আসসলামু আলাইকুম ওয়া রাহমতুল্লাহি ওবারাকাতুহ
শরু করছি পরম করুণাময় সেই প্রেমময় জাল্লে জালালু আহাদময় অসীমদয়ালু আল্লাহ সুবাহানু তাআলা তার পেয়ারে নূরময় হাবীবশাফেয়ীন মুজনেবিন রাহমাতালাল্লিল আলামিন আহমদ মোস্তফা মুহাম্মদ মোস্তফা (সা:) উনার উপর দুরুদ পেশ করে এবং আমার দাদাহুজুর আক্তার উদ্দিন শাহ আমারমূর্শীদ কেবলা দয়ালমোখলেছ সাই এর সরণে...
" প্রসঙ্গ মাযার কবরের মধ্যে পার্থক্য এবং মাযার নির্শানের দলিল সমূহ টি উতসের ভিত্তিতে"
প্রথমে একটি কথা বলতেচায় আমরা শেষ নবীর উম্মত হিসেবে ৭৩ টি দলে উপদলে পরিণত হয়ে কোরান হাদীস ইজমা কিয়াস কে ভুলে নিজেদের দ্বারাকে বজায় রাখার জন্যমরিয়া হয়ে উঠেছিকেউ মাযার শরীফযিয়ারত কে পূজাবলে চালিয়ে দিচ্ছি বুঝে না বুঝেআবার মাযার শরীফকে ভেঙ্গে ফেলারজন্য কাফের মুশরিকদের প্রযোজ্য কোরান হাদীসের বাণী গুলি মুসিলমদের উপর প্রয়োগ করছিআবার আমরা সবাইবলছি সবাই আল্লাহ রাসূল কে ভালবসি কিন্তু কোরান হাদীসইজমা কিয়াস কি বলে আসূণ দেখি....
মাযার কি..? মাযার একটি পবিত্র স্থান যেখানে যারা আল্লাহ রাসূলের প্রেমে নিজেকে দুনিয়া মুখী থেকে সড়িয়ে সর্বক্ষন খোদার প্রেমে মগ্নহয়ে আল্লাহর পথে মৃত্যু বরণ করেছেন তাদের উফাত স্থানকেই মাযার বলা হয়.আল্লাহ পাক বলতেছেন পাক কোরানে-আল্লাহর পথে যারা শহীদহয় তাদেরকে তোমরামৃত বল না.বরং তারা জীবিত.তবে তা তোমরাউপলব্ধি করতে পারোনা-{সূরা বাকারা-১৫৪} এবং যারাআল্লাহর পথে নিহতহয়েছেন তাদের দেহ ভক্ষন করা মাটিরজন্য হারাম করে দেওয়া হয়েছে-সূনানে ইবনে মাযা আবু দাউদ শরীফ..এখন পাঠকগণ আপনারাই বলেন আল্লাহ যেখানে তার বন্ধুদের কে তাদের মাযার শরীফেরিযিক দিয়ে থাকেনএবং জীবীত রাখেনতারপরে কেন আমাদের বিশ্বাস হয় না এই বিশ্বাস পরিপন্থী কি কোরান হাদীস বিরোধী না জবাব দিবেন..?
কবর কি..? যেখানে মানুষের দেহেরকোন অস্তিত্যই থাকেনা মানুষের দেহ সেখানে মাটি এক মহুর্তে ভক্ষণ করে নিয়েনেয় হাড় ছাড়াকিছুই খুজে পাওয়াযায়না সেই স্থানটিকেই শরীয়তের ভাষায় কবর বলা হয় ..পক্ষান্তরে মাযার শরীফে শত শত যুগ পরেওওনাদের দেহ যে অবস্থায় ছিল সে অবস্থায় পাওয়া যায়.আশাকরি পাঠকগণ বুঝতে পেরেছেন মাযারশরীফ আর কবরেরমধ্যে আকাশ পাতালব্যবধান কেননা মৃত মানুষের জন্য কবর জীবীত মানুষের জন্যনয়  সেটা আল্লাহ পাক নিজেই পাক কোরানে ঘোষণা করেছেন আমি অধম কি বলব আর এবং ইসলামে কবর  পূজা নিষেধ.
