময়হীনতার পক্ষ থেকে।<br /><br />তার মানে কিন্তু এই না, সূফিরা খুব চতুর মার্কেটার, তারা সময়ে সময়ে রঙ পাল্টায়। নারে ভাই। বরং সূফিরা জগতের সবচে সরল। তারা যে সময়ে আসে, সেই সময়ের বেদনাটা, যন্ত্রণাটা, কষ্টটাকে ফিল করে। তারা সেই একাকীত্ব, নি:সঙ্গতা, ঠক খাওয়া, মাযলুমের অনুভূতি বয়ে চলা প্রতিটা মানুষের মনের ভিতরের এতিমের জন্য সহায় হয়ে ওঠেন।<br /><br />স্থির চিরকালের পক্ষ থেকে আবহমান মহাকালের পক্ষ থেকে লা মাকাম ও লা জামানের পক্ষ থেকে প্রতিটা জামানায় প্রতিটা মাকামে অসহায়ের সহায় হয়ে যারা আবির্ভূত হন দরদে দিল নিয়ে, তাঁরাই সূফি।

সূফি চেতনায় মাতৃভাষা দিবস

সূফি চেতনায় মাতৃভাষা দিবস ----- এই যে ২১ ফেব্রুয়ারির ভাষা-শহিদ দিবস, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, এটাকে একজন সূফি সাধারণত কীভাবে দেখেন? এটা মা...

Read more »

সহিহ হাদিসের তাসাউফ

সহিহ হাদিসের তাসাউফ শুনলে সহ্য করতে পারবেন তো?<br />তৃষ্ণার্ত! পান করুন এবং নিবারণ করুন ভেতরের আগুন।<br />সূফিত্ব প্রকাশিত, নিয়ে তাঁর হয়ে যান।<br />-----<br />০.<br />আল্লাহ্’র ইবাদত কর এমনভাবে যেন তুমি তাকে দেখছ।<br />নিজের নাফসকে মৃত জানো।<br />মাযলুমের দোয়াকে ভয় কর! (তাবরানি, সহিহ)<br /><br />সূফিরা আগেই মরা। মরার আগে মেরে ফেলুন নিজের ভেতরের পশুত্বকে, আল্লাহ্ কে অনুভব করুন এবং কারো উপর বিন্দুমাত্র যুলম করা থেকে নিজেকে বাঁচান। সব পেয়ে গেছেন।<br /><br />১.<br />যে-ই তার কোন ভাইয়ের সাথে লড়ে, মুখে আঘাত করবে না! কারণ নিশ্চই আল্লাহ্ আ’দমকে আপন সুরাতে সৃষ্টি করেছেন।<br />(ইযা ক্বাতালা আহাদুকুম আখাহু,ফাল ইয়াযতানিবিল ওয়াজহা, ফাইন্নাল্লাহ খালাকা আ’দামা আলা সুরাতিহি। আন আবি হুরাইরাতা, রাওয়াহুল মুসলিম, হাদিসুন সহিহুন)<br /><br />কত্তবড় কলিজা!<br />বনি আ’দমের মাথা কেটে নেয়। ইবনু মুহাম্মাদ দ.’র মাথা বর্ষায় বিঁধায়। বারবার, বারবার। বনি আদমের মাথা থালায় সাজিয়ে নিয়ে আসে। যুগে যুগে, বারবার। ইয়া আল্লাহ্, ইবনু মুহাম্মাদ দ.’র কাটা মাথায়-ঠোঁটে বেত দিয়ে বাড়ি মারে!<br /><br />ভাল কথা, আল্লাহ্’র সুরাত এত সহজে বুঝে যাবার চেষ্টা করব না,<br />করলে ধরা খাবো। এই হাদিসের কোন অর্থ হয় না। এই হাদিসকে শুধু অনুভব করতে হয়। আমাদের ইমাম আল গাজালি বলেছেন, ভেতরের সম্পর্ক বাইরের রূপের সম্পর্ক ছাড়া তো প্রকাশ পায় না। বিষয় এটুকুই।<br /><br />তাই আল্লাহ্ কুরআনে বলেন, ‘তাই তাকে (আদমকে) যখন সৃষ্টি করলাম, আমার থেকে ফুঁকে দিলাম তাকে’<br />তাই আল্লাহ্ বলেন, ‘আমি অসুস্থ ছিলাম, কই, তুমি তো আমাকে দেখতে যাওনি!’<br />তাইতো আল্লাহ্ বলেন, ‘আমার বান্দা বাড়তি বন্দেগি করা বন্ধ করে না যে পর্যন্ত না আমি তাকে ভালবাসি। আর একবার আমি তাকে ভালবেসে ফেললে আমিই তার শ্রবণশক্তি যা দিয়ে সে শোনে। তার দৃষ্টিশক্তি যা দিয়ে সে দেখে। তার শব্দশক্তি যা দিয়ে সে বলে।’<br /><br />বান্দা! বান্দাহে! তুমি কবে আল্লাহ্ কে চিনবে? কবে আল্লাহ্’র ভালবাসা জয় করবে? কবে তুমি যা শুনবে আল্লাহ্’র দ্বারা ফিল্টার করেই শুনবে? কবে যা দেখবে আল্লাহ্ দেখাবেন বলেই দেখবে যা অন্যে দেখেও না? কবে যা বলবে, তা আল্লাহ্ বলাবেন বলেই বলবে?<br /><br />বান্দা! আল্লাহ্ তোমাকে ভালবাসার জন্য ব্যকুল। তুমি তোমার বন্দেগির হক আদায় করো!<br />আল গাজালি বলেন, ভেতরের সম্পর্ক কিছু ভাষায় প্রকাশ করা যায়, কিছু যায় না।<br /><br />২.<br />নিশ্চই আল্লাহ্ মায়াময় আর তিনি মায়াময়তাকে ভালবাসেন।<br />(ইন্নাল্লাহুল কারিম, ইউহিব্বুল কারামা। আন সাহল বিন সা’দ, রাওয়াহু আত্-ত্বাবরানি, হাদিসুন সহিহ)<br /><br />তাইতো তিনি দ. বলেন,<br />যে মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞ নয়, সে আল্লাহ্’র প্রতি কৃতজ্ঞ নয়।<br />(আবু সাঈদ, আহমাদ ইবনু হাম্বল, সহিহ)<br /><br />কী বলব দাসেরও কথা,<br />তুমি যেথা আমি হেথা-<br />হৃদ দিয়েছি, আর যদি চাও-<br />ছিন্ন করেই দেবো মাথা।<br /><br />০.<br />আখিরাতওয়ালার জন্য দুনিয়া হারাম। দুনিয়াওয়ালার জন্য আখিরাত হারাম। আল্লাহ্ওয়ালার জন্য দুনিয়া-আখিরাত দুটাই হারাম।<br /><br />(মুফাসসিরদের প্রধান ইবন আব্বাস বর্ণিত, দায়লামি, সহিহ)<br /><br />বুঝলাম প্রথম দুটা। তিন নাম্বারটা তো বুঝলাম না। আখেরাত আমার জন্য হারাম হবে কেন? এতদিন তো জেনে এসেছি রাবেয়া বসরি খুবই বেহুঁশ, জান্নাত জ্বালিয়ে দিতে আর জাহান্নাম নিভিয়ে দিতে চেয়েছেন। এখন দেখি কথা সত্য। :)<br /><br />সূফিরা বলেন,<br />অতি সাধারণরা অন্তরের চূড়ান্ত বাসনা হিসাবে দুনিয়া চেয়ে বসে।<br />সাধারণরা দুনিয়া ও আখিরাত চায়।<br />অসাধারণরা আখিরাত চায়।<br />অনন্যসাধারণরা (খাসসাতুল খাসসা) আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূল দ. কে চায়।<br /><br />সবকিছুকে কাঁচকলা দেখিয়েই চায়। আহলুল্লাহ্ হলেন খাসসাতুন খাসসা। তাঁরা আরিফবিল্লাহ্।