১. রাসূলে করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
সৃষ্টিগতভাবে সর্বপ্রথম নবী। (তিরমিযী)
২. প্রেরণের দিক দিয়ে প্রিয় রসূল সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম সর্বশেষ নবী। (বুখারী মুসলিম)
৩. আল্লাহ্ তায়ালা সর্বপ্রথম স্বীয় নূর এর ফয়েজ
থেকে প্রিয় রসূলের নূর সৃষ্টি করেন। (বায়হাকী ও
মাওয়াহেবে লাদুনিয়া)
৪. রসূলে করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম’র প্রেম
ভালবাসা ছাড়া কোন ব্যক্তি মু’মিন হতে পারবে না।
(বুখারী ও মুসলিম শরীফ)
৫. প্রিয় রসূলকে সমগ্র সৃষ্টির জন্য রসূলরূপে প্রেরণ
করা হয়েছে। (বুখারী ও মুসলিম)
৬. নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সমগ্র
সৃষ্টির মধ্যে সর্বোত্তম মর্যাদাবান ও শ্রেষ্ঠত্বের
অধিকারী। (তিরমিযী)
৭. রসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর
প্রিয় হাবীব। (মিশকাত)
৮. রসূলে করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সমগ্র
সৃষ্টির মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ জ্ঞানী ও প্রজ্ঞাবান।(আবু নাঈম,
ইবনে আসাকির)
৯. ইমামুল আম্বিয়ার মু’জিযা সকল নবীর চেয়ে অধিক।
(খাসায়েসে কুবরা)
১০. আল্লাহ্ তায়ালা তার কতেক নাম প্রিয় রসূল
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম’কে দান করেছেন।
(কিতাবুশ্ শিফা, আবু নাঈম, খাসায়েসে কুবরা)
১১. প্রিয় রসূলের নাম মোবারক ‘মুহাম্মাদ’ আল্লাহর পবিত্র
নাম ‘মাহমূদ’ থেকে নির্গত। (খাসায়েসে কুবরা)
১২. তাওরাত, ইঞ্জিল ও অন্যান্য
আসমানী কিতাবসমূহে প্রিয় রসূলের আলোচনা বিদ্যমান।
(ইবনে আসাকির, দারমী)
১৩. হুজূর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম’র শরীয়ত
পূর্ববর্তী শরীয়তসমূহের রহিতকারী এবং কিয়ামত
অবধি তা বিদ্যমান থাকবে। (খাসায়েসে কুবরা)
১৪. যদি অন্যান্য নবীগণ প্রিয়নবীর যুগে আসতেন তার অনুসরণ
ও সাহায্য করতেন। (খাসায়েসে কুবরা)
১৫. রাহমাতুল্লিল আলামীন সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম’র জন্য সমগ্র
জমিনকে পবিত্রকারী এবং মসজিদে রূপান্তর করা হয়েছে।
(বুখারী ও মুসলিম শরীফ)
১৬. আল্লাহ্ তায়ালা হুজূর সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম’র সমবয়সীকে তাঁর অনুগত
করে দিয়েছেন। (মুসলিম শরীফ)
১৭. প্রিয় রসূল সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম’কে সমগ্র সৃষ্টিরাজির জন্য
রহমতরূপে প্রেরণ করা হয়েছে। (মুসলিম)
১৮. হুজূর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইবরাহীম
আলাইহিস্ সালাম’র দোয়া। (মিশকাত শরীফ)
১৯. হুজূর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
ঈসা আলাইহিস্ সালাম’র সুসংবাদ। (মিশকাত শরীফ)
২০. নবীজির শুভাগমনকালে এমন নূর উদ্ভাসিত
হয়েছে যদ্বারা পারস্যের প্রাসাদসমূহ আলোকিত হয়েছিল।
(মিশকাত)
২১. প্রিয় রসূল সিজদারত অবস্থায় এ
পৃথিবীতে তাশরী আনেন। (খাসায়েসে কুবরা)
২২. হুজূর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম খত্নাকৃত জন্ম
গ্রহণ করেন, কেউ তাঁর লজ্জাস্থান দেখেনি। (তিবরানী,
প্রাগুক্ত)
২৩. প্রিয় রসূল দোলনায় চাঁদের সাথে খেলতেন, চন্দ্র তাঁর
ইঙ্গিতে চলত। (বায়হাকী শরীফ)
২৪. রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম’র
আবির্ভাবকালে মূর্তিসমূহের মুখমন্ডল অবনত