কুরআন মজীদে এরশাদ হয়েছে, “এবং এভাবে আমি তাদের (আসহাবে কাহাফ) বিষয় জানিয়ে দিলাম, যাতে লোকেরা জ্ঞাত হয় যে আল্লাহর প্রতিশ্রুতি সত্য এবং কিয়ামতে কোনো সন্দেহ নেই; যখন এই সব লোক তাদের (আসহাবে কাহাফ) ব্যাপারে নিজেদের মধ্যে বিতর্ক করতে লাগলো, অতঃপর তারা বল্লো, ’তাদের গুহার ওপর কোনো ইমারত নির্মাণ করো! তাদের রব (খোদা)- তাদের বিষয়ে ভাল জানেন। ওইলোকদের মধ্যেযারা (বিষয়ে) ক্ষমতাধর ছিল তারাবল্লো, ‘শপথরইলো, আমরাতাদের (আসহাবে কাহাফের পুণ্যময় স্থানের) ওপরমসজিদ নির্মাণ করবো” [সূরা কাহাফ, ২১ আয়াত
ইমাম ফখরুদ্দীন রাযী (রহ:) এই আয়াতের তাফসীরে লেখেন, “কেউ কেউ (ওদের মধ্যে) বলেন যে গুহার দরজা বন্ধ করে দেয়া হোক, যাতে আসহাবে কাহাফ আড়ালে গোপন থাকতে পারেন। আরও কিছু মানুষ বলেন, গুহার দরজায় একটি মসজিদ নির্মাণ করা হোক। তাঁদের এই বক্তব্য প্রমাণ করে যে এই মানুষগুলো ছিলেন আল্লাহর আরেফীন (আল্লাহ-জ্ঞানী), যাঁরাএক আল্লাহর এবাদত-বন্দেগীতে বিশ্বাস করতেনএবং নামাযও পড়তেন” [তাফসীরে কবীর, ৫ম খণ্ড, ৪৭৫ পৃষ্ঠা]
ইমাম রাযী (রহ:) আরও লেখেন: “এবং আল্লাহর কালাম - ‘( বিষয়ে) যারা ক্ষমতাশালীবলতে বোঝানো হয়ে থাকতে পারেমুসলমান শাসকবৃন্দ’, অথবা আসহাবে কাহাফ (মোমেনীন)-এর বন্ধুগণ, কিংবা শহরের নেতৃবৃন্দ।আমরা নিশ্চয় তাদের স্মৃতিস্থানের ওপরে মসজিদ নির্মাণ করবো’ - এই আয়াতটিতে কথাই বোঝানো হয়েছে, ‘আমরা যাতে সেখানে আল্লাহর এবাদত-বন্দেগী করতে পারি এবং এই মসজিদের সুবাদে আসহাবে কাহাফ তথা গুহার সাথীদের স্মৃতিচিহ্ন সংরক্ষণ করতে পারি” [তাফসীরে কবীর, ৫ম খণ্ড, ৪৭৫ পৃষ্ঠা]
অতএব, যারা মাযার-রওযা ধ্বংস করে এবং আল্লাহর আউলিয়াবৃন্দের প্রতি বিদ্বেষভাব প্রদর্শন করে, তারা কুরআন মজীদের সূরা কাহাফে বর্ণিত উপরোক্ত সুস্পষ্ট আয়াতের সরাসরি বিরোধিতা করে। অথচ কুরআন মজীদ স্পষ্টভাবে ব্যক্ত করে যে আউলিয়া কেরাম (রহ:)-এর মাযার-রওযা নির্মাণ তাঁদের স্মৃতিচিহ্ন সংরক্ষণ বৈধ। এটি কুরআনেরনস’ (দলিল), যাকে নাকচ করা যায় না; এমন কি কোনো হাদীস দ্বারাও নয়। সুতরাং সীমা লঙ্ঘনকারীরা যতো হাদীসের অপব্যাখ্যা করে ব্যাপারে অপপ্রয়োগ করে