<br /><br />ইবনুল আরাবি বলেন,<br />এইযে খাসসাতুন খাসসা, এদেরকে আকিদা-টাকিদা নিয়ে খুঁচিও না।<br /><br />মাওয়াকিফ গ্রন্থে আমির আবদ আল ক্বাদির বলেন,<br />মুআরিফ হলেন সেই ব্যক্তি যার উপর থেকে আল্লাহ্ প্রকৃতসত্যের পর্দাগুলোকে সরিয়ে নিয়েছেন... আরিফ তার ভাল কাজে তুষ্ট নয় এবং তার পাপে চিন্তিত নয়... কোনকিছুই তাকে সন্তুষ্ট এবং অসন্তুষ্ট করে না... বিধিশাস্ত্রে ঝিনুকের খোলস আর শাঁস দুটাই আছে। হাকিকাহ্ তে আছে কেবল শাঁস।<br /><br />বাংলার মরমিরা বলেন,<br />ঝিনুকে মুক্তো হলে সেই ঝিনুক আর মুখ খোলে না।<br /><br />৩.<br />যারা রহিম তাদের উপর রহম করেন আর-রহমান (আল্লাহ্)। দুনিয়ায় যা আছে সবকিছুর উপর দয়া করো, আসমানে যিঁনি/যা আছেন, তিঁনি/তারা তোমাদের প্রতি দয়া করবেন।<br />(আর রাহিমুনা ইয়ারহামুহুমুর রাহমান তাবারাকা ওয়াতাআলা। ইরহামু মা ফিল আরদ্বি, ইয়ারহামুকুম মা ফিস্ সামা-ই। আন ইবনুল উমার, রাওয়াহুল হাকিম, হাদিস সহিহ)<br /><br />কবে শুরু করছেন দুনিয়ায় যা আছে তার সবকিছুর প্রতি স-মমতা নি:স্বার্থ দয়া করা?<br /><br />৪.<br />আল্লাহ্’র উপর ঈমান আনার পর সবচে বড় আ’মল হল মানুষকে কল্যাণকরভাবে ভালবাসা।<br />(আফদ্বালুল আ’মালি বা’দা ঈমানি বিল্লাহ্ আত্তাওয়াদ্দুদু ইলান্ না-স। আন আবি হুরাইরাতা। রাওয়াহুত্ ত্বাবরানি। হাদিসুন হাসান।)<br /><br />আল্লাহ্’র উপর ঈমান তো এনেই ফেলেছেন। মানুষের সেবা করতে করতে ভালবাসাটা  কখন শুরু হবে? এরচে বড় আমল তো নাই।<br /><br />৫.<br />তোমাকে অবশ্যই বন্ধুত্বময় কল্যাণ করতে হবে (রফিকগিরি) এবং উগ্র ও অভদ্র হওয়া থেকে নিজেকে রক্ষা করতে হবে।<br />(বুখারি, সহিহ)<br /><br />৬.<br />তোমাদের ধর্মের শ্রেষ্ঠ বিষয়টাই হল এটার সহজ-সরলতা।<br />(তাবরানি, সহিহ)<br /><br />কেন সূফিরা সহজ সরল? টানে না, হ্যাচড়ায় না, বর্শাবিদ্ধ করে না, মাথা কেটে থালায় সাজিয়ে নেয় না? কী জানি, কেন তারা এসব করে না!<br /><br />তবে আমাদের ইমাম ইবনুল আরাবির কাছে শুনি আমাদের ইমাম আবদুল ক্বাদির আল জিলানির ছাত্র আবু সুউদ ইবন আশ শিবল বলেছেন,<br /><br />তাসাউউফ হল পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েই মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা।<br />এইজন্যই তো রাসূল দ. বলেছেন,<br /><br />৭.<br />ধর্মে মুখলিস হও (শুদ্ধ আন্তরিক নিবেদিত হও), সামান্য আ’মাল (ভাল কাজ, ইবাদাত) ই তোমার জন্য যথেষ্ট।<br />(আল হাকিম, সহিহ)<br /><br />৮-৯.<br />বস্তুর ভালবাসা মানুষকে অন্ধ ও বধির করে দেয়। (আবু দাঊদ, হাসান)<br />বাসনা মানুষকে অন্ধ ও বধির করে দেয়। (সুয়ূতি, সহিহ)<br /><br />এইটাই বস্তুবাদ। এইটাই নাফসানিয়াত। সিম্পল।<br /><br />১০.<br />ও আবু উমামা! এমনও মু’মিনরা আছে যাদের হৃদয় আমার জন্য নরম হয়ে গলে গলে যায়।<br />(আহমাদ ইবনু হাম্বল, সহিহ)<br /><br />ইয়া রাসূলআল্লাহ্! ইয়া রাসূলআল্লাহ্! ইয়া রাসূলআল্লাহ্! সালাওয়াতুল্লাহি ওয়া সালামুহু আলাইক!<br /><br />ঈসা নূর-আদ-দিন বলেন,<br />ইসলামে আধ্যাত্মিকতার মূল উপাদানে রাসূল দ.’র ভালবাসা।<br /><br />এজন্যই বোখারিতে আনাস ইবনু মালিক রা.’র বর্ণনায় সহিহ সূত্রে এসেছে, ‍দেহে একটা মাংসপিন্ড আছে, যেটা শুদ্ধ থাকলে সারা দেহ শুদ্ধ আর যেটা অশুদ্ধ থাকলে সারা দেহ অশুদ্ধ। সেটা হৃদয় (ক্বালব) ছাড়া কিছুই নয়।<br /><br />এজন্যই বোখারিতে এসেছে, আমার জুতা দেখাও আর বল, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ্ তে বিশ্বাস করে কিনা। যদি করে, তবে তাকে বলে দাও সে নিশ্চিন্তে জান্নাতি।<br /><br />এজন্যই বোখারি বা মুসলিমে এসেছে, কেউ মু’মিন হতেই পারবে না, যদি আমাকে নিজের প্রাণ ও পরিবার ও সবকিছুর চেয়ে বেশি ভাল না বাসে।<br /><br />এজন্যই বারবার এসেছে অসংখ্য সহিহ হাদিসে, যে যাকে বাসে ভাল সে তার সাথেই থাকবে অনন্তকাল।<br /><br />এজন্যই রাসূল দ. বলেছেন, তোমরা সন্তানদের কুরআন শিক্ষা দেয়ার আগে আমার ভালবাসা ও আমার পরিবারের ভালবাসা শিক্ষা দাও।<br />‍<br />রাসূলে নোমা বলেন,<br />ধর্ম আমার ইশকে মুহাম্মাদ দ., তার হুব্বই ঈমান আমার।<br /><br />১১.<br />মহান উমার ইবনুল খাত্তাব রা. বললেন, একদিন মসজিদে নববিতে ঢুকছিলাম, তখন মুআজ ইবন জাবাল রা. রাসূল দ.’র আলোকিত কবর থেকে কাঁদতে কাঁদতে বেরুচ্ছিলেন,<br />মুআজ বললেন, রাসূল দ. তো বলেছেন,<br />* ছোট একটা লোক দেখানো ইবাদাতও শিরক।<br />* আল্লাহ্’র কোনও বন্ধুর প্রতি শত্রুতা রাখা আল্লাহ্’র সাথে যুদ্ধ ঘোষণার সমান।<br />* আল্লাহ্ ভালবাসেন সাহসিদের,<br />* ভালবাসেন ধার্মিকদের আর-<br />* ভালবাসেন তাদের, যারা সব সময়ে আড়ালে থাকে: যারা থাকতেও কেউ চোখ ফিরিয়ে দেখে না আর চলে গেলেও কেউ তাদের কথা ভাবেও না। তাদের ক্বলবগুলো পথ-দেখানো মশাল। তারা গরিব জায়গায় নিজেদের লুকিয়ে রাখে। (আল হাকিম, সহিহ)<br /><br />কী বলব দাসেরও কথা-<br />তুমি যেথা, আমি হেথা,<br />তোমা বিনে যত্ত কথা-<br />সবই বৃথা, সবই বৃথা।