হয়ে গিয়েছিল। (প্রাগুক্ত)
২৫. ফেরেশতারা প্রিয় রসূলের দোলনাকে দোলা দিত।
রোদ্রের মধ্যে মেঘমালা তাঁকে ছায়াঁ দান করত। (প্রাগুক্ত)
২৬. প্রিয়নবীর আগমনকালে মূর্তিসমূহ উপুড় হয়ে পড়েছিল।
(আবু নাঈম, খাসায়েসে কুবরা)
২৭. প্রিয় রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম‘র
শুভাগমনের কারণে শয়তানদেরকে আসমান পর্যন্ত
পৌঁছা নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। -(বায়হাকী শরীফ)
২৮. মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হযরত
জিব্রাঈল আলাইহিস্ সালাম’কে মূল আকৃতিতে দেখেছেন।
(মসনদে আহমাদ)
২৯. প্রিয় রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হযরত
মূসা আলাইহিস্ সালাম‘কে কবরে নামাযরত অবস্থায়
দেখেছেন। (মুসলিম শরীফ)
৩০. হুজূর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বায়তুল
মুকাদ্দাসে সকল নবীগণের ইমাম হয়েছেন। (মুসলিম শরীফ)
৩১. হুজূর আকরম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কতেক
জিন্সমূহেরও ইমামতি করেছেন। (মুসলিম শরীফ)
৩২. মানুষের ন্যায় জিনেরাও প্রিয় রসূল সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম‘র দরবারে ইসলাম গ্রহণের জন্য
আগমন করতেন। (আবু নাঈম, খাসায়েসে কুবরা)
৩৩. প্রিয় রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম’র যুগ
সর্বকালের সর্বযুগের চেয়ে সর্বশ্রেষ্ঠ। (মুসলিম শরীফ)
৩৪. প্রিয় নবীর গৃহ মোবারক এবং মিম্বর শরীফের
মাঝখানের অংশ জান্নাতের টুকরা। (বুখারী শরীফ)
৩৫. প্রিয় রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
মদীনা তৈয়্যবায় মৃত্যু
বরণকারীদেরকে বিশেষভাবে শাফায়াত করবেন।
(তিরমিযী শরীফ)
৩৬. রওজা শরীফের যিয়ারতকারীদের জন্য শাফায়াত
করা ওয়াজিব হয়ে যায়। (বায়হাকী)
৩৭. প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা সত্তর হাজার ফেরেশ্তা দরূদ
সালাম পাঠের জন্য রওজা শরীফে হাজিরা দেন। (দারমী ও
মিশকাত শরীফ)
৩৮.স্বপ্নযোগে প্রিয় রসূলের সাক্ষাৎলাভ করা সত্য।
কেননা, শয়তান তাঁর আকৃতি ধারণ করতে পারেনা।
(বুখারী শরীফ)
৩৯. হুজূর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম‘র মিরাজ
স্বশরীরে হয়েছিল। (বুখারী ও মুসলিম শরীফ)
৪০. প্রিয় রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম‘র মত
কাউকে সৃষ্টি করা হয়নি, হবেওনা। (বুখারী শরীফ)
৪১. প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম’র পবিত্র
দেহ মোবারকের ছাঁয়া ছিলনা। (যুরকানী ও
খাসায়েসে কুবরা)
৪২. আরশ, আসমান ও বেহেশ্তের
প্রতিটি বস্তুতে প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম’র নাম মোবারক লিপিবদ্ধ রয়েছে।
(খাসায়েসে কুবরা)
৪৩. নবীজির মাতা-পিতাকে জীবিত
করা হয়েছে এবং তাঁরা উভয়ই প্রিয় রসূলের উপর ঈমান
এনেছেন। (খাসায়েসে)
৪৪. প্রিয় রসূলের পূর্ব পুরুষদের কেউ মুশরিক
বা মূর্তি পূজারী ছিলেন্ না। (তিবরানী ও
খাসায়েসে কুবরা)

৪৫. প্রিয় রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম’র নাম
মোবারক শুনে দরূদ শরীফ পাঠ করা আবশ্যক।
(খাসায়েসে কুবরা)
৪৬. আযানে প্রিয়নবীর নাম শ্রবন করে পাঠকারী ও
বৃদ্ধাঙ্গুলী চুম্বনকারীর জন্য রসূলে আকরম সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম মাগফিরাতের সুসংবাদ দিয়েছেন।