থাকে, সবগুলোকে ভিন্নতর ব্যাখ্যা দিতে হবে। অর্থাৎ, সাধারণ মানুষেরকবর নির্মাণ করা যাবে না (তবে একবার নির্মিত হলে তা ভাঙ্গাও অবৈধ) কিন্তু আম্বিয়া (:) আউলিয়া (রহ:)-এর মাযার-রওযা অবশ্য অবশ্যই নির্মাণ করা জায়েয বা বৈধ, অজ্ঞ্য কিছু ভাইয়েরা হাদীসের সঠিক ব্যাখ্যা না বুঝে একটিহাদীসকে মাযার বিরোধী বলে অপ প্রচার চালাচ্ছে দেখুনএর সঠিক ব্যাখ্যা:-
০১.হাদীশ শরীফ-প্রখ্যাত তাবেয়ী আবুল হাইয়্যাজ আল আসাদী বলেন, আমাকে আলী (রাঃ) বললেনঃ
أَلاَّ أَبْعَثُكَ عَلَى مَا بَعَثَنِى عَلَيْهِ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَنْ لاَ تَدَعَ تِمْثَالاً إِلاَّ طَمَسْتَهُ وَلاَ قَبْرًا مُشْرِفًا إِلاَّ سَوَّيْتَ
তোমাকে কি আমি এমন একটি কাজ দিয়েপাঠাবো না যে কাজ দিয়ে আমাকেরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পাঠিয়েছিলেন? তা হল কোন (মুশরিকদের) প্রতিকৃতি মূর্তি পেলে তাকে চূর্ণবিচূর্ণ করে ফেলবে, আর (মুশরিকদের কোন) উঁচু কবর দেখলেতা সমান করে দেবে-(মুসলিম শরীফ)
০১.হাদীসটির ব্যাখ্যা
এগুলো কাফিরদের- মুশরিকদের কবর ছিল বুখারী শরীফের শ্রেষ্ঠ ব্যাখ্যাকার হাফিজুল হাদিস ইমাম হাজর আসকালানী (রহ) বলেন,নবীগনও তাদের অনুসারীগনের কবর বাদ দিয়ে মুশরিকদের কবরগুলোকে ধ্বংশ করা হয়েছিল কেন্না এগুলো উপরে ফেলার কারন ছিল নবীজী(সা)এর মানহানী করত-দলিল-শরহে বুখারী ফতহুল বারী খন্ড ২৬ পৃষ্টা-তাই এই হাদিস কোন ওলী আওলিয়া বা মুমিনবান্দা বা ঈমানদান বান্দাদের জন্য ব্যবহার করা যাবেন কারণ এই হাদীস যদি আপনি ব্যবহার করেন তাহলে আপনি ইসলাম থেকে খারিজ হয়ে যাবেন এবং আপনি হবেন সৃষ্টির নিকৃষ্ট জীব এখন পাঠকহণ বুঝতে পেরেছেন মাযার ভাঙ্গার জন্য যে হাদিসটি ব্যবহার করা হচ্ছে তা সঠিক নয় এটা কাফের মুশরিকদের জন্য প্রযোজ্য তো এখন থেকেই সাবধান হউন হুট করেই কোন কিছু ফতোয়া দিয়ে বসবেন না
হযরতআলী (রা) সম্ভবততাঁর শাসনামলে, ৩৫থেকে ৪০ হিজরিরমধ্যে তাঁর সেনাপতিকে ওইআদেশ দিয়েছিলেন। নিচেএর মতই আরেকটাহাদিস পাওয়া যায়যেখানে রাসুল(সা) মসজিদ নির্মানের জন্যকাফির মুশরিকদের মুর্তি কবর এরউপরের স্থাপত্য সবভেংগে সমান করেদিয়েছিলেন। হাদিসটি নিম্নরূপ *****