সহিহ হাদিসের তাসাউফ

সহিহ হাদিসের তাসাউফ শুনলে সহ্য করতে পারবেন তো? তৃষ্ণার্ত! পান করুন এবং নিবারণ করুন ভেতরের আগুন। সূফিত্ব প্রকাশিত, নিয়ে তাঁর হয়ে যান। ----- ০...

Read more »

ইসলামিক বিশ্বকোষ Apps | ৫০০০ ইসলামিক বইয়ের সমাহার | ইসলামী PDF লাইব্রেরী

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><table cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container"><tbody><tr><td style="text-align: center;"><div dir="ltr"><br /><div dir="ltr" style="font-family: sans-serif; text-align: start;">🌍<span style="color: red;"><b> </b></span><a href="https://bit.ly/2tDAMjC"><span style="color: red;"><b>ইসলামিক বিশ্বকোষ</b></span></a><b> Apps Download </b><b>[2.5 MB]</b><br />🌍<span style="color: red;"><b> </b></span><span style="color: red;"><b><a href="https://bit.ly/2tDAMjC">ইসলামিক বিশ্বকোষ</a></b></span><b> </b><span style="color: red;"><b>এপ্স</b></span><b> </b><b><span style="color: red;">ডাউনলোড </span></b><b>[2.5 MB]</b></div><div><b><br /></b></div><img alt="ইসলামিক বই সমাহার, ইসলামিক বই pdf, ইসলামিক বই ডাউনলোড, ইসলামিক বই মেলা, ইসলামিক বই pdf download, ইসলামিক বইয়ের নাম, ইসলামিক বই মেলা ২০১৯, ইসলামিক বইয়ের সমাহার, ইসলামিক বই সমূহ ইসলামিক বই ঘর, ইসলামিক বই, আল মদিনা ইসলামিক বই, আহকামে জিন্দেগী, ইসলামিক অডিও বই, ইসলামিক অনুবাদ বই pdf, ইসলামিক অর্থনীতি বই pdf, ইসলামিক অনলাইন বই, ইসলামিক অনুবাদ বই, ইসলামিক অর্থনীতি বই, ইসলামী অর্থনীতি বই pdf, ইসলামী অর্থনীতি বই, ইসলামিক আমলের বই, ইসলামিক আমল বই, ইসলামিক আইন বই pdf, ইসলামী আকীদা বই ডাউনলোড, ইসলামী আকিদা বই, ইসলামী আকিদা বই ডাউনলোড ইসলামিক ইতিহাস বই ইসলামিক ইতিহাস বই pdf, ইসলামিক ইতিহাসের বই, ইসলামিক ইতিহাস বই ডাউনলোড, ইসলামের ইতিহাস বই pdf, ইসলামের ইতিহাস বই, ইসলামের ইতিহাস বই ডাউনলোড, ইসলামের ইতিহাস বই, ইসলামিক বই উপদেশ ইসলামিক উপন্যাস বই pdf, ইসলামিক উপন্যাস বই, ইসলামিক উর্দু বই ইসলামী উপন্যাস বই, ইসলামিক প্রশ্ন উত্তর বই, বাংলা ইসলামিক উপন্যাস বই, ইসলামিক বই এর সমাহার, ইসলামিক বই এর তালিকা, ইসলামিক বই এর pdf, ইসলামিক বই এপস, ইসলামী বই এর সমাহার, ইসলামিক বই পিডিএফ, ইসলামী ঐক্য বই, ইসলামিক ওয়াজের বই, ইসলামী ওয়াজের বই, ইসলামিক বই বয়ান ও খুতবা, ইসলামিক বই কালেকশন, ইসলামিক বই ক্রয়, ইসলামিক বই কিতাব pdf, ইসলামিক বই.কম, ইসলামিক বই কিতাব, ইসলামিক কুতুবখানা বই pdf, ইসলামিক কুইজ বই, ইসলামী বই গ্যালারী, ইসলামিক গল্পের বই pdf, ইসলামিক গল্পের বই, ইসলামিক গানের বই ইসলামিক গজলের বই ইসলামিক গজল বই pdf ইসলামিক গল্প বই ইসলামিক গজল বই ইসলামিক গোয়েন্দা বই, ইসলামিক বই ঘর pdf, ইসলামিক চিকিৎসা বই pdf ইসলামিক চিকিৎসা বই ইসলামী চিকিৎসা বই, ইসলামী চিকিৎসা বই pdf, ইসলামিক বই ছবি, ইসলামী ছাত্রশিবির বই, বাংলা ইসলামিক বই ছবি ছোটদের ইসলামিক বই ছোটদের ইসলামিক বই pdf, ইসলামী জিন্দেগী বই, ইসলামী জ্ঞান বই ইসলামিক সাধারণ জ্ঞান বই জনপ্রিয় ইসলামিক বই" class=" " height="200" src="https://1.bp.blogspot.com/-LMaSyqHlTM8/Xk7wijL2YII/AAAAAAAAKcM/ak_CRBeCoIET_1mGJMogBo6saOsbyiaYgCNcBGAsYHQ/s1600/PicsArt_12-22-12.52.09%2B%25281%2529.webp" title="ইসলামিক বিশ্বকোষ, ইসলামিক বই সমাহার, ইসলামিক বই সম্ভার, ইসলামিক বই সমাহার, ইসলামিক বই pdf, ইসলামিক বই ডাউনলোড, ইসলামিক বই মেলা, ইসলামিক বই pdf download, ইসলামিক বইয়ের নাম, ইসলামিক বই মেলা ২০১৯, ইসলামিক বইয়ের সমাহার, ইসলামিক বই সমূহ ইসলামিক বই ঘর, ইসলামিক বই, আল মদিনা ইসলামিক বই, আহকামে জিন্দেগী, ইসলামিক অডিও বই, ইসলামিক অনুবাদ বই pdf, ইসলামিক অর্থনীতি বই pdf, ইসলামিক অনলাইন বই, ইসলামিক অনুবাদ বই, ইসলামিক অর্থনীতি বই, ইসলামী অর্থনীতি বই pdf, ইসলামী অর্থনীতি বই, ইসলামিক আমলের বই, ইসলামিক আমল বই, ইসলামিক আইন বই pdf, ইসলামী আকীদা বই ডাউনলোড, ইসলামী আকিদা বই, ইসলামী আকিদা বই ডাউনলোড ইসলামিক ইতিহাস বই ইসলামিক ইতিহাস বই pdf, ইসলামিক ইতিহাসের বই, ইসলামিক ইতিহাস বই ডাউনলোড, ইসলামের ইতিহাস বই pdf, ইসলামের ইতিহাস বই, ইসলামের ইতিহাস বই ডাউনলোড, ইসলামের ইতিহাস বই, ইসলামিক বই উপদেশ ইসলামিক উপন্যাস বই pdf, ইসলামিক উপন্যাস বই, ইসলামিক উর্দু বই ইসলামী উপন্যাস বই, ইসলামিক প্রশ্ন উত্তর বই, বাংলা ইসলামিক উপন্যাস বই, ইসলামিক বই এর সমাহার, ইসলামিক বই এর তালিকা, ইসলামিক বই এর pdf, ইসলামিক বই এপস, ইসলামী বই এর সমাহার, ইসলামিক বই পিডিএফ, ইসলামী ঐক্য বই, ইসলামিক ওয়াজের বই, ইসলামী ওয়াজের বই, ইসলামিক বই বয়ান ও খুতবা, ইসলামিক বই কালেকশন, ইসলামিক বই ক্রয়, ইসলামিক বই কিতাব pdf, ইসলামিক বই.কম, ইসলামিক বই কিতাব, ইসলামিক কুতুবখানা বই pdf, ইসলামিক কুইজ বই, ইসলামী বই গ্যালারী, ইসলামিক গল্পের বই pdf, ইসলামিক গল্পের বই, ইসলামিক গানের বই ইসলামিক গজলের বই ইসলামিক গজল বই pdf ইসলামিক গল্প বই ইসলামিক গজল বই ইসলামিক গোয়েন্দা বই, ইসলামিক বই ঘর pdf, ইসলামিক চিকিৎসা বই pdf ইসলামিক চিকিৎসা বই ইসলামী চিকিৎসা বই, ইসলামী চিকিৎসা বই pdf, ইসলামিক বই ছবি, ইসলামী ছাত্রশিবির বই, বাংলা ইসলামিক বই ছবি ছোটদের ইসলামিক বই ছোটদের ইসলামিক বই pdf, ইসলামী জিন্দেগী বই, ইসলামী জ্ঞান বই ইসলামিক সাধারণ জ্ঞান বই জনপ্রিয় ইসলামিক বই" width="200" /></div></td></tr><tr><td class="tr-caption" style="font-size: 12.8px; text-align: center;">ইসলামিক বিশ্বকোষ</td></tr></tbody></table><div style="background-color: #ececec; color: #666666; font-family: "cherry cream soda"; font-size: 12px; font-weight: 700;"><div class="entry-content clr" itemprop="text" style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: black; font-family: "open sans", sans-serif; font-size: medium; font-stretch: inherit; line-height: inherit; margin: 0px 0px 20px; outline: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;"><div class="elementor elementor-3656 elementor-bc-flex-widget" data-elementor-id="3656" data-elementor-settings="[]" data-elementor-type="post" style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; font-weight: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;"><div class="elementor-inner" style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; font-weight: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;"><div class="elementor-section-wrap" style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; font-weight: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;"><br /><section class="elementor-element elementor-element-4d7ea513 elementor-section-boxed elementor-section-height-default elementor-section-height-default elementor-section elementor-top-section" data-element_type="section" data-id="4d7ea513" style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; font-weight: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; position: relative; vertical-align: baseline;"><div class="elementor-container elementor-column-gap-default" style="border: 0px; box-sizing: border-box; display: flex; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; font-weight: inherit; line-height: inherit; margin: 0px auto; max-width: 1140px; outline: 0px; padding: 0px; position: relative; vertical-align: baseline;"><div class="elementor-row" style="border: 0px; box-sizing: border-box; display: flex; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; font-weight: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline; width: 353.688px;"><div class="elementor-element elementor-element-20070d30 elementor-column elementor-col-100 elementor-top-column" data-element_type="column" data-id="20070d30" style="border: 0px; box-sizing: border-box; display: flex; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; font-weight: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; min-height: 1px; outline: 0px; padding: 0px; position: relative; vertical-align: baseline; width: 353.688px;"><div class="elementor-column-wrap elementor-element-populated" style="border: 0px; box-sizing: border-box; display: flex; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; font-weight: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 10px; position: relative; vertical-align: baseline; width: 353.688px;"><div class="elementor-widget-wrap" style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; font-weight: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; position: relative; vertical-align: baseline; width: 333.688px;"><div class="elementor-element elementor-element-7cfc6130 elementor-position-left elementor-vertical-align-middle elementor-widget elementor-widget-image-box" data-element_type="widget" data-id="7cfc6130" data-widget_type="image-box.default" style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; font-weight: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; position: relative; vertical-align: baseline; width: 333.688px; z-index: 0;"><div class="elementor-widget-container" style="border: 0px; box-shadow: rgba(0, 0, 0, 0.5) 0px 0px 16px 3px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; font-weight: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; transition: all 0.3s ease 0s, all 0.3s ease 0s, all 0.3s ease 0s, all 0.3s ease 0s, all 0.3s ease 0s, all 0.3s ease 0s; vertical-align: baseline;"><div class="elementor-image-box-wrapper" style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; font-weight: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: center; vertical-align: baseline;"><div style="color: #020202; font-size: 14px; margin: 0px;"><div style="text-align: left;"><br /></div></div><ul style="font-family: sans-serif; line-height: 1.4; margin: 0.5em 0px; padding: 0px 2.5em; text-align: start;"><li style="text-align: left;"><span style="font-size: large;"><span style="color: red;"><span style="background-color: #fcfcfc; border: 0px; font-family: "helvetica neue" , "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-style: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;"><span style="color: red; font-size: medium;"><a href="http://sdfile.esy.es/Saddam/Book/islahe%20%20bahisti%20jior%201.pdf" rel="nofollow" style="background-color: white; border: 0px; color: #c00901; font-family: inherit; font-style: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; text-decoration-line: none; vertical-align: baseline;" title="Link: http://sdfile.esy.es/Saddam/Book/islahe%20%20bahisti%20jior%201.pdf"><img alt="" src="https://www.sunniduniya.in/uploads/editor/5d/ctq2euxwfo1i.gif" style="border: 0px; font-family: inherit; font-style: inherit; height: auto; margin: 0px; max-width: 100%; outline: 0px; padding: 0px; position: relative; transition: all 0.2s ease-out 0s; vertical-align: baseline;" title="Image: http://www.sunniduniya.in/uploads/editor/5d/ctq2euxwfo1i.gif" /></a></span></span>ইসলামিক PDF লাইব্রেরী (৫০০০ বই)</span></span></li><li style="margin: 0px 0px 0.25em; padding: 0px; text-align: left;"><span style="font-weight: bolder;"><a href="https://sunni-encyclopedia.blogspot.com/p/pdf-founded-by-masum-billah-sunny-click.html?m=1" style="background-color: transparent; color: #c00901; text-decoration-line: none;"><span style="background-color: black; color: yellow; font-size: large;">লেখকভিত্তিক কিতাব</span></a></span></li><li style="margin: 0px 0px 0.25em; padding: 0px; text-align: left;"><a href="https://sunni-encyclopedia.blogspot.com/p/blog-page_70.html?m=1" style="background-color: transparent; color: #c00901; text-decoration-line: none;"><span style="font-weight: bolder;"><span style="background-color: black; color: yellow; font-size: large;">বিষয়ভিত্তিক কিতাব</span></span></a></li></ul><div style="color: #020202; font-size: 14px; margin: 0px;"></div><div style="text-align: left;"></div></div></div></div></div></div></div></div></div></section></div></div></div></div></div></div>

ইসলামিক বিশ্বকোষ Apps | ৫০০০ ইসলামিক বইয়ের সমাহার | ইসলামী PDF লাইব্রেরী

🌍   ইসলামিক বিশ্বকোষ  Apps Download  [2.5 MB] 🌍   ইসলামিক বিশ্বকোষ   এপ্স   ডাউনলোড  [2.5 MB] ইসলামিক বিশ্বকোষ ইসলামিক PDF লাইব্রেরী (৫০০০...

Read more »