(মাসনাদুল ফিরদাউস, রূহুল বায়ান)
৪৭. প্রিয় রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম’র উপর
দরূদ পাঠের কারণে দোয়া দ্রুত কবুল হয়। (তিরমিযী)
৪৮. প্রিয় রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম‘র
হাদীস শরীফ পাঠ করা ইবাদত। (খাসায়েসে কুবরা)
৪৯. রসূলে করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম’র ঘাম
মোবারক মিশকের চেয়েও অধিক সুগন্ধিময়। (আবু নাঈম,
যুরকানী ও খাসায়েসে কুবরা)
৫০. হুজূর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কখনো হাই
তোলেননি, কখনো তাঁর স্বপ্নদোষ হয়নি।
(মাওয়াহেবে লাদুনিয়া)
৫১. প্রিয়নবীর রক্ত মোবারক, পায়খানা, প্রশ্রাব উম্মতের
জন্য পূতঃ পবিত্র। (আবু নাঈম,মাওয়াহেবে লাদুনিয়া)
৫২. প্রিয় রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম’র
প্রশ্রাব পানে রোগসমূহ দুরীভূত হয়েছে। (হাকেম,
দারে কুতনী, আবু নাঈম)
৫৩. প্রিয় রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম’র দেহ
মোবারকে কোন সময় মশা-মাছি বসেনি। (কিতাবুস্ শিফা,
মাওয়াহেবে লুদুনিয়া, খাসায়েসে কুবরা)
৫৪. প্রিয় রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন
কোন প্রাণীর উপর সাওয়ার হতেন, তখন উক্ত প্রাণী প্রশ্রাব
করতোনা। (খাসায়েসে কুবরা)
৫৫. হুজূর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম’র
বিচ্ছেদে খেজুর বৃক্ষ ক্রন্ধন করেছেন। (বুখারী শরীফ)
৫৬. পশুপাখি ও প্রাণীজগৎকে প্রিয় রসূল সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম’র অনুগত করে দেয়া হয়েছে।
(মিশকাত শরীফ)
৫৭. প্রাণীসমূহও প্রিয় রসূল সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম’র রিসালাতের সাক্ষ্য দিয়েছে।
(মিশকাত শরীফ)
৫৮. বৃক্ষরাজিও প্রিয়নবীর রিসালাতের সাক্ষ্য দিয়েছে।
(মিশকাত)
৫৯. প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম‘র জন্য
পাথরকে নরম করে দেয়া হয়েছে। (আবু নাঈম)
৬০. পাহাড় ও বৃক্ষরাজি প্রিয় রসূল সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম’র দরবারে আস্সালামু
আলাইকা ইয়া রসূলাল্লাহ্ বলতো। (তিরমিযী)
৬১. প্রাণীরাও প্রিয় রসূল সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম’র কাছে সঙ্কটমুক্তির জন্য
প্রার্থনা করতো। (মিশকাত শরীফ)
৬২. হুদায়বিয়ার শুকনো কুপ প্রিয়নবীর মুখের থুথু মোবারকের
বরকতে প্রবাহিত হয়েছে। (বুখারী শরীফ)
৬৩. সমস্ত সৃষ্টির করুণার আধার রসূলে আকরম সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম’র বরকতে নিতান্ত স্বল্প খাবার এক
হাজার ছাহাবাদের জন্য যথেষ্ট হয়েছে। (বুখারী ও মুসলিম)
৬৪. প্রিয় রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম‘র
পবিত্র থুথু মোবারকের বরকতে লবনাক্ত কুপের পানি সুস্বাদু
হয়েছে। (বুখারী)
৬৫. সরকারে দো‘আলম সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম’র পবিত্র হাত মোবারকে পাথরও
তাসবীহ্ পাঠ করেছে। (আবূ নাঈম, খাসায়েসে কুবরা)
৬৬. সরকারে কায়েনাতের বরকতে দুর্বল প্রাণীও
দ্রুতগতি সম্পন্ন হয়েছে। (বুখারী শরীফ)
৬৭. ওহুদ পাহাড় ও হেরা পর্বত কাঁপছিল, প্রিয় রসূলের
নির্দেশে তা স্থির হয়েছে। (বুখারী শরীফ)
৬৮. প্রিয় রসূলের আঙ্গুলি মোবারক থেকে পানির
ঝর্ণাধারা প্রবাহিত হয়েছে। (বুখারী ও মুসলিম শরীফ)