মূসাদ্দাদ (রহঃ) আনাস ইবনু মালিক(রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: রাসূল(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) মদিনায় পৌঁছে,………. তিনি মসজিদ তৈরীকরার নির্দেশ দেন……… আনাস (রাঃ) বলেন: আমি তোমাদের বলছি, এখানে মুশরিকদের কবরএবং ভগ্নাবশেষ (স্থাপত্য বানিদর্শন বা মুর্তি) ছিল। আর ছিলখেজুরের গাছ। রাসূলসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম (এগুলো ভেংগেদেয়ার) নির্দেশ দিলে(এগুলো ভেংগে) মুশরিকদের কবরখুড়ে ফেলা হল।তারপর (মুশরিকদের স্থাপত্য/নিদর্শন/মুর্তি) ভগ্নাবশেষ যা ছিলসমতল করে দেয়াহল, খেজুরের গাছগুলো কেটে ফেলাহল এর দুইপাশে পাথর বসানোহল (মসজিদ নির্মানের জন্য)(সহীহবুখারী ৪১৬ (৪২০) এবং সহীহ মুসলিম১০৬৮)
এবারদেখুন এই হাদিসের আদেশেরসাথে হযরত আলী(রা) এর শ্রবণকৃত নবীজি(সা) এর আদেশেরকথা মিলে যাচ্ছে। এইআদেশের কথাই হযরতআলী (রা) তাঁরসেনাপতিকে অবহিত করেছিলেন। অন্যকোন সময়ের এরকমকোন আদেশের কথাকোথাও নেই। ফলেইমামগণ, মুফাসসিরিনে কেরামএবং মুজতাহিদগণ একমতছিলেন যে হযরতআলী (রা) এরহাদিসটি!! মাযার নির্মান-হযরতউরওয়া (’আলাইহির রাহমাহ) বলেন, ওয়ালিদ ইবনেআব্দিল মালিকের শাসনামলে নবীজীররওজা শরীফের দেয়ালধ্বসে পড়লে তারা(কর্তৃপক্ষ) সংস্কার শুরুকরলে একটি পাদেখা গেলো.এটিনবীজী (সা:)োনারপা মুবারক মনেকরে লোকেরা ঘাবড়েগেলো সনাক্ত করারমতো কাউকে তারাপায় নি তিনি(উরওয়া) বললেন: আল্লাহুর শপথএটি নবীজীর কদমমুবারক নয়, বরংউমর (রা:)ওনারপা মোবারক-বুখারীশরীফ-ইস:-১৩০৯নং হাদীস পাঠকগণ খেয়াল করেন এখানে রাসল (সা:) ওনার রওযা এবং উমর ফারুক (রা:)রওযার দেয়ালের কথা বলা হয়েছে হাদীস শরীফে সুতরাং এ থেকে দিবালোকের মত প্রমান হয় যে দেয়াল না থাকলে দেয়াল মেরামত করার কোন প্রশ্নই আসে না এবং তখনকার সময়ে রাসূল (সা:) ওনার রওযা দেওয়ালের মেরামত করা হয়েছিল তা এ হাদীশ শরীফ প্রমান সুতরাই রাসূল (সা:)ওনার সূত্র ধরেই বর্তমান ওলি আওলিয়াদের মাযার শরীফ নির্মান বা গম্ভুজ বা উচু করা হয় কারণ এগুলো সবকিছুই রাসূল (সা:)ওনার অর্ন্তভুক্ত.