রমজানের ফজিলতঃ

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><div style="text-align: left;"><div dir="ltr" style="text-align: justify;"><span style="font-size: 1.50em;"><b>ফয়যানে তারাবীহ</b></span><br /></div></div><div style="text-align: left;"><div dir="rtl" style="text-align: justify;"><br /></div><div dir="rtl" style="text-align: justify;"><span style="color: lime;">اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ عَزَّوَجَلّ</span> রমযানুল মুবারকে যেখানে আমরা অগণিত নে’মত পেতে পারি, সেগুলোর মধ্যে ‘তারাবীর সুন্নত’ও রয়েছে। সুন্নতের মহত্ত্বের কথা কি বলবো? আমিনার বাগানের সুবাসিত ফুল, আল্লাহর প্রিয় রসূল হযরত মুহাম্মদ <span style="color: lime;">ﷺ</span> এর জান্নাতরূপী বাণী, “যে ব্যক্তি আমার সুন্নতকে ভালবাসে, সে আমাকে ভালবাসে, আর যে আমাকে ভালবাসে, সে আমার সাথে জান্নাতে থাকবে।” (জামে তিরমিযী, খন্ড-৪র্থ, পৃ-৩১০, হাদীস নং-২৬৮৭)</div><div dir="rtl" style="text-align: justify;"><img src="https://3.bp.blogspot.com/-LbCow5IkqrA/WTfR4KWPV2I/AAAAAAAAPCo/rKtL02agxisaTisTHVdfp3RRGcHvgsvNgCLcB/s320/%25E0%25A6%25AB%25E0%25A7%259F%25E0%25A6%25AF%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%2587%2B%25E0%25A6%25A4%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%2580%25E0%25A6%25B9.png" /><a href="https://3.bp.blogspot.com/-LbCow5IkqrA/WTfR4KWPV2I/AAAAAAAAPCo/rKtL02agxisaTisTHVdfp3RRGcHvgsvNgCLcB/s1600/%25E0%25A6%25AB%25E0%25A7%259F%25E0%25A6%25AF%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%2587%2B%25E0%25A6%25A4%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%2580%25E0%25A6%25B9.png"></a>ফয়যানে তারাবীহ</div><div dir="rtl" style="text-align: justify;"><span style="color: cyan;"><span style="font-size: 1.20em;"><b>রমযানে ৬১ বার খতমে কোরআন</b></span></span></div><div dir="rtl" style="text-align: justify;">তারাবীহ সুন্নতে মুআক্কাদাহ। তাতে কমপক্ষে একবার খতমে কুরআনও সুন্নতে মুআক্কাদাহ। আমাদের ইমামে আযাম আবু হানীফা  <span style="color: lime;">رَحْمَةُ اللهِ تَعَالٰى </span><span style="color: lime;">عليه</span><span style="color: lime;"> </span> , ” রমযানুল মুবারকে ৬১ বার কুরআন করীম খতম করতেনঃ ত্রিশ খতম দিনে, ত্রিশ খতম রাতে আর একবার তারাবীহের নামাযে। তাছাড়া, তিনি  <span style="color: lime;">رَحْمَةُ اللهِ تَعَالٰى </span><span style="color: lime;">عليه</span>  , ” ৪৫ বছর ইশার ওযু দিয়ে ফজরের নামায আদায় করেছেন। (বাহারে শরীআত, ৪র্থ খন্ড, পৃঃ-৩৭)</div><div dir="rtl" style="text-align: justify;">এক বর্ণনায় অনুযায়ী ইমাম আযম <span style="color: lime;">رَحْمَةُ اللهِ تَعَالٰى </span><span style="color: lime;">عليه</span> , ” জীবনে ৫৫ বার হজ্ব করেছেন আর যে স্থানে তিনি ইন্তিকাল করেছেন সেখানে তিনি সাত হাজার বার কুরআন মজিদ খতম করেছেন। (উকুদুন হিমান, পৃ-২২১)</div><div dir="rtl" style="text-align: justify;"><span style="color: cyan;"><span style="font-size: 1.20em;"><b>কুরআন তিলাওয়াত ও আহলুল্লাহ</b></span></span></div><div dir="rtl" style="text-align: justify;">আমার আকা আলা হযরত <span style="color: lime;">رَحْمَةُ اللهِ تَعَالٰى عليه </span>বর্ণনা করেন, “ঈমামদের ঈমাম সায়্যিদুনা ইমাম আযম আবু হানিফা  <span style="color: lime;">رَحْمَةُ اللهِ تَعَالٰى عليه </span>  পূর্ণ ৩০ বছর পর্যন্ত প্রতি রাতে এক রাকাআতে কুরআন মজিদ খতম করতেন।” (সংশোধিত ফাতাওয়ায়ে রযবীয়্যাহ্, খন্ড-৭ম, পৃ-৪৭৬)</div><div dir="rtl" style="text-align: justify;">ওলামায়ে কিরাম  <span style="color: lime;">رَحْمَةُ اللهِ تَعَالٰى </span><span style="color: lime;">عليهم</span>  বলেন, সলফে সালেহীনদের পূর্ববর্তী বুযুর্গদের দের  <span style="color: lime;">رَحْمَةُ اللهِ تَعَالٰى </span><span style="color: lime;">عليهم</span>  এর মধ্যে কোন কোন ঈমাম রাত ও দিনে ২ খতম দিতেন। কেউ কেউ চার খতম কেউ কেউ আট খতম দিতেন। ইমাম আব্দুল ওহাব শারানী  <span style="color: lime;">رَحْمَةُ اللهِ تَعَالٰى عليه  </span>এর মিযানুশ শরীয়াহ এর মধ্যে উল্লেখ করেছেন যে, সায়্যিদী মওলা আলী <span style="color: lime;">رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ  </span>একরাত একদিনে ৩ লাখ ৬০ হাজার বার কুরআন খতম করতেন। (আল মিজানুশ শরীয়াতুল কুবরা, খন্ড-১ম, পৃ-৭৯)</div><div dir="rtl" style="text-align: justify;">হাদিসে পাকে উল্লেখ আছে, আমিরুল মু’মিনীন হযরত শেরে খোদা <span style="color: lime;">رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ </span> বাম পা রেকাবে (ঘোড়ার পা দানীতে) রেখে কুরআন মজীদ শুরু করতেন আর ডান পা রেকাবে পৌঁছার পূর্বেই কুরআন খতম হয়ে যেত। (ফাতাওয়ায়ে রযবীয়্যাহ্ সংশোধিত, খন্ড-৭ম, পৃ-৪৭৭)</div><div dir="rtl" style="text-align: justify;">হাদীস শরীফে মদীনার তাজেদার হযরত মুহাম্মদ <span style="color: lime;">ﷺ  </span>এর ইরশাদ করেন যে , “হযরত সায়্যিদুনা দাউদ<span style="color: lime;"> عَلَيْهِ السَّلَام</span> নিজ সাওয়ারী প্রস্তুত করতে বলতেন এবং এর উপর জীন (বসার গদি) দেওয়ার পূর্বে তিনি যাবুর শরীফ খতম করে ফেলতেন।” (সহীহ বুখারী, খন্ড-২য়, পৃ-৪৪৭, হাদীস নং-৩৪১৭)</div><div dir="rtl" style="text-align: justify;">প্রিয় ইসলামী ভাইয়েরা! কোন কোন ইসলামী ভাইয়ের এই ধারণা আসতে পারে যে, একদিনে কয়েকবার নয় বরং মুহুর্তের মধ্যে কুরআনে পাক বা যাবুর শরীফ খতম কেমন করে সম্ভব? তার উত্তর এই যে, এটা আউলিয়ায়ে কিরাম <span style="color: lime;">رَحْمَةُ اللهِ تَعَالٰى </span><span style="color: lime;">عليهم</span> এর কারামত ও হযরত দাউদ  <span style="color: lime;">عَلَيْهِ السَّلَام  </span>এর মু’জিযা। আর মুজিযা ও কারামত হচ্ছে তা, যা স্বভাবগত ভাবে অসম্ভব।</div><div dir="rtl" style="text-align: justify;"><span style="color: cyan;"><span style="font-size: 1.20em;"><b>হরফ চিবুনো</b></span></span></div><div dir="rtl" style="text-align: justify;">আফসোস! আজকাল ধর্মীয় বিষয়াদিতে অলসতার ছড়াছড়ি। সাধারণতঃ তারাবীহ’র মধ্যে কুরআন মজীদ একবারও বিশুদ্ধ অর্থে খতম হচ্ছে না। কুরআনে পাক ‘তারতীল’ সহকারে, অর্থাৎ থেমে থেমে পড়া চাই। কিন্তু বর্তমান অবস্থা হচ্ছে যদি কেউ এমনি করে তবে লোকেরা তার সাথে তারাবীহ পড়ার জন্য প্রস্তুতও থাকে না। এখন ওই হাফিযকে পছন্দ করা হয়, যে তারাবীহ থেকে তাড়াতাড়ি অবসর করে দেয়। মনে রাখবেন, তারাবীহ ছাড়াও তিলাওয়াতে হরফ চিবুনো হারাম। যদি তাড়াতাড়ি পড়ার মধ্যে হাফিয সাহিব পূর্ণ কুরআন মজীদ থেকে শুধু একটা হরফও চিবিয়ে ফেলে, তবে খতমে কুরআনের সুন্নত আদায় হবে না।</div><div dir="rtl" style="text-align: justify;">সুতরাং কোন আয়াতে কোন হরফ ‘চিবিয়ে’ ফেলা হলে কিংবা সেটার আপন ‘মাখরাজ’ (উচ্চারণের স্থান) থেকে উচ্চারিত না হয়, তবে লোকজনকে লজ্জা না করে পুনরায় পড়ে নেবেন। আর শুদ্ধ করে পড়ে নিয়ে তারপর সামনে বাড়বেন। অন্য এক আফসোসের ব্যাপার রয়েছে যে, হাফিযদের কিছু সংখ্যক এমনও রয়েছে যে, যারা তারতীল সহকারে পড়তেই জানে না। তাড়াতাড়ি না পড়লে বেচারা ভুলে যায়। এমন হাফিযদের খিদমতে সমবেদনামূলক মাদানী পরামর্শ রইলো যেন তাঁরা লোকজনকে লজ্জা না করেন, বরং তাজভীদ সহকারে পড়ান এমন কোন কারী সাহিবের সাহায্য নিয়ে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আপন হিফয দুরস্ত করে নিন।</div><div dir="rtl" style="text-align: justify;">‘মদ্দে লীন’<span style="color: red;">*</span> এর প্রতি খেয়াল রাখা জরুরী। তাছাড়া মদ্দ, গুন্নাহ, ইযহার, ইখফা ইত্যাদির প্রতিও যত্নবান হোন। ‘বাহারে শরীয়ত’ প্রণেতা সদরুশরীয়া, খলীফায়ে আলা হযরত আল্লামা মওলানা মুফতী মুহাম্মদ আবু উলা আমজাদ আলী আযমী রযবী <span style="color: lime;">رَحْمَةُ اللهِ تَعَالٰى </span><span style="color: lime;">عليه</span> বলেন, “ফরয নামাযগুলোতে থেমে থেমে কিরআত সম্পন্ন করবেন। আর তারাবীহতে মাঝারী ধরণের, আর রাতের নফলগুলোকে তাড়াতাড়ি পড়ার অনুমতি রয়েছে; কিন্তু এমনি পড়বেন যেন বুঝা যায়। অর্থাৎ কমপক্ষে ‘মদ্দ’ এর যে পর্যায় কারীগণ রেখেছেন, তা আদায় করবেন। অন্যথায় হারাম। কেননা, তারতীল সহকারে (অর্থাৎ খুব থেমে থেমে) কুরআন পড়ার নির্দেশ রয়েছে। (দুররে মুখতার, রদ্দুল মুহতার, খন্ড-২য়, পৃ-২৬২)</div><div dir="rtl" style="text-align: justify;">আল্লাহ রব্বুল আলামীনের বাণী:-</div><div dir="rtl" style="text-align: justify;">  <span style="color: lime;">وَرَتِّلِ الْقُراٰنَ تَرْتِيْلًا</span>۝</div><div dir="rtl" style="text-align: justify;">কানযুল ঈমান থেকে অনুবাদ:- <i>আর কুরআনকে খুব থেমে থেমে পড়ো।