৬৯ প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম‘র দোয়ায়
অস্তমিত সূর্য ঊদিত হয়েছে। (কিতাবুস্ শিফা, যুরকানী)
৭০. প্রিয় রসূলের দোয়ার বরকতে সূর্য একস্থানে স্থির ছিল।
(তিবরানী, শিফা)
৭১. প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম’র
আঙ্গুলের ইশারায় চন্দ্র দ্বিখন্ডিত হয়েছে। (বুখারী শরীফ)
৭২. হুজূর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম’কে আল্লাহ্
স্বীয় দর্শন দান করেছেন। (মসনদে আহমদ)
৭৩. হুজূর আকরম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
আসমান ও জমিনের সব কথা জানতেন। (মিশকাত শরীফ)
৭৪. প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
ছাহাবায়ে কেরামকে পূর্বাপর সবকিছুর সংবাদ দিয়েছেন।
(মুসলিম)
৭৫. অদৃশ্যের সংবাদদাতা নবী করীম সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম’র সকল ভবিষ্যৎবাণী পূর্ণ হয়েছে।
(বুখারী)
৭৬. প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সৃষ্টির
সূচনা থেকে জান্নাতীদের জান্নাতে জাহান্নামীদের
জাহান্নামে প্রবেশ করাসহ সকল
অবস্থা বর্ণনা করেছেন। (বুখারী শরীফ)
৭৭. সকল নবীর মতো প্রিয় রসূল সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম’ও রওজা মোবারকে জিন্দা আছেন।
(ইবনে মাজাহ্ ও বায়হাকী)
৭৮. প্রিয় রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্বীয়
রওজা মোবারকে আযান ও ইকামত সহকারে নামায আদায়
করে থাকেন। (দারমী ও মিশকাত শরীফ)
৭৯. প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম’র
দরবারে উম্মতের আমলনামাসমূহ পেশ করা হয়।
(মাওয়াহেবে লুদুনিয়া)
৮০. প্রিয় রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
উম্মতদের অন্তরের অবস্থাদিও অবগত আছেন।
(বুখারী শরীফ)
৮১. প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
মদীনা তৈয়্যবা থেকে হাউজে কাউসারকে অবলোকন
করছেন। (বুখারী)
৮২. প্রিয় রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঐ সব
কথা শুনতে পান, যা অন্য লোকেরা শুনতে পারেনা।
(তিরমিযী)
৮৩. প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দরূদ
শরীফ পাঠকারীদের দরূদ শুনতে পান।(তিবরানী, জালাউল
ইফহাম)
৮৪. প্রিয় রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
প্রেমিকদের দরূদ শরীফ বিশেষ মনযোগ সহকারে শ্রবণ
করেন। (দালাইলুল খয়রাত)
৮৫. হুজূর আকরম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সকলের
সালামের উত্তর দিয়ে থাকেন। (মসনদে আহমাদ, আবু দাঊদ)
৮৬. রসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ওইসব
কিছুও দেখতে পান, যা অন্য লোকেরা দেখতে পারে না।
(তিরমিযী শরীফ)
৮৭. প্রিয় রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পশ্চাৎ
দিকেও সামনের মত দেখতে পেতেন। (বুখারী শরীফ)
৮৮. হুজূর আকরম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রাতের
অন্ধকার ও দিনের আলোতে সমানভাবে দেখতেন।
(বায়হাকী শরীফ)
৮৯. রসূলে করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম‘র
চক্ষুদ্বয় নিদ্রা যেত, কিন্তু অন্তর মোবারক জাগ্রত থাকত।
(বুখারী)
৯০. সরকারে দো‘আলম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
সমগ্র সৃষ্টিজগতকে হাতের তালুর ন্যায় অবলোকন করতেন।
(তিবরানী, আবু নাঈম)
 
Top