02.উম্মুল মুমেনিন হযরতআয়েশা সিদ্দিকা (রা) মক্কায় অবস্থিত তাঁরভাই হযরত আব্দুররাহমান বিন আবুবকর (রা) এরকবরের উপর গম্বুজনির্মাণ করেন এবংওনার কবর জিয়ারত করতেমদীনা থেকে ৫০০কিলোমিটার দুরে মক্কায় যেতেন।৫৮ হিজরি উম্মুলমুমেনিন হযরত আয়েশা(রা) এর ওফাতেরআগ পর্যন্ত এইআমল ছিল-মুস্তাদরেকে হাকিম খন্ড, পৃষ্টা ৫৩২,হা: ১৩৯৪- মুন্তাকা সরহেমুয়াত্তায়ে ইমাম মালেক

রাসূল (সা:) ওনার রওযা:-ওনার রওযা এতটাই উচু যে একটি উট কুজো হয়ে বসলে যতটা উচু হয় ঠিক তদ্রুপ উচু আমার দয়াল নবী(সা:)ওনার রওযা-সুবাহানাল্লাহ-বুখারী শরীফ-১৩০৮ ইস: ফা:
আর রাসূল (সা:) ওনার রওযা হলো বেহেশতের বাগান-বুখারী-শরীফ-১১২১-ইস:-ফা:
ইজমা কেয়াসের দলিল-০১.
জামেউল ফতোয়ার বরাতে আহকাম নামক গ্রন্থে উল্লেখ্য আছে যে, যদি মৃত ব্যক্তি ওলি বা উলামা বা ইসলামিক যুগশ্রেষ্ঠ ব্যক্তি হন তাহলে তাদের কবরে উপর ইমারত নির্মান করা বৈধ্য এবং জায়েজ.এতে মাকরুহ হবে না.সূত্র-ফতোয়ায়ে শামী ১ম খন্ড-৯৩৭ পৃ: (মিসরের মূদ্রীত)
ইজমা কেয়াসের দলিল-০২.
শায়খ উলামা বা যুগশ্রেষ্ঠ ব্যক্তি বর্গের মাজারে যিয়ারতের উদ্দেশ্য এবং সেখানে বসে আরাম করার উদ্দেশ্যে ইমারত নির্মান করা বৈধ বলে ফতোয়া প্রদান করেছেন-তাফসী রুহুল বয়ান-৮৭৯ ও মাজমাউল বিহার ৩য় খন্ড-১৮৭ পৃ:
ইজমা কেয়াসের দলিল-০৩.
মাজারের উপর ইমারত বা গম্ভুজ নির্মান করা সাহাবায়ে কেরামগণ দ্বারা প্রমানিত তা না হলে রাসূল (সা:)ওনার রওযা মোবারকের উপর সর্বপ্রথম উম (রা:)এবং দ্বিতীয়বার ওমর ইবেন আব্দুল আজিজ (রহ:)ইমরাত ও আলিম্বান গম্ভুজ নির্শান করেছিলেন যা বর্তমানে ও আছে তা মদীনায় গেলেই বোঝা যায়-সূত্র-পাক ভারতের বিশিষ্ট সর্বমান্য বক্তি শাহ মুহাদ্দেস দেগলভি (রহ:)ওনার নিজ গুন্থ জজবুল কুল্লুব ইয়া দিয়ারিল মাহবুব.
পরিশেষে ইসলামের ৩টি উতসের ভিত্তিতে প্রমান হলো যে মাযার শরীফ নির্শান করা যায়েয তারপরেও যদি এটা অস্বীকার করেন তাহলে তার উপর ফতোয়া দেওযা যায় যে আপনি পথভ্রষ্ঠ তাই আপনাদের সবার নিকট আবেদন জানাচ্ছি ইসলামের সঠিক পথে এবং সরল পথে আসূণ নবী রাসূল গণের পরে ওলি আওলিয়াদের পথ হলো ইসলামের সঠিক সরল পথ.আল্লাহ আমাদের সবাইকে বুঝার তৌফিক দান কুরক আমিন-প্রচারে-মোখলেছিয়া সূন্নী খানকা শরীফ

 
Top