</i> (সূরা-মুয্যাম্মিল, আয়াত-৪, পারা-২৯)</div><div dir="rtl" style="text-align: justify;">আমার আকা আলা হযরত  <span style="color: lime;">رَحْمَةُ اللهِ تَعَالٰى عليه  </span>জালালাইন শরীফের হাশিয়া কামালাইন এর বরাত দিয়ে তারতিল এর ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বর্ণনা করেন, “অর্থাৎ কুরআন মজীদ এভাবে ধীরে ধীরে থেমে থেমে পাঠ করুন যাতে শ্রোতা তার আয়াত ও শব্দ গুনতে পারে।” (ফাতাওয়ায়ে রযবীয়্যাহ্ সংশোধিত, খন্ড-৬ষ্ঠ, পৃ-২৭৬)</div><div dir="rtl" style="text-align: justify;">এছাড়াও ফরয নামাযে এমনভাবে পৃথক পৃথকভাবে পাঠ করতে হবে যাতে প্রতিটি বর্ণ বুঝা যায়। তারাবীর নামাযকে মধ্যমভাবে আর রাতের নফল নামায সমূহে এতটুকু দ্রুত পড়তে পারবে যাতে সে নিজে বুঝতে পারে।</div><div dir="rtl" style="text-align: justify;">(দুররে মুখতার, খন্ড-১ম, পৃ-৮০)</div><div dir="rtl" style="text-align: justify;"><span style="color: red;">*</span>وَاو এর পূর্বে পেশ, يا এর পূর্বে যের এবং الف এর পূর্বে যবর হলে সেটাকে মদ্দে লীন বলে।</div><div dir="rtl" style="text-align: justify;">‘মাদারেকুত তানযিল’ এ উল্লেখ আছে যে, কুরআনকে ধীরে ধীরে থেমে থেমে পড়ুন” তার অর্থ এই যে প্রশাান্তির সাথে প্রতিটি হরফকে পৃখক পৃথক ভাবে ওয়াকফকে ঠিক রেখে এবং সকল হরকত আদায় করার ব্যাপারে বিশেষ দৃষ্টি রাখা।” তারতীল শব্দটি এই মাসআলার উপর জোর দিচ্ছে যে, এই কথা তিলাওয়াতকারীদের স্মরণ রাখা জরুরী। (তাফসীরে মাদারেকুত তানযীল, খন্ড-৪র্থ, পৃ-২০৩, সংশোধিত ফাতাওয়ায়ে রযবীয়্যাহ্, খন্ড-৬ষ্ঠ, পৃ-২৭৮ ও ২৭৯)</div><div dir="rtl" style="text-align: justify;"><span style="color: cyan;"><span style="font-size: 1.20em;"><b>তারাবীহ পারিশ্রমিক ছাড়া পড়াবেন</b></span></span></div><div dir="rtl" style="text-align: justify;">যিনি পড়বেন ও যিনি পড়াবেন উভয়ের মধ্যে ইখলাস থাকা জরুরী। যদিহাফিয নিজের দ্রুততা দেখানো, সুন্দর কণ্ঠের বাহবা পাবার এবং নাম ফুটানোর জন্য কুরআন পাক পড়ে, তবে সাওয়াবতো দূরের কথা, উল্টো রিয়াকারীর গুনাহে নিমজ্জিত হবে। অনুরূপভাবে, পারিশ্রমিকের লেনদেনও না হওয়া চাই। বেতন সাব্যস্ত করাকে পারিশ্রমিক বলেনা, বরং এখানে তারাবীহ পড়ানোর জন্য এজন্যই আসে যে, এখানে কিছু পাওয়া যায় একথা জানা আছে, যদিও আগেভাগে সাব্যস্ত না হয়; সুতরাং এটাও পারিশ্রমিক নেয়া হলো। পারিশ্রমিক টাকারই নাম নয়, বরং কাপড় কিংবা ফসল ইত্যাদির সুরতে পারিশ্রমিক নিলে তাও পারিশ্রমিক হয়ে থাকে। অবশ্য, যদি হাফিয সাহিব বিশুদ্ধ নিয়্যত সহকারে পরিস্কার ভাষায় বলে দেন, “আমি কিছুই নেবোনা”, কিংবা যিনি পড়াবেন তিনি বলে দেন, “কিছুই দেবোনা” তারপর হাফিয সাহিবের খিদমত করেন, তাহলে কোন ক্ষতি নেই।</div><div dir="rtl" style="text-align: justify;">বরকতময় হাদীসে আছে, <span style="color: lime;">اَنَّمَا الاَعْمَالُ بِالنِّيَّات </span>অর্থাৎ “কাজ তার নিয়্যতের উপর নির্ভর করে।” (সহীহ বোখারী, খন্ড-১ম, পৃ-৬, হাদীস নং-০১)</div><div dir="rtl" style="text-align: justify;"><span style="color: cyan;"><span style="font-size: 1.20em;"><b>তিলাওয়াত, যিকির ও না’ত এর পারিশ্রমিক হারাম</b></span></span></div><div dir="rtl" style="text-align: justify;">আমার আকা, আ’লা হযরত ইমামে আহলে সুন্নত, মওলানা শাহ আহমদ রযা খান <span style="color: lime;">رَحْمَةُ اللهِ تَعَالٰى عليه  </span>এর দরবারে পারিশ্রমিক দিয়ে মৃতের ঈসালে সাওয়াবের জন্য খতমে কুরআন এবং আল্লাহ তাআলার যিকর কুরআনের বিধান সম্পর্কে যখন ফাতওয়া চাওয়া হলো, তখন তদুত্তরে ইরশাদ করলেন, “তিলাওয়াতে কুরআন ও যিকরে ইলাহী এর উপর পারিশ্রমিক দেয়া ও নেয়া উভয়ই হারাম। লেনদেনকারী উভয়ই গুনাহগার হবে। যখন এ লেনদেনকারী উভয়ই হারাম সম্পাদনকারী হলো, তখন কোন্ জিনিষের সাওয়াব মৃতের জন্য পাঠাবেন? গুনাহের কাজের উপর সাওয়াবের আশা করা আরো বেশি জঘণ্য ও মারাত্মক হারাম।</div><div dir="rtl" style="text-align: justify;">যদি লোকেরা চায় যে, ঈসালে সাওয়াব হোক, শরীয়তসম্মত বৈধ পন্থাও অর্জিত হোক, তবে সেটার পদ্ধতি হচ্ছে এই যারা পড়ছে তাদেরকে ঘন্টা/দুঘন্টার জন্য চাকুরে হিসেবে নিয়োগ করে নিন। যেমন, যিনি পড়াবেন তিনি বললেন, “আপনাকে আমি আজ অমুক সময় থেকে অমুক সময়ের জন্য এ বেতনে কর্মচারী হিসেবে নিয়োগ করলাম। আমি যে কাজই চাই আপনার দ্বারা সম্পন্ন করাবো।” সে বলবে, “আমি গ্রহণ করলাম।” এখন সে ততটুকু সময়ের জন্য ‘কর্মচারী’ নিয়োজিত হয়ে গেলো। এখন তিনি যে কাজই চান, করাতে পারেন। এরপর তাকে বলবেন, “অমুক মৃতের জন্য কুরআন করীম থেকে এতটুকু কিংবা এতবার কলেমা-ই-তায়্যিবা অথবা দুরূদে পাক পড়ে দিন।” এটা হচ্ছে, বৈধ পন্থা। (ফাতাওয়ায়ে রযবীয়্যাহ্, খন্ড-১০ম, পৃ-১৯৩-১৯৪)</div><div dir="rtl" style="text-align: justify;"><span style="color: cyan;"><span style="font-size: 1.20em;"><b>তারাবীহর পারিশ্রমিক নেয়ার শরীয়ত সম্মত হীলা</b></span></span></div><div dir="rtl" style="text-align: justify;">এ বরকতময় ফাতাওয়ার আলোকে তারাবীহর জন্য হাফিয সাহেবের ব্যবস্থাও করা যেতে পারে। উদাহরণ স্বরূপ, মসজিদের কমিটির লোকেরা পারিশ্রমিক নির্ধারণ করে হাফেয সাহেবকে মাহে রমাযানুল মুবারকে এশার নামাযের ইমামতির জন্য নিয়োগ করে নেবেন। আর হাফেয সাহেব আনুসঙ্গিকভাবে তারাবীহও পড়িয়ে দেবেন। কেননা, রমাযানুল মুবারকে তারাবীহও এশার নামাযের সাথেই শামিল থাকে। অথবা এমন করুন! মাহে রমযানুল মুবারকে প্রতিদিন তিন ঘন্টার জন্য (যেমন রাত ৮-০০টা থেকে ১১-০০ পর্যন্ত) হাফেয সাহেবকে চাকুরীর প্রস্তাব দিয়ে বলবেন, আমরা যে কাজই করতে বলি তা করতে হবে। বেতনের অংকও বলে দেবেন। যদি হাফিয সাহিব মঞ্জুর করেন, তাহলে তিনিতো কর্মচারীই হয়ে গেলেন। এখন প্রতিদিন হাফেয সাহেবের ওই তিন ঘন্টার ভিতর ডিউটি লাগিয়ে দেবেন। তিনি তারাবীহও পড়িয়ে দেবেন।</div><div dir="rtl" style="text-align: justify;">একথা মনে রাখবেন যে, ইমামত হোক কিংবা খেতাবত হোক। অথবা মুআযযিনের কাজ কিংবা অন্য কোন ধরণের মজদুরী কাজের জন্য পারিশ্রমিকের ভিত্তিতে নিয়োগদানের সময় একথা জানা থাকবে যে, এখানে পারিশ্রমিক কিংবা বেতনের লেনদেন নিশ্চিত তাহলে আগেভাগেই পারিশ্রমিকের অংক নির্ধারণ করে নেয়া ওয়াজিব। অন্যথায় লেনদেনকারী উভয়ই গুনাহগার হবেন। অবশ্য যেখানে পারিশ্রমিকের আগে থেকেই নির্ধারিত অংক জানা থাকে, (যেমন, বাসের ভাড়া, কিংবা বাজারে বস্তা ভর্তি করা, বহন করে নিয়ে যাওয়ার অংক ইত্যাদি) সেখানে বারবার নির্ধারণ করার প্রয়োজন নেই। একথাও মনে রাখবেন, যখন হাফিয সাহিবকে (কিংবা যাকে যে কাজের জন্য) মজদূর নিয়োগ করেছেন, তখন একথা বলে দেয়া জায়িয নয়, আমরা যা উপযুক্ত হবে তাই দিয়ে দেবো, বরং সুস্পষ্টভাবে অংকের পরিমান বলে দিতে হবে। উদাহরণ স্বরূপ, আমরা আপনাকে বার হাজার টাকা দেবো। এটাও জরুরী যে, হাফেয সাহেবও সম্মতি প্রকাশ করবেন। এখন বারো হাজার দিতেই হবে, চাঁদা সংগ্রহ হোক কিংবা নাই হোক। অবশ্য, হাফিয সাহিবের দাবী ছাড়াও যদি নিজেদের ইচ্ছানুসারে নির্ধারিত অংকের চেয়ে বেশি দেন, তবেও জায়েয। যেসব হাফেয সাহেব কিংবা নাতখা পারিশ্রমিক ছাড়া তারাবীহ, কোরআন খানি কিংবা নাতখানিতে অংশগ্রহণ করতে পারেন না, লজ্জার কারণে তারা যেন না জায়িয কাজ করে না বসেন। সায়্যিদী আলা হযরত  <span style="color: lime;">رَحْمَةُ اللهِ تَعَالٰى عليه  </span>এর বাতলানো পদ্ধতি অনুসারে কাজ করে পাক রুজি অর্জন করুন! আর যদি একেবারে বাধ্য হয়ে না যান তবে হীলা দ্বারা অর্থ উপার্জন করা থেকেও বিরত থাকুন। কারণ, “জিসকা আমল হো বে গরয, উস কী জাযা কুছ আওর হ্যায়।” অর্থাৎ যার কাজ হয় নিষ্টাপূর্ণ তার প্রতিদানই ভিন্ন ধরণের।</div><div dir="rtl" style="text-align: justify;">একটা পরীক্ষা হচ্ছে- যেই অর্থ নিশ্চিত পাওয়া যাবে, তা গ্রহণ না করলে যথেষ্ট বাহবা পাওয়া যায়। আর ওই বেচারাও জানিনা নিজেকে রিয়াকারী থেকে কিভাবে বাঁচায়। সৌভাগ্যক্রমে, এমন প্রেরণা অর্জিত হোক, বর্ণিত পদ্ধতিতে অর্থ নিয়ে নিন আর গোপনে তা সদকা করে দিন। কিন্তু নিজের নিকটাত্মীয় ইসলামী ভাই, বরং ঘরের এক সদস্যকেও বলবেন না। অন্যথায় রিয়াকারী থেকে বাচাঁ কঠিন হয়ে যাবে। মজাতো এতেই রয়েছে যে, বান্দা জানবে না কিন্তু তার মহান আল্লাহ জানবেন।</div><div dir="rtl" style="text-align: justify;"><span style="color: yellow;">__________________________</span></div><div dir="rtl" style="text-align: justify;">লিখাটি আমীরে আহলে সুন্নাত হযরত মাওলানা ইলয়াস আত্তার কাদেরী রযভী কর্তৃক লিখিত রযমান মাসের বিস্তারিত মাসাইল সম্পর্কিত “<a href="https://www.dawateislami.net/bookslibrary/498">রমযানের ফযিলত</a>” নামক কিতাবের ১৮১-১৮৮ নং পৃষ্ঠা হতে সংগৃহীত। </div></div></div>

রমজানের ফজিলতঃ

ফয়যানে তারাবীহ اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ عَزَّوَجَلّ  রমযানুল মুবারকে যেখানে আমরা অগণিত নে’মত পেতে পারি, সেগুলোর মধ্যে ‘তারাবীর সুন্নত’ও রয়েছে। সুন...

Read more »

তাজবীদ শিক্ষা বিষয়ক বইঃ

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><div dir="ltr"></div><div align="left"><div dir="ltr"></div><ol><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1qVz3DB99jsp7x7AfYodYgS4-x-nmY6tZ/view?usp=sharing">Al-Quran with Tajweed Rules</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1TFb1vbcIDFrUsAEHfKLStbcZUdKbNs2w/view?usp=sharing">আল কুরআন তিলাওয়াতের নিয়ম কানুন-মুহাম্মদ নাসীল শাহরুখ</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1SHPTsCmUpmuXe4hFk8riXAmf0PiGEZbd/view?usp=sharing">আল কুরআন শিক্ষা পদ্ধতি (ইফা)</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/13oqPsKPvI0dnlsMvxsRCmOy23Gm1fzcg/view?usp=sharing">আল-কোরান-এর-আরবি-শিখি</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1OUY6a7kTljsjxnrUkagTL2eCbIcqfffE/view?usp=sharing">কারাবাস তাজবীদ (আসেম ও রিওয়াতি হাফস রঃ এর কিরআত)</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1QixRwH68QbBaZTFF-hFPNovCmDtypd2z/view?usp=sharing">কুরআন তিলাওয়াত শিক্ষা</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1b5caT6IH-bGkZQ_0zyJmwfP5_WorC767/view?usp=sharing">কোরআন ও তাজবীদ শিক্ষা মোহাম্মদ মহিউদ্দিন</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1oi3iRgfn4cEtE1ZH3wQNOZUkxEA9wdV4/view?usp=sharing">কোরআনের শিক্ষার পদ্বতি</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1lf5P6r43sL58Fvq4q6teqnqgcaNd0V8R/view?usp=sharing">তাজবীদ শিক্ষা</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1W9Wu2je1u-Un8hZsr-iKkv0vj9AWc4zW/view?usp=sharing">তাযবীদের কালার কোড</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1MKu2n2nBAo6UxjMgKe781LPyNrFgGAu5/view?usp=sharing">নাদিয়া আমপারা</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1YQegP82ZrA42eMSqgphOuaIgjSihBff-/view?usp=sharing">নাদিয়াতুল কুরআন কায়েদা</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1DSnaN-a7GbYsHE_IWhTTwn0XdjZpaJAJ/view?usp=sharing">নুজহাতুল ক্বারী  </a>(এটা সবচেয়ে ভাল)</li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1sTsevTexfKWB1LBOD6sNXDYHRIVudREf/view?usp=sharing">নুরানী পদ্বতিতে কোরআন শিক্ষা-ক্বারী বেলায়েত হুসাইন</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1PkDfEPZkqYCs27GQiVNYhcyVExEnoO3f/view?usp=sharing">নূরানী পদ্ধতিতে ২৭ ঘণ্টায় কুরআন শিক্ষা</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1qwXZI9qTDDKsYvSSgpZYbBSnihOy61tM/view?usp=sharing">বার ঘন্টায় তাজবীদসহ কুরআন শিক্ষা</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1YJRJTgegUcs4QbYinRxLycLb0SQ2zccF/view?usp=sharing">মাদানী কায়দা</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1iwKvT0KmSfPahwrz-vEOZuU2T9e6blGP/view?usp=sharing">মাদানী নিসাব বরায়ে মাদানী কায়ীদা</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1l8eND0W6Cq7YLwzn3HRlVMZzXu83pJw0/view?usp=sharing">মুহাম্মাদী কায়দা</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1QC4s2AZZML3HL4UNRKvAXds9tUejQEIr/view?usp=sharing">শিশুএবং বয়স্কদের কুরআন শিক্ষার সহজ পদ্ধতি</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1M1YS4qAEuhMKIO2cVG-qOxXDKYMiHe_0/view?usp=sharing">সহজ কোরআন শিক্ষা</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1B7kOETkDyU9SeLnZxvzf2o-MyimXwYmS/view?usp=sharing">সহজ জামালুল কুরআন -আশরাফ আলী থানবী রঃ</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1X1OmqzHK6aWScs0V30oNoo8zwZF4c0Go/view?usp=sharing">সহজে কুরআনীয় ব্যাকরণ শিখি</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1wzitmCY27iPFgPHay4TWtFjqRvM_GO_O/view?usp=sharing">সূরা ইয়াসীন সহ মাদানী কায়দা</a></li></ol><div><div dir="ltr"><div dir="ltr" style="color: rgb(102, 102, 102); font-family: "Cherry Cream Soda"; font-size: 12px; font-weight: 700; background-color: rgb(236, 236, 236);"><div style="font-family: "Times New Roman", Times, serif; font-size: 20px;"><div 0px="" 14px="" 20px="" 700="" baseline="" class="entry-content clr" font-size:="" font-stretch:="" font-weight:="" inherit="" itemprop="text" line-height:="" margin:="" open="" outline:="" padding:="" sans-serif="" sans="" vertical-align:="" style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; font-size: medium;"><div class="elementor elementor-3656 elementor-bc-flex-widget" data-elementor-id="3656" data-elementor-settings="[]" data-elementor-type="post" style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;"><div class="elementor-inner" style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;"><div class="elementor-section-wrap" style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;"><section class="elementor-element elementor-element-4d7ea513 elementor-section-boxed elementor-section-height-default elementor-section-height-default elementor-section elementor-top-section" data-element_type="section" data-id="4d7ea513" style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; position: relative; vertical-align: baseline;"><div class="elementor-container elementor-column-gap-default" style="border: 0px; box-sizing: border-box; display: flex; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; line-height: inherit; margin: 0px auto; max-width: 1140px; outline: 0px; padding: 0px; position: relative; vertical-align: baseline;"><div class="elementor-row" style="border: 0px; box-sizing: border-box; display: flex; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline; width: 353.688px;"><div class="elementor-element elementor-element-20070d30 elementor-column elementor-col-100 elementor-top-column" data-element_type="column" data-id="20070d30" style="border: 0px; box-sizing: border-box; display: flex; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; min-height: 1px; outline: 0px; padding: 0px; position: relative; vertical-align: baseline; width: 353.688px;"><div class="elementor-column-wrap elementor-element-populated" style="border: 0px; box-sizing: border-box; display: flex; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 10px; position: relative; vertical-align: baseline; width: 353.688px;"><div class="elementor-widget-wrap" style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; position: relative; vertical-align: baseline; width: 333.688px;"><div class="elementor-element elementor-element-7cfc6130 elementor-position-left elementor-vertical-align-middle elementor-widget elementor-widget-image-box" data-element_type="widget" data-id="7cfc6130" data-widget_type="image-box.default" style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; position: relative; vertical-align: baseline; width: 333.688px; z-index: 0;"><div class="elementor-widget-container" style="border: 0px; box-shadow: rgba(0, 0, 0, 0.5) 0px 0px 16px 3px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; transition: all 0.3s ease 0s, all 0.3s ease 0s, all 0.3s ease 0s, all 0.3s ease 0s, all 0.3s ease 0s, all 0.3s ease 0s; vertical-align: baseline;"><div class="elementor-image-box-wrapper" style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: center; vertical-align: baseline;"><ul style="font-family: sans-serif; line-height: 1.4; margin: 0.5em 0px; padding: 0px 2.5em; text-align: start;"><li><span style="font-size: large;"><span style="font-weight: bolder;"><span style="color: red;">ইসলামিক PDF লাইব্রেরী</span></span></span></li><li style="font-weight: inherit; margin: 0px 0px 0.25em; padding: 0px;"><span style="font-weight: bolder;"><a href="https://sunni-encyclopedia.blogspot.com/p/pdf-founded-by-masum-billah-sunny-click.html?m=1" style="color: rgb(192, 9, 1); text-decoration-line: none;"><span style="background-color: black; color: yellow; font-size: large;">লেখকভিত্তিক কিতাব</span></a></span></li><li style="font-weight: inherit; margin: 0px 0px 0.25em; padding: 0px;"><a href="https://sunni-encyclopedia.blogspot.com/p/blog-page_70.html?m=1" style="color: rgb(192, 9, 1); text-decoration-line: none;"><span style="font-weight: bolder;"><span style="background-color: black; color: yellow; font-size: large;">বিষয়ভিত্তিক কিতাব</span></span></a></li></ul><div style="color: rgb(2, 2, 2); font-size: 14px; font-weight: inherit;"></div><br><div style="color: rgb(2, 2, 2); font-size: 14px; font-weight: inherit;"></div></div></div></div></div></div></div></div></div></section><div style="color: rgb(2, 2, 2); font-size: 14px; font-weight: inherit;"></div></div></div></div></div><div 0px="" 20px="" 700="" baseline="" class="entry-content clr" font-stretch:="" font-weight:="" inherit="" itemprop="text" line-height:="" margin:="" open="" outline:="" padding:="" sans-serif="" sans="" vertical-align:="" style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: rgb(2, 2, 2); font-size: medium;"><div class="elementor elementor-3656 elementor-bc-flex-widget" data-elementor-id="3656" data-elementor-settings="[]" data-elementor-type="post" style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; font-weight: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;"><div class="elementor-inner" style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; font-weight: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;"><div class="elementor-section-wrap" style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; font-weight: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;"><div style="font-size: 14px;"></div></div></div></div></div></div></div></div><div align="left"></div></div></div></div>

তাজবীদ শিক্ষা বিষয়ক বইঃ

Al-Quran with Tajweed Rules আল কুরআন তিলাওয়াতের নিয়ম কানুন-মুহাম্মদ নাসীল শাহরুখ আল কুরআন শিক্ষা পদ্ধতি (ইফা) আল-কোরান-এর-আরবি-শিখি কারাবা...

Read more »

মাযহাব বিরোধী লা মাযহাবীদের জবাবে কিছু বইঃ

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><div align="left"><div dir="ltr"></div><ol><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1xIovc6Za02H0hbXqY6Q8rOraeK67PZs3/view?usp=sharing">পবিত্রতাবিহীন কুরআন স্পর্শ করা হারাম</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1ewFiw2ptGTHQbOWHS9w7LEgUK2TdOcki/view?usp=sharing">পবিত্রতা-বিহীন-কুরআন-স্পর্শ-করা-হারাম</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1LwLjw42OzpQNtSFgP8YVhsLPVpLUUid-/view?usp=sharing">প্রচলিত আহলে হাদিস ফিরকার ভ্রান্তি ও তার প্রতিকার</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1nDl7tmtiW3Sthvk1Q9bw4hLzSLz7Uik6/view?usp=sharing">ফিকহ শাস্ত্রের ক্রমবিকাশ</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1LFsaLYT-43b9jwGWdRS5T8waQkL-gR_g/view?usp=sharing">বিশ্বব্যাপী একই দিনে ছিয়াম ও ঈদ</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1x--dxjiWrQPpv5QYZ696kbu5Uwh9TfKW/view?usp=sharing">মাজহাব ও তাকলীদ</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1mIwTiHp_uROKD30JnWTXNSewlhO6gWIZ/view?usp=sharing">মাজহাব বিরোধী আপপ্রচারের জবাব</a></li><li><a href="https://drive.google.com/drive/folders/11uOqjeNYYW2ZorCPX2_BTLe80o7i7DeR?usp=sharing">মাজহাব কি এবং কেন-তাকি উসমানী</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1zmVprYJ__D75uiiD3d3O4btGlQo_DU2q/view?usp=sharing">মাজহাবের গুরুত্ব ও নামাজ- ইঞ্জিনিয়ার আজিজুল হক বারী</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1pNVIVNiphF96LpT9Kbm8UFrr0UqU9LsQ/view?usp=sharing">মাযহাব অমান্যকারীদের খণ্ডন-ইবনে রজব হাম্বলী</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1A0NElqR-SwohcEgOwU9b2duQ8bInpnnb/view?usp=sharing">মাযহাব ত্যাগের শেষ পরিণতি ইসলাম ত্যাগ-যাহিদ আলকাউছারী</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1WwKGRbxP4IXm0HYXKDTzrsB2q2xswmEW/view?usp=sharing">মাযহাব প্রসঙ্গে ডা জাকির নায়েক</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/165p0Ik1QEpie04vnvnv4Iw4b4wvaFCNN/view?usp=sharing">মাযহাব বিরোধীদের উপহার</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1ArXBLmrYqv1rIuS25W15s-MS7uJxMFJL/view?usp=sharing">মাযহাব মানা ওয়াজিব কেন</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1TnjsFz0EsdVmtoqxvfsCVBe8FkmhEWwU/view?usp=sharing">মাযহাব-বুঝার-সরল-পথ</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1Q1K1msIiS-UeOt71iIK3M7rCKIsCdza2/view?usp=sharing">মান্ ‘আ-শা বা’দাল মাওত-ইমাম ইবনু আবিদ দুনয়া</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1CXdkQb9WLtxF8wpc35SxixtZIVuJNynu/view?usp=sharing">মাহে শাবান ও শবে বরাত</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1AtWx1kf8bUCu_vuIVTke_PSnm_PeObk1/view?usp=sharing">মুনাজাতের দলিল,লেখক- সৈয়দ আজিজুল হক শেরে বাংলা</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1ZndW5nzkYqyQMXqUw3O0kYSgGNj_ZkZ4/view?usp=sharing">মুমিনের হাতিয়ার</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1-UCrFbNbysknydSJIN3i6SSEi9EK-LyU/view?usp=sharing">মুসনাদে ইমাম আযম-ইমাম আবু হানিফ রহঃ</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1xK6a3dcVE_IuNOrc-AnXVMmhKJDb2b5v/view?usp=sharing">মুসলিম উম্মাহর বিভেদ ও ঐক্য</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1wQBzcr4m538_3WPtQK0cUnBzYa-b34bX/view?usp=sharing">লন্ডনের ভাষনের দাঁতভাঙ্গা জবাব</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1My6f4o0165E5JKIzqmindaHxxS-Q3va7/view?usp=sharing">শবে বরাত</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1OudI6Do7SEcIEyzOuXIyUGBhP6l9uYOe/view?usp=sharing">সত্য সমাগত বাতিল অপসৃত</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1-7NPJrIXwqls5F4Yr7SGmFq2AUTZHm5t/view?usp=sharing">সত্যানুসন্ধান</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1aSpd5gkUVBo3cEEnw00JvELytzfcY1Gk/view?usp=sharing">সহীহ হাদীসের আলোকে তাবিজ ব্যবহার ও তার হুকুম-মুফতি আকিল উদ্দিন যশোরী</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1Dqsz6dE8xcA5CpASGWl_ia251GyqyZU4/view?usp=sharing">সাঈদীর ভ্রান্ত তাফসীর</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1LngbseE1g5XjjiqhAjcgw9Da7Avvwmlx/view?usp=sharing">সালাফীদের জবাবে কালিমা তাইয়্যেবাহ</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1ZxnzS7T6tVuMhQ75UhCElWUk_SYCQkg9/view?usp=sharing">সাহাবা-সম্পর্কে-আহলে-হাদীসদের দৃষ্টিভঙ্গি</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1ZxnzS7T6tVuMhQ75UhCElWUk_SYCQkg9/view?usp=sharing">সাহাবা-সম্পর্কে-আহলে-হাদীসদের দৃষ্টিভঙ্গি</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1jcu90BYJeYbfu5XbEsC6uiI7J4wnmCYC/view?usp=sharing">স্ট্যাটাস সমগ্র</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1XkQNale-Mkd_rWrpzg9ZxRS3RVfi2KvZ/view?usp=sharing">হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ ও তার ফিকাহ</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1LKrb5CBm0WBj-0MLfyWO6CusKN8ufLWc/view?usp=sharing">হাদিয়া আহলুল হাদীস-মুফতী মনসুরুল হক</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1iMrXvOBOeEm4pACDuVH5pA79aOhl610z/view?usp=sharing">হাদিস চর্চায় ইমাম আবু হানিফার অবদান</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1CJXRS3jbTvU9QWPcGSX5SzavnSTokEiO/view?usp=sharing">হাদিস শাস্ত্র বিদ ইমাম আবু হানিফা রঃ</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1p8gPdITo4YjeeghBW2fbyCb0KL4Rsz_H/view?usp=sharing">হাদীস ও মাসাইলে আহনাফ [১ম খণ্ড]</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1t4jRxJ4J5XvbQruq8LdQNOXdRPy4mElu/view?usp=sharing">হাদীস চর্চায় ইমামে আযম আবু হানিফা রঃ এর অবদান-মোহাম্মদ আবুল কাশেম ভূঁঞা</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1TwS2ZR8UlGLYiUP1G9TErWcFAfmrNQ9-/view?usp=sharing">হানাফি কেল্লা-শায়েখ নাসিরুদ্দিন চাঁদপুরী সাহেব-1</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1jK2tv2pGiIk8-3W3gHlfdVtDyToOWYnq/view?usp=sharing">হানাফি কেল্লা-শায়েখ নাসিরুদ্দিন চাঁদপুরী সাহেব-2</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1rMUx3nOGx797ZGrMurFDE5csMRt68tME/view?usp=sharing">হানাফী ও আহলে হাদীস সমাচার</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1ZSK5QYs-5YKZYstG4eSOoJSc1RiAAJUQ/view?usp=sharing">হানাফীদের-কয়েকটি-জরুরি-মাসায়েল</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1spc_oja3Lt5ud6dRI3mCVu33NpgHLcjW/view?usp=sharing">হায়াতুল আম্বিয়া-ইমাম বাইহাকী</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1UQJbSGQsz1gN1o2w88wdAogXAV5NvzSs/view?usp=sharing">হায়াতুন্নাবী</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/19N83oTxbZCq_HmO_RpXFAg9kvXTzRraM/view?usp=sharing">হৃদয় সম্প্রসারণ (আলিমদের মতবিরোধ)</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1-0C0oYOe_q3HSAioCeTnYGJLq72P7GKG/view?usp=sharing">অযু ব্যতীত কুরআনুল কারীম স্পর্শ করার বিধান</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1yD52cCacYvtx21wcsWJo8KxCWEsPbCbm/view?usp=sharing">আক্বীদা ও আমলের ক্ষেত্রে বিচ্ছিন্নতা ও আমাদের করণীয়</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1YzSKe-PZV06bRq99J-Bdo7cYosEWrJbH/view?usp=sharing">আদিল্লাতুল হানাফিয়্যাহ</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1k9DBOgwMDZb_6aQKn8QFs3c5lNElFsgS/view?usp=sharing">আধুনিক-মুসলিমদের-একটি-ভয়াবহ-সংশয়</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1nPymbAJg2G4TeQdMJiXQK-DMtgMM_b_K/view?usp=sharing">আমি কার পেছনে চলবো</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1OVC5_N6XZIX74wzeHizE2Bxv_8Dkg9hK/view?usp=sharing">আমি_কেন_মুসলমান</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1nQTd3JJO7xcQk5_j3qL6OIQK6DH_QL89/view?usp=sharing">আল-কোরআন ও হাদিসের আলোকে চার ইমামের আবির্ভাব(চার ইমামের জীবনী)</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/11OAIfZYumpRV2xsnqNCq9Upyo40J3MoD/view?usp=sharing">আলফিয়াতুল হাদিস</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1rI8Y99RcNVOXB86MdNzx9tm39YntxcJq/view?usp=sharing">আলবানী কর্তৃক ইমাম বোখারী রহ.কে অমুসলিম আখ্যায়িতকরণ</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1roSmmTLbFLCDfq--0x4224eZQrzl7iwl/view?usp=sharing">আহলে হাদিসের প্রতি ওপেন চ্যালেঞ্জ-রুহুল্লাহ নোমানী</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1WDAEGC-LXjGKCP71LK8bsLyroumLm33n/view?usp=sharing">আহলে-হাদীসের-আসল-রূপ</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1UHgF0Yxt3i7gidd7UYGtn3n8ua_bwQnY/view?usp=sharing">ইমাম আজমের রহঃ গল্প শোন</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/16np1bt8933CidYXicSX9PTlC67b8vvBT/view?usp=sharing">ইমাম আবু হানীফা রহঃ ও হাদীসশাস্ত্র</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1lDGMOuqZpbtt2IYSuq2Ab51EWkVyh8Hp/view?usp=sharing">ইমাম আবূ হানিফা রহঃ আকাশে অঙ্কিত নাম</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1-EkyQqNsBi70mqI5zJfhUcZekgYm6zam/view?usp=sharing">ইমাম বুখারীর দৃষ্টিতে লা-মাযহাবী</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1g20lt5LbQPTAFKyojTJe4Hlv5-ToRX3J/view?usp=sharing">ইমাম মানব কেন</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1aGPQWj58Dqgxu0nW76Sd7qG2teeKECci/view?usp=sharing">ইমামগণের মতবিরোধ কি ও কেন</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1rDO-Wa4Mwbg57c6qliJXIrFSFdsZNdgN/view?usp=sharing">ইমাম-বুখারী-কাদের</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/15ZSyzMUFahhAaxxtpEX0DgekJO0NHpgi/view?usp=sharing">ইরজার-সমর্থনে-বদরি-সাহাবীকে-অপমান</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1jsv9igH8dUSE3o-I6TglKb-d29_kkPTu/view?usp=sharing">ইসলামী সভ্যতায় কি এক হাতে মুসাফাহা সঠিক</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1ScMBb-pnw98i2vHDIhCm7xGD2HaP2VJq/view?usp=sharing">ইসলামের দৃষ্টিতে তাকলীদ ও মাযহাব</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1maMREMmKrBxFyqDxnVca0o_U3Piq6Tbm/view?usp=sharing">উমাহর এই দুর্যোগে ফিকহের মাসআলা নিয়ে ঝগড়া বিবাদ হচ্ছে একটি ব্যাধি</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1XQ-KzGSrwD3zQKBp6Ic289c6aYl9xvma/view?usp=sharing">উম্মাহর ঐক্য পথ ও পন্থা web verson</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1zDPLWHdPMPZlXHUU9eZACPiJRcqxY9J6/view?usp=sharing">উম্মাহর ঐক্য পথ ও পন্থা</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1YtQURarb5AQwgFqtNJ6kOQGMDCdni8Z4/view?usp=sharing">উসুলুদ্দীন</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1IZ0zk5cIqJdsfdRwu4p3C1FbwYeXVZ9u/view?usp=sharing">একই দিনে রোজা ও ঈদ</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1qzVbHt4El4pX2FsfsRFyfoDmHEk0w9NM/view?usp=sharing">কার ফতোয়ায় কে কাফের -মুফতি ইজহারুল ইসলাম আল কাউসারী</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/14pikJsqim2JzaxDDnVVng3tnPwirYI2f/view?usp=sharing">কুরআন সুন্নাহ’র আলোকে দো’য়া ও মুনাজাত</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1brAMrgzFj7xOnUEBnhI7Xf9A7rmaBThn/view?usp=sharing">কুরআন-হাদীছের আলোকে শবে বরাত (বিস্তারিত)</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/17gBE0BD-n3HFF23y4lTOcyxDJSmC-PAo/view?usp=sharing">চন্দ্র মাস সম্পর্কে মাওলানা আব্দুল মালেক এর কলাম doc</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1SpvGz8B8FKtQnNJv4w90XlTtus0AbfLp/view?usp=sharing">চন্দ্র মাস সম্পর্কে মাওলানা আব্দুল মালেক এর কলাম</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1aGw6a1YmtlaEkxWOGWt69ZRWIEqb_JDO/view?usp=sharing">চাঁদ দেখে রোজা ঈদ</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1JNwDaHgiQ8CADH_MItllxnRNDrq8pY3x/view?usp=sharing">চাঁদের মাস’আলা</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1pGaGiQVK469Xk2_AtSrMXUMeJk1v3jNP/view?usp=sharing">জাকির নায়েকের অন্ধ ভক্তি -মাওলানা ওলিউর রহমান</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1jSiKmdWHBepGXSYdgpde9DJdv4QZyDsa/view?usp=sharing">জাকির নায়েকের হাকীকত</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1G1Qppb4mW6omeJvIlaAObtuhRcldt3c7/view?usp=sharing">ডাক্তার জাকির নায়েকের স্বরুপ উন্মোচন</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/19_cMUVMh2noVFODsOZK23iJORIE8kYjZ/view?usp=sharing">তথা কথিত আহলে হাদিসের আসল রূপ -মুহাম্মদ ইব্রাহিম</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/10a0JxM18hvkIgUIzY95A5MA_aIxj9H3r/view?usp=sharing">তাজাল্লিয়াতে সফদর</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1aLBDYyWFI2poKZXjZK62qUnBvqVphrTt/view?usp=sharing">তাজাল্লিয়াতে-সফদর dfdf</a></li><li><a href="https://drive.google.com/file/d/1vVoWypTgc6MGBS9Qmn4879NltzocMnMt/view?usp=sharing">তাতিলের ব্যাপারে সালাফীদের বাড়াবাড়ি</a></li></ol><div><div dir="ltr"><div dir="ltr" style="color: rgb(102, 102, 102); font-family: "Cherry Cream Soda"; font-size: 12px; font-weight: 700; background-color: rgb(236, 236, 236);"><div style="font-family: "Times New Roman", Times, serif; font-size: 20px;"><div 0px="" 14px="" 20px="" 700="" baseline="" class="entry-content clr" font-size:="" font-stretch:="" font-weight:="" inherit="" itemprop="text" line-height:="" margin:="" open="" outline:="" padding:="" sans-serif="" sans="" vertical-align:="" style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; font-size: medium;"><div class="elementor elementor-3656 elementor-bc-flex-widget" data-elementor-id="3656" data-elementor-settings="[]" data-elementor-type="post" style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;"><div class="elementor-inner" style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;"><div class="elementor-section-wrap" style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;"><section class="elementor-element elementor-element-4d7ea513 elementor-section-boxed elementor-section-height-default elementor-section-height-default elementor-section elementor-top-section" data-element_type="section" data-id="4d7ea513" style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; position: relative; vertical-align: baseline;"><div class="elementor-container elementor-column-gap-default" style="border: 0px; box-sizing: border-box; display: flex; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; line-height: inherit; margin: 0px auto; max-width: 1140px; outline: 0px; padding: 0px; position: relative; vertical-align: baseline;"><div class="elementor-row" style="border: 0px; box-sizing: border-box; display: flex; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline; width: 353.688px;"><div class="elementor-element elementor-element-20070d30 elementor-column elementor-col-100 elementor-top-column" data-element_type="column" data-id="20070d30" style="border: 0px; box-sizing: border-box; display: flex; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; min-height: 1px; outline: 0px; padding: 0px; position: relative; vertical-align: baseline; width: 353.688px;"><div class="elementor-column-wrap elementor-element-populated" style="border: 0px; box-sizing: border-box; display: flex; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 10px; position: relative; vertical-align: baseline; width: 353.688px;"><div class="elementor-widget-wrap" style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; position: relative; vertical-align: baseline; width: 333.688px;"><div class="elementor-element elementor-element-7cfc6130 elementor-position-left elementor-vertical-align-middle elementor-widget elementor-widget-image-box" data-element_type="widget" data-id="7cfc6130" data-widget_type="image-box.default" style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; position: relative; vertical-align: baseline; width: 333.688px; z-index: 0;"><div class="elementor-widget-container" style="border: 0px; box-shadow: rgba(0, 0, 0, 0.5) 0px 0px 16px 3px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; transition: all 0.3s ease 0s, all 0.3s ease 0s, all 0.3s ease 0s, all 0.3s ease 0s, all 0.3s ease 0s, all 0.3s ease 0s; vertical-align: baseline;"><div class="elementor-image-box-wrapper" style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: center; vertical-align: baseline;"><ul style="font-family: sans-serif; line-height: 1.4; margin: 0.5em 0px; padding: 0px 2.5em; text-align: start;"><li><span style="font-size: large;"><span style="font-weight: bolder;"><span style="color: red;">ইসলামিক PDF লাইব্রেরী</span></span></span></li><li style="font-weight: inherit; margin: 0px 0px 0.25em; padding: 0px;"><span style="font-weight: bolder;"><a href="https://sunni-encyclopedia.blogspot.com/p/pdf-founded-by-masum-billah-sunny-click.html?m=1" style="color: rgb(192, 9, 1); text-decoration-line: none;"><span style="background-color: black; color: yellow; font-size: large;">লেখকভিত্তিক কিতাব</span></a></span></li><li style="font-weight: inherit; margin: 0px 0px 0.25em; padding: 0px;"><a href="https://sunni-encyclopedia.blogspot.com/p/blog-page_70.html?m=1" style="color: rgb(192, 9, 1); text-decoration-line: none;"><span style="font-weight: bolder;"><span style="background-color: black; color: yellow; font-size: large;">বিষয়ভিত্তিক কিতাব</span></span></a></li></ul><div style="color: rgb(2, 2, 2); font-size: 14px; font-weight: inherit;"></div><br><div style="color: rgb(2, 2, 2); font-size: 14px; font-weight: inherit;"></div></div></div></div></div></div></div></div></div></section><div style="color: rgb(2, 2, 2); font-size: 14px; font-weight: inherit;"></div></div></div></div></div><div 0px="" 20px="" 700="" baseline="" class="entry-content clr" font-stretch:="" font-weight:="" inherit="" itemprop="text" line-height:="" margin:="" open="" outline:="" padding:="" sans-serif="" sans="" vertical-align:="" style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: rgb(2, 2, 2); font-size: medium;"><div class="elementor elementor-3656 elementor-bc-flex-widget" data-elementor-id="3656" data-elementor-settings="[]" data-elementor-type="post" style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; font-weight: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;"><div class="elementor-inner" style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; font-weight: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;"><div class="elementor-section-wrap" style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; font-weight: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;"><div style="font-size: 14px;"></div></div></div></div></div></div></div></div><div align="left"></div></div></div></div>

মাযহাব বিরোধী লা মাযহাবীদের জবাবে কিছু বইঃ

পবিত্রতাবিহীন কুরআন স্পর্শ করা হারাম পবিত্রতা-বিহীন-কুরআন-স্পর্শ-করা-হারাম প্রচলিত আহলে হাদিস ফিরকার ভ্রান্তি ও তার প্রতিকার ফিকহ শাস্ত্রের ...

Read more »